Friday, August 30, 2019

how to earn money from Designhill (A -Z) series =01 Bangla Tutorial

how to earn money from Designhill (A -Z) series =01 Bangla Tutorial

Thursday, August 29, 2019

How to earn $65 per day from Google User Research Study Survey?

How to earn $65 per day from Google User Research Study Survey?

Wednesday, August 28, 2019

earn from BIOGRIP/ Earn Money From Android Apps - Online Earning bangla ...

earn from BIOGRIP/ Earn Money From Android Apps - Online Earning bangla ...

earn from BIOGRIP/ Earn Money From Android Apps - Online Earning bangla ...

earn from BIOGRIP/ Earn Money From Android Apps - Online Earning bangla ...

earn from BIOGRIP/ Earn Money From Android Apps - Online Earning bangla ...

earn from BIOGRIP/ Earn Money From Android Apps - Online Earning bangla ...

Tuesday, August 27, 2019

১০,০০০ টাকা আয় করুন বিকাশের মাধ্যমে | Earn money used Bkash app | Earn ...

১০,০০০ টাকা আয় করুন বিকাশের মাধ্যমে | Earn money used Bkash app | Earn ...

Monday, August 26, 2019

facebook profile lock not available Just problem solved

facebook profile lock not available Just problem solved

Friday, August 23, 2019

earn money playing games online

Thursday, August 22, 2019

how To Get Free Flexiload On Maya Apps | Unlimited Mobile Recharge On Maya

how To Get Free Flexiload On Maya Apps | Unlimited Mobile Recharge On Maya

Wednesday, August 21, 2019

online income by playing games | Make Money Bangla Tutorial

online income by playing games | Make Money Bangla Tutorial

Tuesday, August 20, 2019

How to earn by playing videos and upoloading images

How to earn by playing videos and upoloading images

Monday, August 19, 2019

How to make a Custom Pattern in photoshop( Basic to Advance) Bangla tuto...

How to make a Custom Pattern in photoshop( Basic to Advance) Bangla tuto...

Saturday, August 17, 2019

how to create logo with Mock up(Basic to Advance) in Photoshop / Bangla ...

how to create logo with Mock up(Basic to Advance) in Photoshop / Bangla ...

Friday, August 16, 2019

How to Design a Professional logo Basic to Advance DARSA LOGO

How to Design a Professional logo Basic to Advance DARSA LOGO

Thursday, August 15, 2019

ফ্রীল্যানসিং কিভাবে এবং কোথা থেকে শুরু করবেন?

ফ্রীল্যানসিং কিভাবে এবং কোথা থেকে শুরু করবেন?
শুরুটা সবসময় কঠিন, আজ করবো কাল করবো বলে অনেকে শুরুই করতে পারে না। তবে বিষয়টা সিম্পল, আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করতে চান তবে আপনাকে ভাল কাজ জানতে হবে আর ভালো কাজ জানার জন্য দরকার ভালো প্রশিক্ষণ ও চর্চা। সেক্ষেত্রে আপনি বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র কিংবা অভিজ্ঞ ফ্রীলান্সার / ট্রেইনারের কাছ থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে শুরু করতে পারেন, যে প্রশিক্ষণ কেন্দ্র কিংবা ফ্রীলান্সার / ট্রেইনারের কাছ থেকে শেখা শুরু করবেন, আগে তাদের সম্পর্কে ভালো করে জানুন।
্রশিক্ষণ কেন্দ্র ভালো, তবুও শিখতে পারছেন না কিংবা আপনার ট্রেইনার ভালো, তবুও শিখতে পারছেন না এর কারণ হলো আপনার শেখার প্রতি অনীহা ও চেষ্টার অভাব।
আবার গুগলে রিসার্চ করে করে এবং ইউটুবে ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখে দেখে শুরু করতে পারেন, অনেকেই এই ভাবে চর্চা করে সফল হয়েছেন, কিন্তু সঠিক গাইড-লাইন না পাওয়ার কারণে বেশির ভাগ আগ্রহী ও মেধাবী ছেলে - মেয়েরা হতাশ হয়ে পড়ে এবং একটা সময় তারা এই ফ্রীল্যানসিং প্লাটফ্রম থেকে হারিয়ে যায়। তাই আমি বলি সঠিক একজন মেন্টর খুজে বের করুন যিনি আপনাকে সফল হতে হেল্প করবে। উদ্দেশ্য একটাই যেভাবে হোক দক্ষতা অর্জন করে ফ্রীল্যানসিং প্লাটফ্রম এ সফল হয়ে দেশ ও দশের সেবা করা।
তবে অবশ্যই আপনাকে আরও একটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। সেটি হচ্ছে আপনি কোন বিষয়ে ভালো, কোন বিষয়ে আপনার প্রতিভা রয়েছে সেটি আপনাকেই যাচাই করতে হবে। অর্থাৎ আপনি যে ফিল্ডে বেশি আগ্রহী, সে ফিল্ড ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার হিসেবে বেছে নেয়াই উত্তম। আপনার কোডিং ভালো লাগলে ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট, এন্ড্রয়েড ডেভেলপমেন্ট, ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপমেন্ট কিংবা গেম ডেভেলপমেন্ট বেছে নিতে পারেন।
আবার আকাআকি ভালো লাগলে, অর্থাৎ গ্রাফিক নিয়ে আগ্রহ থাকলে লোগো ডিজাইন, বিজনেস কার্ড ডিজাইন, মোশন গ্রাফিক ডিজাইন, ব্যানার ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং বেছে নিতে পারেন।
লেখালেখির অভ্যাস থাকলে কন্টেন্ট রাইটিং, রিপোর্ট রাইটিং, ওয়েব কন্টেন্ট রাইটিং বেছে নিতে পারেন। আবার এসইও, এসএমএম, ফেইসবুক মার্কেটিং বা ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন।
এরকম ভাবে মিউজিক, ফটোগ্রাফি ভালো লাগলে সেটা নিয়েও ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন। মূলত কোন সেক্টর নিয়ে কাজ করবেন সেটার উত্তর আপনি নিজেই জানেন, আর এই উত্তর বের করতে হলে আপনাকে বেশ কিছুদিন Google and Youtube এ সার্চ-রিসার্চ করতে হবে।
এই পৃথিবীতে একজন ব্যক্তিই আছে যিনি আপনাকে নিঃস্বার্থ সাহায্য করবে এবং আপনাকে সফলতা এনে দিবে, আর সেই ব্যক্তিটা হচ্ছে আপনি নিজেই।

আমি ই কমার্স ব্যবসা করতে চাই

আমি ই কমার্স ব্যবসা করতে চাই
- ই কমার্স কোন ব্যবসা না। ই কমার্স জাস্ট একটা কাস্টোমার কমিউনিকেশন চ্যানেল।
আপনার আলু বিক্রির ব্যবসাও ইকমার্স হতে পারে (উদাহরণ- চালডাল ডট কম) আবার আপনার হাই টেক ইলেকট্রিক গাড়ি বিক্রির ব্যবসাও ইকমার্স হতে পারে (উদাহরণ টেসলা)
আপনার ব্যবসার আইডিয়া তে এবং সেই ব্যবসা কিভাবে ডেভেলপ করা যায় সেটায় ফোকাস করুন। ইকমার্স যদি সেই ব্যবসার জন্য একটা লজিকাল মুভ হয়, তাহলে ইকমার্স থাকবে। তবে ইকমার্স ব্যপার টা কোন ব্যবসা না।
আমি এফিলিয়েট সাইট বানাতে চাই।
- এফিলিয়েট সাইট বানানো কোন বুদ্ধিমান কথা না। আপনি বানাবেন ওয়েবসাইট। এফিলিয়েট সাইট না। পরে সেই ওয়েবসাইতে যখন ট্রাফিক আসবে, সেই ট্রাফিক কে আপনি মনেটাইজ করতে পারেন এফিলিয়েট মার্কেটিং করে, এড বসিয়ে, ইত্যাদি উপায়ে। এফিলিয়েট মার্কেটিং একটা মনেটাইজেশন স্ট্র্যাটেজি।
- আমি ফ্রিল্যান্সিং করতে চাই।
এটা আগেও বলেছি তবে এখানে আরেকবার বললাম। - ফ্রিল্যান্সিং হল কাজ করার একটা পদ্ধতি। পার্মানেন্ট মাসিক চুক্তি তে কাজ না করে প্রজেক্ট ভিত্তিক পেমেন্ট টাইপ কাজ কেই সাধারণত ফ্রিল্যান্সিং বলে। কাজ করার একটা পদ্ধতি শেখার কিছু নেই।
কখনো কি আপনি কাউকে যেয়ে বলবেন যে আমি মাসিক বেতন এর কাজ শিখতে চাই?
বলবেন না।
কারণ এই কথার কোন মানে নেই।
এক ই ভাবে, আমি ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চাই, এই কথার ও কোন মানে নেই।
- আমি অনলাইনে কাজ করতে চাই।
এই কথার ও তেমন কোন মানে নেই। সব কাজ ই অনলাইনে করা যায়। অনলাইন আসলে একটা স্ট্যাটাস (যখন আপনি ইন্টারনেট এর সামনে থাকেন, ওটাকে অনলাইন থাকা বলে)
সামনা সামনি না বসে যখন আপনার কাজ এর মূল অংশ গুলো ইন্টারনেট ব্যবহার করে হয়, সেটা অনলাইন কাজ হয়ে যায়। বর্তমান বিশ্বে প্রায় ৯৯% কাজ ই ইন্টারনেট ব্যবহার করে হয়।
আপনি সাংবাদিক হন আর ব্লগার, সব ই অনলাইন এর কাজ।
২ মিনিট ভাবুন কি বলছেন  অনেক কিছু নিজেই বুঝতে পারবেন।

ফ্রিল্যান্সিং কি? কিভাবে করব? [ নতুনদের জন্য A-Z গাইডলাইন ]

ফ্রিল্যান্সিং কি? কিভাবে করব? [ নতুনদের জন্য A-Z গাইডলাইন ]
নতুনরা Freelancing বিষয়ে জানলেও কিভাবে শুরু করবে বা কিভাবে কি করবে তা নিয়ে আসলে দ্বিধায় থাকে । তাই বিভিন্ন এক্সপার্টদেরকে বারবার জিগাইতে থাকে “ফ্রিল্যান্সিং কি? কিভাবে করব?” যার ফলে তারা বিরক্তবোধ করেন । তাই আজকে মোটামোটি একটা গাইডলাইন দেয়ার চেষ্টা করছি যাতে প্রসেসগুলো অনেকটা পরিষ্কার হয়ে যাবে । তো, সময় নষ্ট না করে আমরা মূল বিষয়তে চলে যাইঃ

Freelancing কি?

সহজ কথায় ইন্টারনেটের মাধ্যমে যেকোন কাজ করাকে Freelancing বলে । আরো ভালভাবে খাইয়ে দিতে বলতে হয়, আমরা সাধারণত দেখতে পাই বিভিন্ন Computer এর দোকানে Graphics এর কাজ জানে এমন মানুষেরা এবং বিভিন্ন প্রতিষ্টানে MS Office এর কাজ জানে এমন মানুষেরা কাজ করে । তারা একটা নির্দিষ্ট জায়গায় গিয়ে নির্দিষ্ট সময় মেনে দীর্ঘ সময় ধরে একই BOSS এর কাজ করে । একই কাজগুলো Online এ “Contract Basis Short time” করাকেই Freelancing বলা হয় । এই কাজগুলো সাধারণত short time হয় এবং worker এবং buyer এর মধ্যে যৌথ সম্মতিতে হয় ।

Freelancing এবং Outsourcing এর মধ্যে পার্থক্য কি?

এই বিষয়টি নিয়ে সবাই দন্দ্বে থাকে, কিন্তু খুবই সহজ ব্যপার
  • যে কাজটি করে দিচ্ছে তাকে বলা হয় Freelancer, অর্থাৎ সে Freelancing করছে ;
  • আর যিনি কাজটি করাচ্ছেন তিনি Outsourcing করছেন, যার মানে হল তিনি বাইরে থেকে কাজটি করিয়ে নিচ্ছেন ।

কিভাবে শুরু করব?

[ খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ]

আমি যে প্রশ্নগুলো বেশিরভাগ করা হয় সেগুলোর উত্তরাকারে বিষয়টি পরিষ্কার করার চেষ্টা করবঃ

১) আমার কি কি যোগ্যতা থাকা লাগবে?

  • যোগাযোগ ক্ষমতা (English Written)
  • ইন্টারনেট সম্পর্কে ভাল ধারণা
  • Google এবং Youtube ব্যবহার এবং প্রয়োজনীয় তথ্য বের করে আনার মত দক্ষতা
প্রথমত এই দক্ষতাগুলি থাকলেই আপনি Freelancing এর যোগ্য । এখানে কোনপ্রকার একাডেমিক সার্টিফিকেটের মূল্যায়ন নেই, মূল্যায়ণ দক্ষতার ।
“অবশ্য এজন্য পড়ালিখা ছেরে দিয়ে Freelancing এর পেছনে দৌড়ালে পরবর্তীতে দুইপাশে মরুভুমি আর মাঝখানে সাগর দেখবেন,
কারণ Freelancing করতে সার্টিফিকেটের প্রয়োজন না হলেও Knowledge অবশ্যই প্রয়োজন যেটা একমাত্র শিক্ষা থেকেই পাওয়া সম্ভব “

২) Freelancing এ কি কি কাজ করা যায়?

এক কথায় অনলাইনে যা যা করা সম্ভব তার সব Freelancing এ করা যায় । Computer এর মাধ্যমে যা যা করা possible তা সবই Freelancing করার মত । Data Entry থেকে শুরু করে 3D Animation এর কাজও করা যায় । তবে সবগুলো মনে রাখা সম্ভব না এবং বলাও বেসম্ভব ।
তবে বাংলাদেশে প্রায় যেগুলো করে তা হলঃ
1.SEO (Search Engine Optimization)
2.Marketing
3.Article Writing
4.Graphics Design
5.Web design and development
6.Apps development

৩) ভাই, কোন কাজটা সহজ? কোন কাজটা করলে ভাল হবে এবং তারাতারি Earn করা যাবে?

এইসব প্রশ্ন করা বোকামী। যাকে এই প্রশ্নটা করবেন সে অবশ্যই নিজে যে কাজটা করে সে কাজটাকেই সহজ বলবে, কারণ সে কাজটা তার কাছে সহজ । কিন্তু, আপনার কাছে সে কাজটা সহজ বা ভাল নাও লাগতে পারে। আপনার কোন কাজে দক্ষতা বা ইন্টারেস্ট লাগবে সেটা অন্য কেউ বলে দিতে পারবেনা । সুতরাং, আগে সব কাজ সম্বন্ধে জানেন এবং নিজেই ঠিক করেন কোনটা নিয়ে কাজ করবেন ।
এজন্য আপনাকে Google এবং Youtube কে কাজে লাগাইতে হবে । এই দুই জায়গায় পাবেননা এমন কিছুই নাই । যদি search করেন “সুন্দ্রী মেয়েদের পটানোর মন্ত্র কি?”, Google এবং Youtube এ অনেক তথ্য নিশ্চিত পেয়ে যাবেন ।
এভাবেই খুজেন “What is SEO/ What is Web Design”, হাজার উত্তর পেয়ে যাবেন ।

৪) কাজ কিভাবে শিখব?

কোনটা নিয়ে কাজ করবেন ঠিক করার পর এবার শিখার পালা।
শিখার জন্য আপনাকে কোন প্রশিক্ষকের কাছে যেতে হবে, তবে ভাল প্রশিক্ষক হতে হবে । বর্তমানে অহরহ প্রতিষ্টান গড়ে উঠেছে যেগুলো নামে শেখায় । যারা অনলাইনে ভাল কিছু করতে পারেনি তারাও এখন প্রশিক্ষক, কারণ কিভাবে ইনকাম করতে হয় সেটা শিখিয়ে ইনকাম করাটা অনেক সহজ।
সুতরাং ভাল শিখায় এবং ভাল সাপোর্ট দেয় এমন প্রতিষ্টানে যেতে হবে । কারণ, সফলতা অনেকাংশেই শিখানোর উপরে নিরভর করে । এমন প্রতিষ্টান হাতে গুণা কয়েকটা আছে।

৫) কোথায় কাজ করব?

কাজ শিখার পর এবার কাজ করার পালা । সাধারণত Freelancer রা যেখানে কাজ করে সেগুলো Marketplace হিসেবে পরিচিত । Market বলতে “sell and buy” বুঝায়, তেমনই Marketplace এ বায়াররা তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী বিস্তারিত লিখে “job post” দেয় এবং Freelancer রা ঐ Job এ প্রপোজাল পাঠায় যাকে “Bid” বলা হয়। তারপর বায়ার ইন্টারভিউ নিয়ে যোগ্য ব্যাক্তিকে বাছাই করে নেয় এবং কাজ দেয় । কাজটা করে দেয়ার পর বায়ার পেমেন্ট করে দেয় ।কাজের লেন্থ কয়েক মিনিট থেকে কয়েকমাস বা দীর্ঘমেয়াদীর ক্ষত্রে কয়েকবছরের জন্যও হায়ার করতে পারে ।
কিছু ভাল MarketPlace:
  • Upwork [Former oDesk]
  • Freelancer
  • Fiverr
  • PeoplePerHour
  • 99designs
  • GetAcoder

৬) টাকা কিভাবে তোলব?

কাজ করার পর $ আপনার Marketplace Account এ জমা থাকবে এবং সেগুলো তোলার কয়েকটা উপায় আছেঃ
  • PayPal
  • Payoneer
  • Bank wire
PayPal বাংলাদেশে সাপোর্ট করেনা, তাই এটার কথা বলে লাভ নেই। তবে এটি সবচাইতে বেশি জনপ্রিয়, কারণ এটি সব জায়গায় সাপোর্ট করে । যদিও অনেকে ব্যবহার করে, কিন্তু অনেক রিস্ক ।
আমরা Marketplace থেকে Payoneer এবং Payoneer থেকে Bank এ বা সরাসরি বুথ থেকে Payoneer Card এর মাধ্যমে টাকা তোলতে পারি ।


Creating Clipping Masks in Photoshop CS, CS4, CC and Elements

Creating Clipping Masks in Photoshop CS, CS4, CC and Elements

Saturday, August 10, 2019

How To Speed Up Any Internet Connection? #EXCLUSIVE

https://youtu.be/sARFL8MZnkcHow To Speed Up Any Internet Connection? #EXCLUSIVE

Wednesday, August 7, 2019

Best & Top 10 Best Free Graphics Design Softwares 2019-2020

Best & Top 10 Best Free Graphics Design Softwares 2019-2020

Sunday, August 4, 2019

How to shop from Aliexpress - Gadget Insider .আলীএক্সপ্রেস থেকে অর্ধেক দ...

How to shop from Aliexpress - Gadget Insider .আলীএক্সপ্রেস থেকে অর্ধেক দ...

Saturday, August 3, 2019

শিখে নিন কম্পিউটারের Notepad এর দারুণ ১টি ট্রিকস !

শিখে নিন কম্পিউটারের Notepad এর দারুণ ১টি ট্রিকস !

Friday, August 2, 2019

কিভাবে লিখবো কভার লেটার কিংবা বায়ার রিকুয়েস্ট?

কিভাবে লিখবো কভার লেটার কিংবা বায়ার রিকুয়েস্ট?


কভার লেটার কপি পেস্ট থেকে দূরে থাকুন। সেম ফর বায়ার রিকুয়েস্ট। জব টা পড়ুন, ভালো মন্দ বুঝুন। তার পর বায়ার কে একটা কথোপকথনের মাধ্যমে রিপ্লে দিন। যদি এই কষ্ট টা করতে না চান তবে কোটি টাকা দিয়ে আইটি ফার্ম খুলুন। যা করার কর্মচারীরাই করবে।  

আসলে যখন একজন বায়ার কোন জব পোস্ট করে, সে চায় জব টা সবাই পড়ুক। আর সেই মতো উত্তর দিক। ধরুন আপনি একটা আলমারি বানাবেন। দোকানে গিয়ে বললেন ভাই আমার একটা কাঠের আলমারি চাই, আপনি কি বানাতে পারবেন? দাম কেমন হবে? আর কি কাঠ দিবেন? এর পর দোকানদার শুরু করলো।
হ্যালো স্যার। আমাদের দোকানে আসার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আমরা হলাম সেই কাঠের দোকান যা কিনা ১৯৫০ সাল থেকে এক টানা আলমারি বানাচ্ছি। আমাদের দোকানের চার পাশে কোন ময়লা নেই, আমরা পরিবেশ বান্ধব আর আমাদের দোকানে এসি ও আছে! আমাদের আছে ১০ জন দক্ষ মিস্ত্রী যারা কিনা খুব নিপুন ভাবে কাঠের কাজ কোরে থাকে। দয়া কোরে আপনার কাজ টা আমাকে দিন। আমরা আপনাকে পুরো পুরি সন্তুষ্ট করবো ইনশা আল্লাহ।
ইতি,
বরকত মিয়া।
এখন বলেন তাকে ঠাটায় থাপ্পড় মাড়তে ইচ্ছে করবে কিনা? আপনাদের সবার কপি পেস্ট আর নিজের ঢোল পেটানর হিরিক দেখে বায়ার দের ও সেইম মনে হয়। তা না হলে লিখতনা কথার মাঝে "আমি পড়েছি" বা "আগ্রহী" এই শব্দ যুক্ত করো যেন আমি বুঝি তুমি আমার লিখাটা পড়েছ। কারণ আপনারা কেউই তা পড়েন না আর কপি পেস্ট রিপ্লে দেন। কারণ এই সেম রিপ্লে আরও ২০ জন দিছে যা আপনি দিছেন।  

আগে হয় তো এই কপি পেস্ট বা বড় সুন্দর পরিপাটি লেটার দিয়ে কাজ পাওয়া যেত। কিন্তু এখন আর যায় না। কারণ গাধারাই এই কাজ বেশি করে নাবুঝে।

তাই লিখাটা এমন হতে পারতো,

বায়ারঃ "আমার একটা কাঠের আলমারি চাই, আপনি কি বানাতে পারবেন? দাম কেমন হবে? আর কি কাঠ দিবেন?"
সেলারঃ "আমাদের ভিশন ভালো লেগেছে আপনি এখানে কাজের জন্য এসেছেন ( এই গুন গান এর লাইন চেষ্টা করবেন হাফ লাইনের মধ্যে শেষ করতে। ৩ লাইন গুনগান কেউ পড়বে না)।

আচ্ছা স্যার বা বন্ধু বা ভাই, আমরা তো অনেক ধরণের আলমারি সেল করি, আপনার কেমন লাগবে? ওকে, আমাকে হেল্প করতে দিন। আপনার বাসার রুম টা কতো স্কয়ারফিট? রুম টা যদি বড় হয় তাহলে তিন পাল্লার আলমারি নিতে পারেন। এটায় জায়গা বেশি কিন্তু খরচ সেই তুলনায় কম পড়বে। আমরা আপনাদের বাসার ডেকরেশান এর সাথে মিল রেখে কারুকাজ ও রং করতে পারবো। তবে আপনি চাইলে দুই পাল্লার ও নিতে পারেন। আজকাল এটাও অনেক আভিজাত। জায়গা কম নেয় আর যেহেতু আমারা প্রায় গত ৫ বছর ধরে এই ব্যাবসা সুনামের সাথে করছি, তাই আমরা বেস্ট সাজেশান দিতে পারবো কোন আলমারি টা আপনার বাসার জন্য বেস্ট হবে। (নিজের ঢোল কিন্তু পিটায় ফেললেন। কারণ শুরুতেই আমার হ্যান আছে, ত্যান আছে, ১০ বছরের অভিজ্ঞতা আছে, এটা কেউ আজকে আর বিশ্বাস করে না। কারণ এই কথা ১০ বছরের বাচ্চা বলছে কিনা তা জানার কোন উপায় নেই।)

এভাবে তাকে আপনার কাছে আটকে ফেলুন। তার পর বলুন কিছু স্যাম্পল দিয়েছি দেখুন। কিন্তু আমাদের কাছে আরও অনেক স্যাম্পল আছে। আমি আপনার সাথে মেলে এমন কিছু কাজ দিলাম আপনি দেখুন। আর আমরা প্রাইস বা সময় যতই কম বা বেশি নেই, আমরা কিন্তু স্যার/বন্ধু/ভাই কুয়ালিটি নিয়ে কোন কম্প্রমাইস করিনা। কারণ আমরা বিশ্বাস করি কুয়ালিটি আপনাকে আমাকে মনে রাখতে সাহায্য করবে আর আমরা চাই আমাদে ক্রেতাদের মনে জায়গা কোরে নিতে। (কোমলতা দিয়ে মন জয় করবেন, যদিও তা জব টু জব ভ্যারি করবে)।

আমাদের প্রাইস রেঞ্জ এতো। তবে আপনি দয়া কোরে বাকিদের সাথে আমাদের কুয়ালিটি কম্পেয়ার করুন নিশ্চয়ই আপনার এই দামের রেঞ্জ বেশি বোলে মনে হবে না। (এভাবে তাকে মুক্ত কোরে দিন, চাইলে সে অন্য যায়গায় বা দোকানে যেতে পারে। প্লিজ আমাকে হায়ার করুন, প্লিজ আমাকেই কাজ টা দিন এই ধরনের ঘ্যান ঘ্যান করবেন না যা ভিশন বিরক্তিকর। তবে চেষ্টা করবেন প্রাইস এর রেঞ্জ দিতে। একটা ফিক্সড প্রাইস দিলে অনেকে হয়তো কাজ করবেন না। তাকে ইনবক্স এ আসার সুযোগ দিন। একবারে কম প্রাইস থেকে মাঝারি প্রাইস সেট করেন। ইনবক্স এ এলে বায়ার বুঝে প্রাইস চেয়ে ফেলুন )।

তাকে ফ্রি হেল্প অফার করুন। যেমন বলেন কাস্টমার স্যাটিস্ফ্যাকশন আমাদের কাছে সব থেকে বেশি মূল্যবান। তাই আপনি যদি অন্য কোথাও থেকেও বানান, আমি আপনাকে কিছু ফ্রি আডভাইস দিতে পারবো যেন আপনি তার কাছ থেকে বেস্ট সেবা টা বের কোরে নিতে পারেন। (এখানে আপনি বললেন না কিন্তু টিপস কি, কিন্তু আপনি তাকে বুঝালেন আপনি মার্কেটে সেরা বাকিরা ভুদ্দু )

আমাকে আপনার মতামত জানান। আমি এখানেই আছি যে কোন মুক্ত আলোচনার জন্য আপনার আলমারির ব্যাপারে। ধন্যবাদ।"

এটা হল একটা অরগানিক কভার লেটার বা বায়ার রিকুয়েস্ট। এতো এতোই যে লিখতে হবে তা না। তবে সব গুলি হবে একটা থেকে আলাদা। জব বুঝে লেটার। অনেকেই হয়তো মুক বাকাচ্ছেন ধুর কি কয়, এতো কিছু লিখা লাগে নাকি? আমি তো কপি কোরেই কাজ পাই! তবে হয়তো আপনি ভালো কাজ পারেন, আপনার পোর্টফলিও ভালো কিংবা আপনি জাস্ট লাকি, তাই কাজ পান। তবে যদি ঘটে একটু বুদ্ধিও থাকে, বাচ্চা বাচ্চা ও বলতে পারবে না বুঝে এক তোতা পাখির বুলি আওড়ালে আজকের দিনে কেউ কাজ দিবেনা।
আপনাকে শ্রম দিতেই হবে। আর এই যে কথা গুলি বলবেন। এর পর কাজ পাবেন কিন্তু পরে অর্ডার টা ক্যান্সেল হয়ে যাবে কারণ যদি আপনি সেই কাজে দক্ষ না হন। তাই সবার আগে দক্ষতা, তার পরে ইংলিশ আর দেন কমিউনিকেশান। সো, ব্যাপার টা মাথায় রাখবেন।
হ্যাপি ফ্রিল্যান্সিং

সিভি অতিরিক্ত বড় করতে যাবেন না।

>> সিভি অতিরিক্ত বড় করতে যাবেন না। সর্বোচ্চ ২-৩ পেইজ। নিশ্চয়ই চাইবেন না যাতে চাকরিদাতা আপনার সিভি অর্ধেকটা পড়েই প্রশ্ন করেন, "উপন্যাস লিখে নিয়ে আসছেন কেন?"
>> ফন্টে অতিরিক্ত স্টাইল করতে যাবেন না। আপনি প্রেমপত্র লিখছেন না, প্রফেশনাল সিভি লিখছেন। সেটা ভুলে যাবেন না!
>> দয়া করে মান্ধাতার আমলের সিভির ডিজাইন থেকে বের হয়ে আসুন। নিজের ক্রিয়েটিভিটি কাজে লাগান। শুধু মিম বানানোতেই ক্রিয়েটিভিটির ব্যবহার করবেন না, লাইফের ক্ষেত্রেও কাজে লাগান প্লিজ!
>> ওয়ার্ক এক্সপেরিয়েন্সের ক্ষেত্রে কোম্পানির নামের পাশে তাদের লোগো ব্যবহার করতে পারেন। এটা বেশ প্রফেশনাল একটা লুক দেবে সিভিতে। আর নামের নিচে ওয়েবসাইট অ্যাড্রেস ব্যবহার করতে ভুলবেন না।
>> ফ্রেশারদের সিভির প্রথম পাতাতেই থাকবে শিক্ষাগত যোগ্যতা। আর অভিজ্ঞদের সিভিতে থাকবে পূর্ব কাজের অভিজ্ঞতা। নিজের বায়োডাটা এমনভাবে লিখবেন না, যাতে সিভি পড়ার পরে চাকরিদাতা আপনার জন্য মেয়ে খোঁজা শুরু করে দেয়।
>> সিভি সব সময় পিডিএফ ফরম্যাটে জমা দেবেন। পিএনজি কিংবা ডকুমেন্ট ফাইল হিসেবে সিভি জমা দিলে সেটা দেখতে খারাপ লাগে। আর অফলাইনের ক্ষেত্রে সিভি খালি হাতে জমা দেয়ার চাইতে আলাদা ফাইলে করে জমা দেবেন। এটা সৌন্দর্য আর ভদ্রতাও। মেহমানকে আমরা বিস্কুট হাতে তুলে দিই না, প্লেটে রেখে বা সাজিয়ে তারপরে দিই।
>> সিভিতে জেলার নাম উল্লেখের কোন দরকার নাই, বরং উল্লেখ করলে বিড়ম্বনায় পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আমাদের দেশের অনেকেই অনেক জেলার লোকজনকে ভালো চোখে দেখেন না, যদিও এটা একটা অপচর্চা।
>> আর দয়া করে অ্যাচিভমেন্টকে অভিজ্ঞতার সাথে গুলিয়ে ফেলবেন না। দুটো আলাদা সেকশন করে রাখুন।
>> স্কিল অংশে যা যা পারেন সবই যুক্ত করুন। টাইপিং স্পিডের ব্যাপারটা যুক্ত করুন পারলে। অনেকেই এটা করেন না। কিন্তু এটাও একটা বিশেষ স্কিল। স্কিলের বাংলা ভাবগত অর্থই হচ্ছে 'লোক দেখানো বা শো অফ!' যত পারেন করেন!
>> বাসার নম্বর, স্থায়ী ঠিকানা, বাবা-মায়ের নাম, জাতীয়তা, আকাঙ্খিত বেতন – এইসব সিভিতে উল্লেখ করার কোন দরকার নেই। এগুলো শুধুশুধু যুক্ত করে সিভিকে বড় করার মানেই হয় না। আপনার বাবা-মায়ের নাম কি চাকরিদাতা বাঁধিয়ে রাখবেন?
>> এটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয় আর সেটা হচ্ছে, যে ধরণের চাকরির জন্য আবেদন করছেন সেই ধরণের মতো করে সিভি লেখুন। একঘেয়েমি সবকিছুতে একই ধরণের সিভি লেখা বন্ধ করুন।
আর বানান, ব্যাকরণ এসবের দিকে খেয়াল রাখবেন। আবারো বলছি, সিভি নিজে লেখুন। সত্য কথা বলতে, সিভির স্ট্যান্ডার্ড কোনো ফরমেট নেই। যে কাজের জন্য সিভি দেবেন সে অনুসারে স্টাইল আর ফরমেট পরিবর্তন হবে। যদি কোনো চাকরিদাতা সিভির ফরমেট আর আপনার সিভি লেখার স্টাইল নিয়ে অতিরিক্ত বকবক করেন, তাহলে সেই চাকরি না করাই বেটার।
কারণ?
যদি জয়েন হোন সেই কোম্পানিতে, তাহলে আপনার খবর আছে দাদা! চাকরি জীবন 'হেল' হয়ে যাবে আপনার! চাকরিদাতা আর বসকে চেনার সবচেয়ে ভালো উপায় সেটাই!

ব্যবসায় টিকে থাকতে ফেসবুক পেজের বিকল্প নেই।

ফেসবুক যখন থেকে মার্কেটিং সার্ভিস চালু করেছে তখন থেকেই প্রত্যেক ব্যবসায়ের জন্য ফেসবুককে ব্যবহার করাটা প্রায় বাধ্যতামূলক হয়ে উঠেছে। একটা আলপিনের দোকান থেকে শুরু করে গাড়ির ব্যবসাও এখন ফেসবুকে করা সম্ভব। তাইনা?
কিন্তু অনেক মানুষকে দেখেছি তারা ব্যবসার জন্য ফেসবুক ব্যবহার করছে ভুলভাবে। মানে তারা ঠিকভাবে বা সঠিক উপায়ে ফেসবুককে মার্কেটিং বা ব্যবসার কাজে ব্যবহার করতে পারছেন না।
মনে রাখবেন,
ফেসবুকে আছে প্রায় ২ বিলিয়নের বেশি ইউজার, যেখান থেকে আপনি আপনার উপযুক্ত ক্ল্যায়েন্টকে খুঁজে পেতে পারেন। ২ বিলিয়ন মানে ২০০ কোটি। ২০০ কোটি মানুষের মাঝে আপনার কাস্টোমার খুঁজে না পেলে, আপনি প্লিজ ব্যবসা করা ছেড়ে দিন।
ব্যবসায় টিকে থাকতে ফেসবুক পেজের বিকল্প নেই। কারন, আপনার পেজের ফলোয়াররা আপনার পণ্য বা সেবার আপডেট পেতেই থাকবে। যার মাধ্যমে আপনি একটা শক্তিশালী ব্র্যান্ডিং হওয়ার দিকে এগিয়ে যাবেন।
ফেসবুকের মার্কেটিং খরচ নেই বললেই চলে। তবে পেইড ক্যাম্পেইন তথা বুস্টিং করলে খরচ হবে সেটাও অনেক কম খরচেই শুরু করতে পারবেন। প্রত্যেক মাসে মাত্র ৪০০ টাকা দিয়েও ভালোমানের কাস্টোমার পাওয়া সম্ভব। যদি ঠিকভাবে করতে পারেন আর কি!
ফেসবুক আপনার ব্র্যান্ড পরিচিতির ব্যাপারে খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। কারন, আপনি নিয়মিত থাকলে আপনার পেজের ফলোয়াররা নিয়মিত আপনার কার্যবিধি দেখতে পাবে। ফলে, ব্র্যান্ডের পরিচিত সবার কাছে বিস্তার লাভ করবে।
ওয়েবসাইটে শুরুতে ভিজিটর পাওয়া খুবই কষ্টকর। কিন্তু ফেসবুকের মাধ্যমেও আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর বৃদ্ধি করা সম্ভব।
ফেসবুকে প্রতিদিন প্রায় ১৫০ কোটির মত মানুষ ভিজিট করে এবং তারা গুগলের মত ফেসবুকেও অনেক কিছু সার্চ করে খুঁজে থাকে। যার ফলে আপনার পেজে ভিজিটর আসার ফলে বিক্রয় বৃদ্ধির সম্ভাবনাও থাকে। তবে সেটার জন্য ফেসবুক পেইজের এসইও করা উচিৎ।
অনেককেই দেখেছি তারা ফেসবুক পেইজের এসইও সম্পর্কে জানেন না। কিন্তু আপনার ফেসবুক পেইজও এসইও করা সম্ভব। যার আপনার সার্চ র‍্যাংক বৃদ্ধি করবে।
এখন ব্যবসা চালানোর জন্য দোকানের প্রয়োজন হয় না। মার্কেটিংয়ের বা প্রচারণা কাজে পোস্টারিং কিংবা কার্ড ছাপানোর দরকার পড়ে না। মোবাইল দিয়েই ফেসবুকের মতো সোশ্যাল মিডিয়া সাইটগুলোকে ঠিকভাবে ব্যবহার করলেই আপনার ব্যবসা দাঁড়িয়ে যাবে নিমিষেই!

আপনি কি হ্যাশ ট্যাগ ব্যাবহার করেন?

আপনি কি হ্যাশ ট্যাগ ব্যাবহার করেন?

আপনারা কি অনলাইনে বিশেষ কোরে সামাজিক মাধ্যম গুলিতে #হ্যাশট্যাগ দিয়ে সার্চ করেন? হ্যাশট্যাগ এমন একটা জিনিস যা দিয়ে আপনি একেবারে চুল চেরা কিওয়ার্ড খুঁজে বের করতে পারবেন। ধরেন আপনি ফাইভার নিয়ে পোস্ট গুলি পড়তে চান। তো যদি শব্দটির আগে হ্যাশট্যাগ লাগায় দেন # যত মানুষ এটা নিয়ে লিখেছেন তা আপনার সামনে চলে আসবে সামাজিক মাধ্যমে। বিশেষ কোরে এখন ফেসবুকে অনেক ইডুকেশানাল কন্টেন্ট তৈরি হচ্ছে। তাই যারা চান আপনারা তাদের খুঁজে পান, তারা বিশেষ শব্দ গুলির আগে হ্যাশট্যাগ লাগিয়ে দেন যেন সেই ট্যাগ দিয়ে কেউ কিছু সার্চ করলে তা আপনাদের সামনে চলে আসে।

বিশেষ কোরে দেখবেন ইস্টাগ্রামে, টুইটারে এটা অনেকবেশি চলে। ফেসবুকে অনেক কন্টেন্ট রাইটাররা এটা হয়তো জায়গা মতো ইউস করেন না কিন্তু অনেকেই এটা শুরু কোরে দিয়েছেন। তাই সামাজিক মাধ্যমে বিশেষ কিছু খুঁজে পেতে ব্যাবহার করুন হ্যাশট্যাগ।

ফাইভার গিগ অপটিমাইজেশন অ্যান্ড মার্কেটিং এর পরিপূর্ণ গাইডলাইন

ফাইভার গিগ অপটিমাইজেশন অ্যান্ড মার্কেটিং এর পরিপূর্ণ গাইডলাইন

*ফাইভার কি ?
ফাইভার হচ্ছে এমন একটি মার্কেটপ্লেস যেখানে বিভিন্ন টাইপের সার্ভিস সেল হয় । যেমনঃ লোগো ডিজাইন, ওয়েব সাইট ডিজাইন কনটেন্ট রাইটিং, ব্যাকলিংক তৈরি, ভিডিও মেকিং ইত্যাদি ।
*গিগ কি ?
গিগ হল আপনি যে সার্ভিসটি সেল করবেন তার অফারের নাম । অর্থাৎ সকল ধরনের সার্ভিসের অফারকে কে গিগ বলে ।
*কিভাবে এসইও অপ্টিমাইজড গিগ খুলবেন ?
উল্টা পাল্টা গিগ খুলে আসলে তেমন ভাল ফিডব্যাক আপনি পাবেন না । তাই এমন ভাবে আপনার গিগ খোলা উচিত যেগুলো বায়াররা ফাইভারের সার্চবক্সে সার্চ করে । বায়াররা সার্চবক্সে যে কিওয়ার্ড লিখে সার্চ দেয় ওই কিওয়ার্ড যদি আপনার গিগের টাইটেল ,ট্যাগ আর ডেসক্রিপশনে থাকে তাহলে আপনার গিগের সঙ্গে বায়ারের সার্চ ইনপুট বা কি ওয়ার্ড ম্যাচ করে সার্চ রেজাল্টের প্রথম দিকে আসতে পারে ।
*এই কিওয়ার্ড গুলি সহজে পাওয়ার উপায় কি ?
এখানে একটা ব্যাপার লক্ষণীয় যে , এই কি ওয়ার্ড সাজেশন গুলি সংগ্রহ করে একজায়গায় রেখে একটু এনালাইজ করতে পারলে ভাল হত । কিন্তু এগুলো ফাইভার সার্চ ইনপুট থেকে কালেক্ট করা একটু কঠিন । এই সমস্যা সমাধানের জন্য আমি একটি টুল বের করেছি । এটা আশা করি আপনাদের বেশ কাজে দিবে ।
এটি হলঃ https://www.keyword.io/
*এটা কিভাবে ইউজ করবো ?
এই সাইটে গিয়ে ফাইভার সিলেক্ট করবেন , এবার আপনার গিগের মেইন কি ওয়ার্ড লিখে কান্ট্রি সিলেক্ট করে সার্চ দিবেন। তারপর নিচে দেখবেন যে কতগুলি কি ওয়ার্ড এসে হাজির !! এগুলিকে কপি পেস্ট করে কোন ডকে রাখুন ।
*আচ্ছা, এবার কিওয়ার্ড গুলি কে কি করবো ?
এগুলিকে গিগের টাইটেল, ট্যাগ আর ডেসক্রিপশনে ইউজ করবেন ।
* কিন্তু কিভাবে ?
টাইটেলঃ এমন ভাবে টাইটেল দিবেন যাতে আপনার টাইটেলে কি- ওয়ার্ডগুলি নাচারালি থাকে । কোন স্টাফিং করবেন না । স্বাভাবিক ভাবে দিবেন ।
ট্যাগঃ গিগে মোট পাঁচটি ট্যাগ দেওয়া যায় । ভাল কিছু কি-ওয়ার্ড ট্যাগ হিসেবে ও ইউজ করতে পারেন ।
ডেসক্রিপশনঃ এমন ভাবে ডেসক্রিপশন লিখবেন যাতে কি ওয়ার্ড গুলি নাচারালি চলে আসে । কোনভাবেই ভাবেই স্পামিং করা যাবে না ।
গিগ হতে হবে সাজানো , গোছালো , যাতে দেখলেই পড়তে মন চায় । কারন গিগ না পড়লে বায়ার আপনার গিগ থেকে বাউন্স করবে !
*ভাল গিগের ডেসক্রিপশন লেখার জন্য কি কি কৌশল ফলো করতে হবে ?
বুলেট পয়েন্ট
শর্ট সেনটেন্স মানে সিম্পল বাক্য , বেশি জটিল বা বড় করা যাবে না ।
আই ক্যাঁচিং ওয়ার্ড । জেমনঃ Super , Perfect, Safe Etc
ডেসক্রিপশনে কি ওয়ার্ড ইউজ করতে হবে নাচারালি ।
আরও জানতে হলে আপনার গিগের সাথে সম্পর্কিত টপ গিগ গুলি দেখুন । ওগুলোর স্টাইল ফলো করতে পারেন কিন্তু কপি করা হারাম !
নির্ভুল ইংলিশ হতে হবে । ভুল হলে বায়ার এটা নেগেটিভ ভাবে নিবে
! এক্ষেত্রে এই টুলটি ইউজ করতে পারেন !
গ্রামার চেক করার স্মার্ট টুলঃ
https://languagetool.org/
*গিগে ইমেজ ইউজ করবেন কিভাবে ?
এক্ষেত্রে আপনি ক্যানভা ইউজ করতে পারেন। এটি বেশ পরিচিত !
https://www.canva.com/
ক্যানভা ইউজ করবেন কিভাবে ?
এটা জানতে এই টিউটোরিয়ালটি দেখতে পারেন !
https://youtu.be/gfWq6l5zLvc…
তবে সবচেয়ে ভাল হয় যদি ভিডিও দিতে পারেন।
স্পেশাল টিপসঃ সত্যিই যদি গিগ প্রমোশন করতে চান, তবে কোন বায়ারের কাজ ভাল করে করার পর যদি ০৫ স্টার ফিডব্যাক পান এবং বায়ারের সাথে যদি ভাল রিলেশন থাকে তবে বায়ারক বলবেন আপনার গিগ তার সোশ্যাল প্রফাইল গুলোতে একটু শেয়ার করে দিতে। দেখবেন সে আনন্দ চিত্তে সেটা করে দেবে। বায়ার Fiverr থেকে সহজেই আপনার গিগ তার সোশ্যাল প্রফাইলে শেয়ার দিতে পারে। অল্প কষ্টে এর থেকে ভাল গিগ প্রমোশন আর হতেই পারে না।

আর্টিকেল শুধু পড়লেই হবে না, প্রচুর সময় দিতে হবে । সবাই ভালো থাকবেন। আমার জন্য দোয়া করবেন ।

Next Post :>>> Tomorrow, Thank You

গল্পে গল্পে ডাটা সাইন্স

কান হেলাল “আই লাভ মাই হার্ট, মিথিলা” বলতে বলতে যখন ক্লান্ত তখন তার চোঁখের জল মুছে দিতে এগিয়ে এলো বন্ধু হিরো আলম। হিরো সাহেব মস্ত বড় এক গাড়ি নিয়ে কান হেলালের সামনে এসে থামলো। বাংলাদেশের এমন এক গাড়ি যার নাম BMW next100, হিরো সাহেবই প্রথম ক্রেতা। ভাবা যায়! কান হেলালের চোঁখের জল শুকিয়ে হয়ে গেল ছানাবড়। মনের ভেতর তখন জ্বলোচ্ছাস এবং সুনামি শুরু হয়ে গিয়েছে! আর নয়, ‘কান হেলাল’ এবার মনে 'খান হেলাল' হবার বাসনা বুনছে!

আলম সাহেবের কাছে জানতে চাইলো, বন্ধু, প্লিজ বলো, ডিসের ব্যবসা থেকে কিভাবে এই গাড়ি? আলম সাহেব এক অপরূপ হিরো হাসি দিয়ে বলল, কি কচ্ছিস বেটা! ডিশের ব্যবসা! আমি এখন হিরো, ডাটা সাইন্টিস্ট তথা বিজ্ঞানী, মামা। ভ্রু কুঁচকে কান হেলাল বললো, বিজ্ঞানী! এমন কঠিন জিনিস কিভাবে শিখলা? আবারো সেই হিরো হাসি দিয়ে ,বিজ্ঞানী হিরো বললো," কঠিন কি কচছিস মামা! ডাটা সাইন্স শেখা খুব একটা কঠিন নয়, আবার সহজও নয়।" এ কথা শোনার পর কান হেলাল উত্তেজিত হয়ে বললো, আমারও অনেক ইচ্ছে, ডাটা সাইন্টিস্ট হয়ে ডাটার প্রেমে পড়ার মাধ্যমে ডাটা নিয়ে খেলা করার। তাই তুমি দেরি না করে বল, আমি কিভাবে ডাটা সাইন্টিস্ট হতে পারি।

বেশ, বন্ধু, হেলাল তোমার আগ্রহ দেখে ভালো লাগলো। ডাটা সাইন্টিস্ট হতে প্রথমেই জানতে হবে Data Science কি এবং কেন? এরপরেই জানতে হবে Python অথবা R Programming, Machine Learning, Mathematics & Statistic সহ অনেককিছু। কথা শেষ না হতেই, কান হেলালের দিকে তাকিয়ে হিরো বলল, মুখ শুকিয়ে গেলো মনে হয়?" নির্লিপ্ত স্বরে, আশাহত কান হেলাল বলল," আমি আর পারলাম না, বন্ধু।

এত কিছু আমাকে দিয়ে হবে না। হিরো বলল ,"তাহলে শোনো, পরিচিত কোনকিছুর থেকে অপরিচিত কিছু শুনতে প্রথমে কঠিন মনে হয়।" কারণ তুমি ওগুলোতে অভ্যস্ত না। তেমনি এই শব্দগুলোর সাথে যখন পরিচিত হয়ে যাবে, তখন আর কঠিন লাগবে না। কান হেলাল চাঁদের মত একটা হাসি দিল। হিরো আলম আরও বললো," বর্তমানে Data Science এর Value অনেক বেশি, তোমার আমার কল্পনার বাহিরে।" দাঁড়াও তোমাকে একটা তথ্য দেই - ডাটাসাইন্সের (Data Science) বাজার মূল্য ২০১৬ সাল পর্যন্ত ছিলো ১৯.৫ লক্ষ কোটি ডলার যা ২০২১ সালের মধ্যে গিয়ে দাঁড়াবে ১০১.৩৭ লক্ষ কোটি ডলার! এটা তো শুধুমাত্র অনুমান এর
বেশিও হতে পারে। কারণ প্রযুক্তি এগিয়ে যাওয়ার ফলে, এখন সকল ক্ষেত্রে ইনফরমেশন তথা তথ্যের গুরুত্ব বেড়েছে কয়েকগুন। ডাটার এই গুরুত্বের সবচেয়ে বড় উদাহারণ ট্রাম্পের বিজয়। বিশ্বযুদ্ধ, এই যুদ্ধ, সেই যুদ্ধ নানারকমের যুদ্ধের কথা শুনেছো এবং ভবিষ্যতেও হবে। কিন্তু মজার এবং ভয়ঙ্কর বিষয় হলো ভবিষ্যৎ যুদ্ধ হবে ডাটা নিয়ে। কার কাছে কত ডাটা আছে এই নিয়ে, তাই ডাটা সাইন্সের চাহিদা কখনো কমবে না। এছাড়াও বর্তমান চাকরির বাজারে সারাবিশ্বে ডাটা সাইন্সের চাহিদা কয়েকগুন উপরে। “বন্ধু, আমারে আরো গভীরে বলো, আমার শুনতে ভালো লাগছে।” (চলবে…)

আমরা ডাটা সাইন্সের গভীর থেকে গভীরে যাবো, ডাটা সাইন্সের সমুদ্রে ভাসবো, তবে তা পরবর্তি অংশে। আমরা আছি আপনাদের জন্যে, আপনারা থাকছেন তো!
বিশেষ আকর্ষণঃ যে যত চমকপ্রদ প্রশ্ন করতে পারবেন, সেই হবেন সৌভাগ্যবান! তাই কমেন্ট বক্সে আপনার মূল্যবান মন্তব্যটি দিতে ভুলবেন না যেন!

১০ ডলারের বায়ার কে রুপান্তর করুন ১০০ ডলারের বায়ারে

১০ ডলারের বায়ার কে রুপান্তর করুন ১০০ ডলারের বায়ারে ।

অধিকাংশ বায়ার শুধু আপনার কাছে একটা লোগো ডিজাইন করাতে কিংবা শুধু ওয়েবসাইট এর প্লাগিন অ্যাড করতে আসেন না! তাদের হাতে থাকে সম্ভাব্য অনেক কাজ। আর আপনি যদি হন অনেক কাজের কাজী, তাহলে তার সাথে কথা বলার মাধ্যমেই হাতিয়ে নিতে পারেন তার সকল অর্ডার।
১। বায়ার এর সাথে কথা বলুন। জেনে নিন তার কি কি নিয়ে কাজ। তাকে আপনার জানা কাজ গুলি অফার করুন। তবে শুরু তেই না বলে আগে ভালো টু দ্যা পয়েন্ট এ কথা বলে একটা বন্ধুশুলভ পরিবেশ তৈরি করুন। তার পর তাকে অন্য কাজের অফার দিন।

২। যখন বায়ার আপনাকে কোন লিঙ্ক দেবে, সেটা হতে পারে তার ওয়েবসাইট, হতে পারে ল্যান্ডিং পেজ, আগের লোগো কিংবা আমার ক্ষেত্রে মোবাইল গেম। আপনি খুব কম সময়ে দক্ষতার সাথে তার সেই কাজের পুরো রিপোর্ট তৈরি করে ফেলুন। আর তাকে তার উক্ত কাজের ত্রুটি গুলি বুঝিয়ে দিন। তবে এমন যেন মনে না হয় যে তার এসেট এর নিন্দা করছেন।
যদি সে লোগো ডিজাইন করতে আসে তাকে বলুন তার ওয়েবসাইট ইউআই বেশ আগের আমলের (জোর করে বলবেন না সত্যি টা বলুন, যদি তেমন টা না হয় তাহলে এসব বলা থেকে বিরত থাকুন)।
বলুন আগের ডিজাইনার কে দিয়ে ইউআই টা সুন্দর করে ডিজাইন করান। কিংবা আগে জিনি সাইট ডেভেলপ করেছেন তাকে দিয়ে নতুন করে এই জিনিস গুলি বিবেচনায় রেখে ডিজাইন করান। (যদি আপনি ডেভেলপার হন তো)। কিন্তু ভুলেও বলবেন না, আপনি নিজে এগুলি করবেন। আপনি কাজ চাচ্ছেন। একেবারে কথার শেষে বলবেন, যদি উক্ত ব্যাপারে হেল্প লাগে, তো আপনি ওপেন কনভারসেশান এর জন্য ফ্রি! সে চাইলেই আপনাকে ইনবক্স করতে পারে সাজেশান নেয়ার জন্য যেহেতু এই ফিল্ড এ আপনার অনেক এক্সপেরিয়েন্স। কাজেই সেই দিকে আপনি তাকে হেল্প করতে পারবেন। তবে এখানে টাকা পয়সা, অর্ডার, কাজ এর প্যাচাল পারবেন না। বলবেন হেল্প করবেন।
নিচের লিখা টি পড়ুন এখান থেকে কিছুটা আইডিয়া পাওয়া যাবে। তবে কেউ কপি করবেন না। এটা আমি লিখেছিলাম এক ক্লায়েন্ট কে গেম এর আইকন ডিজাইন করবেন বলে এসেছিলেন। তাকে পড়ে সেই গেমের নতুন কিছু ইউআই, বাটানস ও স্ক্রিনশট সহ মোট ১৫০ ডলার এর কাজ করে দিয়েছি।
------------------------------------------------
Hello, My friend, I hope you are doing great today!
I am awesome!
Well, I did some basic study on the gameplay and other similar games. before jump into the icon topic, let me submit the report about your game.
1. the game is pretty good as a memory game but the UI (User Interface) could be more attractive.
2. The color could be more bright, as you see the current color scheme is too dull for a game like this.
3. the buttons and other elements are kinda backdated. I mean they could be more game type instead of using free online stuff!
4. In the AppStore, I see the screenshots are showing same less attractive simple screens which may not really be attracting a lot of users. I think you need a better set of screenshots to explain the game in a better way. Well, here in fiverr, we have so many good designers who can design your screenshots. I am sure you can find someone professional even I can help you too if you want me to design them for you.
Mate, Pardon me, I am not saying that the game is not good. I have seen many popular games with less quality than yours but as a professional designer, it is my duty to let you know my opinion that you can work on them if you want in next version.
You can ask your previous designer to change the UI a little that the game looks like a modern game we have today! If you need any suggestion, I am here to help! As I have more than 5 years of experiences designing Mobile game UI, I can help you to improve the design.
Inbox me anytime for a friendly chat! I will try my best to help you or guide you in my free time!
Well, for the Icon, I will charge 20$-50$ for a simple but attractive Icon design for your game.
But also if you want me to design some other assets for this game, the price will be slightly negotiable.
Regards,
Sultan Neer
তবে এটা করতে আপনাকে অবশ্যই ইংলিশ এ ভালো হতে হবে, ভালো লিখতে জানতে হবে আর সুন্দর করে গুছিয়ে কথা বলতে পারতে হবে। এটাকেই বলে প্রপার কমিউনিকেশান যেটা আজকের দিনে মাস্ট কাজ পাওয়ার জন্য।

৩। বায়ার কে টিপস দিন। মানে সাজেশান দিন কি কি ভাবে সে আরও ভালো করতে পারবে! মনে রাখবেন, সে হতে পারে কম্পানির মালিক, কিন্তু ডিজাইন বা ডেভেলপমেন্ট এ বস কিন্তু আপনি...

৪। আগের ভালো কিছু বায়ার কে নক করুন রেগুলার। মানে একজন কে প্রতিদিন না। হয়ত ২-৩ মাসে একবার। নক করে আস্ক করবেন না কাজ আছে কিনা, আস্ক করুন জেই কাজ টা করে দিলাম সেটা কেমন চলছে? যদি সেটার বেপারে কোন হেল্প দরকার হয় তাহলে যেন নক করেন। দেখবেন ফট করে নতুন একটা কাজ দিয়ে দিয়েছেন।

৫। দায়িত্ববান হন। দায়িত্ববান দের সবাই পছন্দ করে। আপনি যে লোগো টা বানাবেন, যে ওয়েবসাইট টা দিবেন, যে ভিডিও টা এডিট করে দিচ্ছেন, সেটার পক্ষে দায়িত্ব টুকু পালন করুন। যেমন একটা লোগো কত ভাবে করে দিলে তার উপকার হবে, ওয়েবসাইট এর কালার অনুজাই সাজেশান, ডেভেলপমেন্ট এর ক্ষেত্রে ফ্রি তে তার সি প্যানেলে আপ করে দিতে পারেন যদি বড় কাজ হয়, এমন কি প্রথম ১ মাসের মেইন্ট্যানেন্স ফ্রি দিতে পারেন। ডিজাইন এর ক্ষেত্রে বলতে পারেন প্রথম ১০-১৫ দিন ফ্রিতে হাল্কা চেঞ্জ করে দেবেন আপনার ফ্রি টাইম এ! এটা অনেকটা গ্যারান্টির মতো কাজ করে। যদিও খুব কম বায়ার রাই ফিরে আসে চেঞ্জ চাইতে, তবে এটা শুধু একটা স্ট্রাটেজি বায়ার দের ধরে রাখার জন্য।

শেষ কথা...
আমি যান আপনাদের অনেকেই এতক্ষনে ঠোট উলটে ফেলেছেন শুধু মাত্র আপনাদের এই কমিউনিকেশান এর দক্ষতা নেই তার কারণে! ভাবছেন ইংলিশ তো পারিনা, এতো পিরিতের আলাপ করবো কি করে! ধন্যবাদ যদি তা বুঝে থাকেন। ফ্রিল্যান্সিং এ এটাউ একটা বিশাল দক্ষতা। এটা ছাড়া ফ্রিল্যান্সিং অচল। আর তাই যাই করেন, যে কোন মূল্য দিয়ে এই দক্ষতা অর্জন করেন।

নোটঃ কেউ বানান বা ভাষাগত ভুল ধরবেন না। অভ্র তে ফাস্ট লিখতে গেলে সব কিছু ঠিক করার সময় থাকে না। কারো প্রব্লেম হলে পরবর্তীতে আমার সকল পোস্ট ইংরেজিতে লিখব!
ধন্যবাদ!