Saturday, September 28, 2019

Online Data Entry Transcription Job Earn 2.33$ / 10min Audio on GoTransc...

Tuesday, September 24, 2019

ncbwallet থেকে কেন বেচা করুন - Skrill, Neteller, Bitcoin, PerfectMoney,...

Sunday, September 22, 2019

Get 500TK INSTANT CASH daily

Friday, September 20, 2019

ফ্রিল্যান্সিং: যে পেশা বদলে দিতে পারে বাংলাদেশের ভবিষ্যতের অর্থনীতি

ফ্রিল্যান্সিং: যে পেশা বদলে দিতে পারে বাংলাদেশের ভবিষ্যতের অর্থনীতি

বিশ্বায়নের ফলে পৃথিবী হয়ে যাচ্ছে এক বিশ্ব গ্রাম। আর বিশ্বায়নের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে, উন্নত প্রযুক্তির সদ্ব্যবহার বা সহজ ভাষায় যেটাকে আমরা বলতে পারি ডিজিটালাইজেশন। ডিজিটাল শব্দটি থেকে ডিজিটালাইজেশন শব্দটির উৎপত্তি। এই ডিজিটালাইজেশনের ছোঁয়া লেগেছে বিশ্বব্যাপী, বিশেষ করে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে। সেসব দেশ ডিজিটালাইজেশনকেই পুঁজি করে ডিজিটাল অর্থনীতিতে মনোনিবেশ করছে এবং নিজেদের ভবিষ্যতকে ডিজিটাল অর্থনীতিনির্ভর করতে তুলতে চাইছে। 
ডিজিটাল অর্থনীতি বলতে এমন একটা অর্থনীতি বোঝানো হয়, যেটা মূলত অত্যাধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর হয়ে থাকে। ডিজিটাল অর্থনীতিকে ইন্টারনেট অর্থনীতি, ওয়েব অর্থনীতি অথবা নতুন/আধুনিক অর্থনীতি নামেও অভিহিত করা হয়ে থাকে।
Image Source: forbes.com
দ্রুতগতিসম্পন্ন এই ডিজিটালাইজেশনের আবির্ভাব, উন্নয়নশীল দেশসমূহকে ডিজিটাল অর্থনীতিতে মনোনিবেশ করতে আগ্রহী করে তুলছে, যাকে বলা যায় ডিজিটাল আউটসোর্সিংয়ের এক বৈশ্বিক বাজার। ডিজিটালাইজেশনের মাধ্যমে একটি দেশের অর্থনীতিতে যে কেবল সেবা-শিল্পের রাতারাতি উন্নতি ঘটে তা কিন্তু নয়; বরং এটি দেশের অভ্যন্তরীণ কর্মসংস্থানের জ্বালানি হিসেবে কাজ করে, যা দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধির সহায়ক। 
স্বল্প খরচ এবং ঝুঁকি হ্রাসের সন্ধানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়াসহ অর্থনীতিতে পরিপূর্ণ দেশসমূহ বাংলাদেশসহ অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশের কাছ থেকে আউটসোর্সিংয়ের সেবা নিয়ে থাকে, যা সাম্প্রতিককালে ফ্রিল্যান্সিংকে চাঙ্গা করে তুলেছে।
ফ্রিল্যান্সিং কাজের মধ্যে প্রোগ্রামিং থেকে ওয়েব ডিজাইন, ট্যাক্স প্রিপারেশন, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনসহ অসংখ্য কাজ আছে। পেশাদারি কাজের এই মার্কেটপ্লেসটি হাজারো বেকারের কর্মসংস্থান করে দিয়েছে। এই বিশাল মার্কেটপ্লেসে নিত্যনতুন হাজারো মানুষ সুযোগ পাচ্ছে যেটা এর আগে কখনোই সম্ভব ছিল না। আর সে সুবাদে পুরো বিশ্বের মধ্যে এশিয়া মহাদেশই হচ্ছে একমাত্র অঞ্চলে পরিণত হয়েছে যারা পুরো বিশ্বকে আউটসোর্সিংয়ের সেবা প্রদান করা। 
আউটসোর্সিংয়ের উপর করা জরিপের ফলাফল; Image Source: ilabour.oii.ox.ac.uk
ফ্রিল্যান্সিং প্রচুর সুবিধা দিয়ে থাকে ফ্রিল্যান্সারকে, কেননা ফ্রিল্যান্সার নিজের পছন্দমতো খদ্দের বা কাজ বেছে নিতে পারেন, পুরো বিশ্ববাজারে তাদের প্রভাব বিস্তার হয়, এবং যেকোনো জায়গায় বসেই তারা এই কাজগুলো করতে পারে। তাই, বাংলাদেশের তথা ঢাকার প্রেক্ষিতে বলা হয়ে থাকে, ফ্রিল্যান্সিংয়ের সবচেয়ে বড় আর প্রধান সুযোগ সুবিধা হচ্ছে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার জ্যামে ঘন্টার পর ঘন্টা বসে থাকা লাগে না।
Newsletter
Subscribe to our newsletter and stay updated.
দ্রুতগতিতে বাংলাদেশের যে আধুনিকায়ন হচ্ছে, যেমন বলা যায়, সর্বক্ষেত্রে এমনকি গ্রামাঞ্চলসমূহেও ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে যাওয়া, সরকারি এবং এনজিও প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে ফ্রিল্যান্সিং করার বিষয়ে ব্যাপক প্রচারণা চালানো, এসবই বাংলাদেশকে ফ্রিল্যান্সিং নির্ভর এক বিশাল জনগোষ্ঠী তৈরিতে সাহায্য করছে।
অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউশনের দেওয়া জরিপভিত্তিক এক প্রতিবেদনে জানা যায়, বাংলাদেশ হচ্ছে বর্তমান বিশ্বের অনলাইন শ্রম দেওয়াতে দ্বিতীয় অবস্থানের জায়গা দখল করে আছে। পুরো দেশের ৬,৫০,০০০ নিবন্ধনকৃত ফ্রিল্যান্সারের মধ্যে গড়পড়তা প্রতিদিনই প্রায় ৫,০০,০০০ ফ্রিল্যান্সার কাজ করে থাকেন অনলাইনের বিভিন্ন প্লাটফর্মে। বাংলাদেশের আইসিটি ডিভিশন থেকে আরো জানা যায়, এই ফ্রিল্যান্সারদের মাধ্যমে বার্ষিক গড় আয় হয়ে থাকে প্রায় ১০০ মিলিয়ন ইউএস ডলার।
অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল ইন্সটিটিউশনের দেওয়া জরিপ; Image Credit: ilabour.oii.ox.ac.uk
পুরো বিশ্বের মার্কেটপ্লেসে ভারত অনলাইন শ্রমিক নিয়োগে প্রথম অবস্থানে আছে, যা প্রায় ২৪%, বাংলাদেশ দ্বিতীয় অবস্থানে ১৬% নিয়ে, এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আছে তৃতীয় অবস্থানে ১২% জায়গা দখল করে। ফ্রিল্যান্সিংয়ের বিভিন্ন ক্ষেত্র আসলে কর্মক্ষেত্রের ভিন্নতায় বিভিন্ন দেশের আওতাধীন হয়ে গেছে। যেমন, টেকনোলজি এবং সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের সমস্ত কাজে ইন্ডিয়ার চাহিদা সবচেয়ে বেশি, আবার অন্যদিকে সেলস, মার্কেটিং সেলস সার্ভিস এবং ক্রিয়েটিভ কাজের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের চাহিদা বেশি।

ফ্রিল্যান্সিং: বেকার সমস্যা সমাধানের অন্যতম উপায়

বর্তমান বাংলাদেশের হাজারেরও বেশি ছাত্র-ছাত্রী বিভিন্ন নামীদামী পাবলিক এবং প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা শেষ করেও বেকার ঘুরে বেড়াচ্ছে, কেননা চাকরির বাজারে পছন্দসই চাকরি খুঁজে পাচ্ছে না।
১৯৯৮ থেকে ২০১৮ সাল অবধি বাংলাদেশে তরুণ বেকারের চিত্র; Image Source: statista.com
আর এ সমস্ত কারণেই শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে দিনকে দিন। তবে, এই শিক্ষিত যুবক শ্রেণীর বেকাররা কিন্তু চাইলেই কোনো আইটি প্রশিক্ষণ নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে বেকারত্বের বোঝা কাঁধ থেকে নামিয়ে ফেলতে পারে। আর ফ্রিল্যান্সিং করে যে শুধু নিজেই উপার্জন করছে এমন কিন্তু নয়; কেননা তার উপার্জিত অর্থটা দেশের অর্থনীতিতে বৈদেশিক মুদ্রার হার বাড়িয়ে দিচ্ছে ব্যাপক হারে।

নারীদের জন্য সুযোগ

বাংলাদেশের অধিকাংশ নারীই, এমনকি উচ্চশিক্ষিত নারীরাও নিজেদের ক্যারিয়ার বিসর্জন দেয় শুধুমাত্র সংসার সামলানোর জন্য। ফ্রিল্যান্সিংই একমাত্র জায়গা হতে পারে যেখানে নারীরা কাজ করে একইসাথে ক্লায়েন্ট এবং ঘর দুটোই সামলাতে পারবে, তা-ও খুব আরামে; কেননা এই সেক্টরে তাকে বাসায় বসেই কাজ করার সুযোগ সুবিধা মিলবে।
বাংলাদেশি যে সমস্ত নারী সামাজিক রীতিনীতি আর ঐতিহ্যগত প্রথা ভেঙে কর্মদক্ষতায় নিজেকে উন্নত করতে চায়, তাদের কাছে ফ্রিল্যান্সিং হতে পারে এক সুবর্ণ সুযোগ আর বিশাল প্লাটফর্ম। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় জানা গেছে যে, পুরুষ ফ্রিল্যান্সারদের তুলনায় নারী ফ্রিল্যান্সিংগণ অত্যধিক দক্ষতা প্রদর্শনে সক্ষম হয়েছেন। নারীদের আগমনের পথ সুনিশ্চিত করা সম্ভব হলে এই কর্মক্ষেত্রেও নারীরা নিজেদের পাশাপাশি দেশের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করে তুলতে পারে।

চ্যালেঞ্জসমূহ

সরকার আইসিটি খাতে উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে, যার মধ্যে প্রত্যেক জেলায় হাই-টেক ডিজিটাল পার্ক নির্মাণ, স্বল্প সময়ে দক্ষ প্রশিক্ষণ ব্যবস্থাসহ আরো নানা উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে, যেন আউটসোর্সিংয়ের বৈশ্বিক বাজারে বাংলাদেশ অন্যতম প্রধান চাহিদা হিসেবে তৈরি হয়।
তা সত্ত্বেও, পারিপার্শ্বিকতাসহ বিভিন্ন কারণে এই খাতের বিকাশের পথ খানিকটা বাঁধাগ্রস্ত অবস্থায় আছে। আর এর মধ্যে সবচেয়ে বড় কারণ হচ্ছে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের অনুপস্থিতি। ফ্রিল্যান্সিংয়ের যেকোনো কাজই বেশ গুরুত্বপূর্ণ, তাছাড়া যিনি কাজ দিচ্ছেন তিনিও যথেষ্ঠ পেশাদারী মনোভাবসম্পন্ন। বিদ্যুৎ বিভ্রাটে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ সম্পন্ন করতে না পারলে নিয়োগদাতা ক্ষুব্ধ হন এবং ফ্রিল্যান্সারের রেটিং কমে আসে। আর সেটা অবশ্যই সরাসরি ডিজিটাল অর্থনীতিকেও প্রভাবিত করে। 
যশোরে নির্মাণাধীন শেখ হাসিনা সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক; Image Source: dhakatribune.com
বর্তমানে জেলা, উপজেলা, গ্রাম, এমনকি প্রত্যন্ত অঞ্চলে বসবাস করা যুবকেরাও ফ্রিল্যান্সিং করে জীবিকা নির্বাহের চিন্তা করছে কিংবা অনেকে হয়তো জীবিকা নির্বাহও করছে। কিন্তু তাদের জন্য এবং তাদের কাছে প্রধান সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে উন্নতমানের ইন্টারনেট সেবা এবং এর অতিরিক্ত মূল্য। কিছু কিছু জায়গায় অবশ্যই মডেম দিয়ে ইন্টারনেট সংযোগ চালানো হলেও সেটা অতিরিক্ত ব্যয়বহুল এবং নিরবচ্ছিন্ন নয় বলেই ব্রডব্যান্ডে ভরসা করেন ফ্রিল্যান্সাররা। তবে অতিরিক্ত মূল্য দিয়েও উন্নতমানের ইন্টারনেট সেবা পাচ্ছেন না বেশিরভাগ অঞ্চলের মানুষ।
ফ্রিল্যান্সিংয়ের সাথে জড়িত সকলের কাছে অন্যতম প্রধান সমস্যা হচ্ছে নিজের অর্জিত টাকার উত্তোলনজনিত সমস্যা। বিশ্বব্যাপী চলমান টাকা আদান-প্রদানের যে পদ্ধতি বা সেবা গ্রহণ করা হয়ে থাকে তা আমাদের দেশে এখনো কার্যক্রম শুরু করতে পারেনি। যার ফলে নিজের উপার্জিত টাকা তুলতেও বেশ ভোগান্তি পোহাতে হয় ফ্রিল্যান্সারদের।
আর এর সাথে যোগ করা যেতে পারে, ফ্রিল্যান্সিংয়ে নারীশক্তির পরিমাণ ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পেলেও তা যথেষ্ঠ নয়। সামাজিক রীতিনীতি, বাঁধা-বিপত্তি কাটিয়ে নারীদের অবাধ সুযোগের ব্যবস্থা করা বাঞ্চনীয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা

এশিয়া মহাদেশের অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশই হচ্ছে যুবসমাজ। বাংলাদেশের প্রায় বিশ কোটি জনসংখ্যার মধ্যে অর্ধেকেরও বেশী অর্থাৎ প্রায় ৬৫% লোকই ২৫ বছরের কম বয়সী। তবে এই বিশাল, তরুণ আর শক্তিশালী মানবসম্পদের প্রতিযোগিতামূলক বিশ্ববাজারে সাফল্যের জন্য প্রয়োজনীয় পর্যাপ্ত জ্ঞানের অভাব রয়েছে।
ফাইভারের বাংলাদেশ কমিউনিটি আয়োজিত অনুষ্ঠানের একাংশ; Image Source: forum.fiverr.com
অবশ্য সাম্প্রতিককালে পেশা হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে, হাজার হাজার বাঙালি তরুণ বর্তমানে এই পেশাকেই বেছে নিয়ে জীবিকা নির্বাহের পাশাপাশি দেশের ডিজিটাল অর্থনীতিকে চাঙ্গা করে রাখছে সর্বদা। তবে আরো যে হাজারো তরুণ বেকারত্বের ঘানি টানছে তাদেরকে যথাযথ প্রশিক্ষণ এবং সরকারের তরফ থেকে সু্যোগ-সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে ডিজিটাল অর্থনীতিতে সরকারের সমৃদ্ধি অর্জন করা সম্ভব।
সরকারের উচিত বেকার যুবকদের প্রযুক্তি নির্ভর দক্ষ শ্রমিকে রূপান্তরিত করা এবং আইটি ভিত্তিক ফ্রিল্যান্সিংয়ে তাদের জড়িত করায় মনোনিবেশ করা। কেবলমাত্র এই বেকার যুবসমাজকে দক্ষ আর পেশাদার কর্মী বানানোর মধ্য দিয়েই বৈশ্বিক বাজারে নিজেদের অবস্থান পাকাপোক্ত করে ডিজিটাল অর্থনীতিতে সমৃদ্ধি অর্জন করে ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকল্পকে বাস্তবে রূপদান করা সম্ভব।

ইংলিশে কথা বলা শেখার জন্য ৩৩০ টি গুরুত্বপূর্ণ ইংলিশ শব্দ বাংলা উচ্চারণ সহ


কিছু ভিন্ন ধরনের শব্দার্থ দেওয়া হল যা কথোপকথনে বহুল ব্যবহৃত হয়। এছাড়া বিভিন্ন শব্দের অর্থ জানা থাকলে নিজেও বাক্য তৈরি করে কথা চালিয়ে যাওয়া যায়।
1) Aurora(অরোরা) – মেরুপ্রভা 2) Anchor (এ্যা ঙ্কর) – নোঙ্গর 3) Antimony (এ্যান্টিমোনি) – সুরমা 4) Arsenic (আর্সেনিক) – সেঁকোবিষ 5) Admire (এ্যাডমায়ার) – প্রসংসা করা 6) Allot (এ্যালট) – বরাদ্দ করা 7) Astral(এ্যাস্ট্রাল) – তারকাসন্ধীয় 8) Aggression(এ্যাগরেশন) – জবর দখল। 9) Armour (আর্মা'র) – বর্ম 10) Author (অথার) – গ্রন্থকার 11) Atmosphere (অ্যাটমোস্ফেয়ার) – বায়ুমন্ডল 12) Appetite (এ্যাপে'টাইট) – রুচি 13) Befall (বিফল) – ঘটা 14) Butcher(বাচার) – কসাই 15) Beaten paddy(বিটেন প্যাডি) – চিড়া 16) Ban(ব্যান) – প্রতিবন্ধ 17) Banish(ব্যানিশ) – তাড়ানো 18) Blister(বিস্টার) – ফোস্কা 19) Bargain(বার্গেইন) – চুক্তি করা 20) Bait(বেইট) – টোপ 21) Battle(ব্যাটেল) – যু'দ্ধ 22) Brook (ব্রুক) – ছোট নদী 23) Beckon(বেকন) – হাত দিয়ে ইশারা করা 24) Bow (বো) – ঝুঁকা 25) Bribe(ব্রাইব) – ঘুষ 26) Bury(বারি) – কবরস্থ করা 27) Bend(বেন্ড) – নোয়ানো 28) Claim(ক্লেইম) – দাবী 29) Commodity (কমোডিটি) – পণ্য 30) Compensation (কম্পেনসেশন) – ক্ষতিপূরণ 31) Clutch(ক্লাচ) – আঁকড়িয়ে ধ'রা 32) Chide (চাইড) – তিরস্কার করা 33) Cast(কাস্ট) – নিক্ষেপ করা 34) Cassia(ক্যাসিয়া) – তেজপাতা 35) Cumin seed(কিউমিনসিড) – জিরা 36) Coriander seed(করিয়ান্ডারসিড) – ধনিয়া 37) Cinnamon (সিনামন) – দারচিনি 38) Currant (কারেন্ট) – কিসমিস 39) Comment(কমেন্ট) – মন্তব্য 40) Comedy (কমেডি) – মিলনান্ত 41) Condolence(কনডোলেন্স) – সমবেদনা 42) Condemn(কনডেম) – নিন্দাকরা 43) Chase(চেজ) – তাড়াকরা 44) Consent (কনসেন্ট) – সুতি 45) Collapse (কলাপ্স) – ধ্বসেপড়া
46) Dynasty(ডিন্যাসটি)- রাজবংশ 47) Dogma (ডগমা) – মতবাদ 48) Divine(ডিভাইন) – স্বর্গীয় 49) Dowry(ডাউরি) – পন 50) Drench(ড্রেঞ্চ) – ভিজানো 51) Densorotinous(ডেন্সোরোটিনাস) – আক্কেল দাঁত 52) Dwell(ডোয়েল) – বাস করা 53) Dispute (ডিসপিউট) – ঝগড়া করা 54) Danger (ডেনজার) – বিপদ 55) Diversity (ডাইভারসিটি) – পার্থক্য 56) Damsel (ড্যামসেল) – অবিবাহিত মেয়ে 57) Damage (ড্যামেজ) – আ'ঘাত 58) Dappled (ড্যাপেলড্) – নানা রঙে রঙিন 59) Delicious (ডেলিশিয়াস) – মজাদার 60) Defend (ডিফেন্ড) – আত্ম'রক্ষা করা 61) Delete (ডিলেট) – মুছে ফেলা 62) Destroy (ডিস্ট্রয়) – ধ্বংস করা 63) Dawn (ডন) – ভোর 64) Dwelling (ডোয়েলিং) – বাসগৃহ 65) Enviously (এনভিয়াসলি) – ঈর্ষান্বিতভাবে 66) Ephemeral (এফিমেরাল) – অবিনশ্বর 67) Eunuch (ইউনাক) – খাজা 68) Exchange (এক্সচেন্জ) – বদল 69) Element (এলেমেন্ট) – উপাদান 70) Excavate (এক্সক্যাভেট) – খনন করা 71) Echo (ইকো) – প্রতিধ্বনি 72) Eligible (এলিজিবল) – নির্বাচনের যোগ্য 73) Entity (এনটিটি) – সত্তা 74) Erase (ইরেজ) – মুছে ফেলা 75) Epitaph (এপিট্যাফ) – স্মৃ'তিস্তম্ভের উপর ক্ষোদিত লিপি 76) Elect (ইলেক্ট) – বাছাই করা 77) Edible (এডিবল) – খাওয়ার যোগ্য 78) Embarrass (এমব্যারাস) – অ'প্রিতীকর অবস্থা 79) Evoke (এভোক) – ধরে রাখা 80) Envy (ইনভে) – হিং'সা 81) Fabric (ফ্যাবরিক) – কাপড় 82) Fin (ফিন) – মাছের ডানা 83) Flesh (ফ্লেশ) – মাংস 84) Famine (ফ্যামিন) – দূর্ভিক্ষ 85) Familiar (ফ্যামিলিয়ার) – চেনা 86) Flee (ফ্লি) – পালিয়ে যাওয়া 87) Float (ফ্লোট) – ভাসা 88) Fog (ফগ) – কুয়াশা 89) Fragment (ফ্র্যাগমেন্ট) – ভাঙ্গা অংশ 90) Fortune (ফরচ্নু) – ভাগ্য 91) Fury (ফিউরি) – ক্রোধ 92) Flicker (ফ্লিকার) – অসমভাবে জলন্ত 93) Garland (গারল্যান্ড) – ফুলের মালা 94) Gnat (ন্যাট) – কী'ট 95) Gruel (গ্রুয়েল) – ভাতের ফেন 96) Glamour (গামা'র) – সোন্দর্য 97) Gossip (গসিপ) – গল্প করা 98) Gnarled (নার্ল্ড) – বাঁকানো 99) Goblet (গবলেট) – হাতল ছাড়া বড় এক ধরনের গাস 100) Grotto (গ্রোটো) – গুহা 101) Gust (গাস্ট) – জো'রে ধাক্কা 102) Gambler (গ্যামব্লার) – জুয়াড়ী 103) Generous (জেনেরাস) – দয়াবান 104) Garret (গ্যারেট) – চিলেকোঠা 105) Goldsmith (গোডস্মিথ) – স্বর্ণকার 106) Hawk (হক) – বাজপাখী 107) Hymn (হীম) – স্ত্রোতি 108) Helot (হিলট) – ক্রীতদাস 109) Hasten (হেসন) – তাড়াতাড়ি 110) Heinous (হেনাস) – ভয়ানক 111) Hail (হেইল) – বর্ষন 112) Hemisphere (হেমিস্ফেয়ার) – অর্ধগোলক 113) Harass (হ্যারেস) – বির'ক্ত করা 114) Hornet (হর্নেট) – ভিম'রুল 115) Hollow (হলোউ) – ফাঁপা 116) Hamper (হ্যমপার) – ক্ষতি 117) Harbor (হারবোর) – বন্দর 118) Haste (হেষ্ট) – দ্রুত 119) Hammock (হ্যামক) – এক ধরনের ঝুলন্ত বিছানা 120) Hue (হিউ) – রং 121) Harmony (হারমোনি) – একতান 122) Husky (হাসকি) – কর্কশ 123) Hysteria (হিসটেরিয়া) – উত্তে'জনা 124) Hood (হুড) – সাপের ফনা 125) Heel (হিল) – গোড়ালি 126) Heir (এয়ার) – উত্তরাধিকারী 127) Hump (হাম্প) – কুজ 128) Horizon (হরিজন) – দিক চক্রবাল 129) Heaven (হ্যাভেন) – স্বর্গ 130) Hell (হেল) – নরক 131) Holiness (হলিনেস) – পবিত্রতা 132) Inspiration (ইনশপিরেশন) – প্রেরনা 133) Imitate (ইমিটেট) – অনুকরন করা 134) Idol (আইডল) – মূর্তি 135) Iguana (ইগুয়ানা) – এক ধরনের গেছো টিকটিকি 136) Immense (ইম্মেন্স) – বিরাট 137) Itch (ইচ) – চুলকানি 138) Ivy (আইভি) – এক ধরনের সবুজ পরগাছা 139) Intensely (ইনটেন্সলি) – তীব্রভাবে 140) Juvenile (জুভেনাইল) – অল্পবয়সী 141) Jot (জট) – তাড়াতাড়ি লেখা 142) Jockey (জোকি) – ঘোড়সওয়ার 143) Jaw (জও) – চোয়াল 144) Knob (নব) – হাতল 145) Knot (নট) – জট 146) Knock (নক) – টোকা দেওয়া 147) Kinsfolk (কিনসফোক) – আত্ত্বীয় 148) Lap (ল্যাপ) – কোল 149) Layer (লেয়ার) – স্তর 150) Larva (লার্ভা) – সদ্যজাত পোকামাকড় 151) Legend (লেজেন্ড) – পুরানো কাহিনী 152) Luminate(লুমিনেট) – আলো ছড়ানো 153) Limit (লিমিট) – সীমা 154) Livid (লিভিড) – নীলাভ রং 155) Lure (লিউর) – টোপ 156) Luxury (লাক্সারী) – অ'প্রয়োজনীয় বিলাস দ্রব্য 157) Loyal (লয়াল) – বিশ্বা'সী 158) Lynx (লিংক্স) – ব্যগ্রশ্রেনীর একধরনের পশু 160) Middleman (মিডলম্যান) – ঘট'ক 161) Monument (মনুমেন্ট) – মিনার 162) Meteor (মিটিওর) – উল্কা 163) Mansion (ম্যানশন) – বৃহদাকার বাড়ি 164) Mare (মেয়ার) – ঘোট'কী' 165) Meditation (মেডিটেশন) – ধ্যান 166) Mason (ম্যাশন) – রাজমিস্ত্রী' 167) Molasses (মোলাসিস) – গুড় 168) Moustache (মোস্ট্যাচ) – গোঁফ 169) Mercy (মা'রসি) – দয়া 170) Modern (ম'র্ডান) – আধুনিক 171) Motive (মোটিভ) – কারন 172) Mute (মিউট) – শব্দহীনতা 173) Mutton (মাটন) – ভেড়ার মাংস 174) Mutter (মাটার) – আস্তে কথা বলা/ বিড়বিড় করা 175) Nod (নড) – মাথা নাড়ানো 176) Nook (নুক) – কোনা 177) Novel (নোভেল) – উপন্যাস 178) Notify (নোটিফাই) – জানানো 179) Noxious(নোক্সিয়াস) – ক্ষতিকর 180) Nocturnal (নকটারনাল) – নিশাচর 181) Native (নেটিভ) – নিজদেশীয় 182) Neglect (নেগলেক্ট) – অবহেলা করা 183) Nature (ন্যাচার) – প্রকৃতি 184) Naval (ন্যাভাল) – নাভি 185) Nostrils(নোসট্রিল্স) – নাকের ছিদ্র 186) Novelist(নভেলিষ্ট) – ঔপন্যাসিক 187) Oath(ওথ) – শপথ 188) Oasis(ওয়াসিস) – ম'রুদ্যান 189) Odour (ওডোর) – গন্ধ 190) Optimist (অ'পটিমিষ্ট) – আশাবাদি 191) Oral (ওরাল) – মৌখিক 192) Overthrow(ওভারথ্রো) – পরাজিত করা 193) Octagon(ওক্টাগন) – আট বাহু বিশিষ্ট আক…তি 194) Provoke (প্রোভোক) – কুপিত 195) Presage (প্রিসেজ) – পূর্বাভাস দেয়া 196) Petal (পে'টাল) – ফুলের পাপড়ি 197) Purchase (পারচেস) – কেনা কা'টা 198) Purification (পিউরিফিকেশন) – শুদ্ধি করণ 199) Palate(প্যালেট) – তাল 200) Pore (পেয়ার) – লোমকূপ 201) Pus (পাস) – পুঁজ 202) Pleader (পিডার) – উকিল 203) Plan (প্ল্যান) – পরিকল্পনা 204) Phantom (ফ্যান্টম) – ছায়ামূর্তি 205) Praise (প্রেইস) – প্রশংসা করা 206) Pseudo (সিউডো) – ছদ্ম 207) Partake (পারটেক) – অংশ নেয়া 208) Plait (প্লেইট) – চুলের বেণী 209) Philosopher (ফিলোসোফার) – দার্শনিক 210) Portrait (পোট্রেইট) – ছবি 211) Precious (প্রেশিয়াস) – মূল্যবান 212) Petrify (পেটরিফাই) – পাথরে পরিণত করা 213) Purity(পিউরিটি) – পবিত্রতা 214) Qualm (কুয়াম) – নিজ স'ম্পর্কে সন্দেহ 215) Quote (কুয়োট) – বর্ণনা করা 216) Quench (কুয়েঞ্চ) – পিপাসা মেটানো 217) Quicksand (কুয়িকস্যান্ড) – চো'রাবালি 218) Quixotic (কুইকসোটিক) – উঞগ¢ট 219) Quit (কুইট) – ত্যাগ করা 220) Quotient (কোশেন্ট) – ভাগফল 221) Raiment (রেমেন্ট) – পরিচ্ছদ 222) Raft(র্যাফট) – নৌকা 223) Render (রেন্ডার) – সমা'র্পন করা 224) Remedy (রেমেডি) – প্রতিকারক 225) Rouge (রোউগ) – শয়তান 226) Risky (রিস্কি) – ঝুঁ'কিপূর্ণ 227) Row (রোউ) – নৌকা চালান 228) Rapid (র্যাপিড) – দ্রুত 229) Radiate (রেডিয়েট) – আলো ছড়ানো 230) Rage (রেইজ) – রাগ 231) Realm (রিয়েল্ম) – জায়গা 232) Relax (রিল্যাক্স) – আরাম করা 233) Remove (রিমুভ) – সরানো 234) Rhapsody (র্যাপসোডি) – সুর 235) Rumour (রিউমা'র) – গুজব 236) Roam (রোম) – ঘুরে বেড়ানো 237) Ribbon (রিবন) – ফিতা 238) Rib (রিব) – পাজর 239) Sheepish (শিপিশ) – ভিতু 240) Slay (স্লেই) – হ'ত্যাকারী 241) Sociable (সোসিয়েবল) – মিশুক 242) Solemn (সোলেম) – গম্ভীর 243) Suckle (সাকেল) – স্তন্য পান করানো 244) Swell (সয়েল) – স্ফীত হওয়া 245) Slink (স্লিঙ্ক) – সরে পড়া 246) Stride (স্ট্রাইড) – লম্বা পা ফেলে চলা 247) Shrub (শ্রাব) – গুল্ম 248) Severe (সীভিয়র) – প্রখর 249) Serpent (সার্পেন্ট) – সাপ 250) Solicitude (সলিসিটিউড) – উদ্বেগ 251) Solitary (সলিটারি) – নির্জন 252) Shallow (শ্যালও) – অগভীর 253) Starve (স্টার্ভ) – উপবাস করা 254) Sore (সোর) – ব্রণ 255) Saffron (স্যাফরন) – জাফরাণ 256) Sigh (শাই) – দীর্ঘ শ্বা'স ফেলা 257) Spice (স্পাইস) – মসলা 258) Sieve (সীভ) – চালুনি 259) Sight (সাইট) – দৃশ্য 260) Slaughter (স্লটার) – জবাই করা 261) Shrine (শ্রিন) – পবিত্র কোন স্থান 262) Stale (স্টেল) – বাসি 263) Stink (স্টিংক) – দূর্গন্ধ ছড়ানো 264) Seethe (সিথ) – সিদ্ধ হতে থাকা 265) Savage (স্যাভেজ) – বণ্য 266) Sapphire (স্যাফায়ার) – নীলা পাথর 267) Scent (সেন্ট) – গন্ধ 268) Scrub (স্ক্রাব) – ঘষে ঘষে মুছা 269) Sanctuary (স্যাংকচুয়েরী) – পবিত্র স্হান 270) Shadow (শ্যাডো) – ছায়া 271) Shiver (শিভার) – কাঁপা 272) Solid (সলিড) – কঠিন 273) Sphere (স্ফেয়ার) – গোলক 274) Sojourn (সোজান) – প্রবাসবাস করা 275) Suspense (সাসপেন্স) – দুশ্চিন্তা 276) Syrup (সিরাপ) – ফলের রস 277) Sombre (সোম্বার) – শোকঘন 278) Twilight (টুইলাইট) – গোধুলি 279) Thrive (থ্রাইভ) – সতেজ হয়ে ওঠা 280) Trim (ট্রিম) – সাজানো 281) Trivial (ট্রিভিয়াল) – অধম 282) Troublesome (ট্রাবলসাম) – ঝামেলাকর 283) Twinkle (টুইঙ্কেল) – ঝিকমিক করা 284) Trio (ট্রাইও) – শিক্ষানবীশ 285) Tolarate (টোলারেট) – সহ্য করা 286) Talent (ট্যালেন্ট) – প্রতিভা 287) Twig (টুইগ) – গাছের ডাল 288) Twist (টুইস্ট) – বাঁকানো 289) Trash (ট্র্যাশ) – আবর্জনা 290) Tomb (টম) – কবর 291) Terminate (টার্মিনেট) – ধবংস করা 292) Tatter (ট্যাটার) – নষ্ট হয়ে যাওয়া 293) Triumph (ট্রায়াম্প) – বিজয়ী 294) Turban (টারবান) – পাগড়ি 295) Udder (আডার) – পশুর স্তন 296) Ultra (আলট্রা) – অ'তি 297) Utter (আটার) – উচ্চারন 298) Unworthy (আনওর্দি) – অযোগ্য 299) Ultimate (আলটিমেট) – শেষ 300) Ulcer (আলসার) – ক্ষত 301) Vague (ভেগ) – অস্পষ্ট 302) Valid (ভ্যালিড) – গহণযোগ্য 303) Vessel (ভেসেল) – পাত্র 304) Vehicle (ভিহিকল) – যান 305) Vanity (ভ্যানিটি) – মিথ্যাগর্ব 306) Value (ভ্যালু) – মূল্য 307) Voyage (ভয়েজ) – ভ্রমণ 308) Vulture (ভালচার) – শকুন 309) Weave (উইভ) – বোনা 310) Wring (রিং) – মোচড়ানো 311) Widow (উইডোউ) – বিধবা 312) Wander (ওয়ান্ডার) – উদ্দেশ্যহীণভাবে ঘোরা 313) Wig (উইগ) – পরচুলা 314) Whirl (উইর্ল) – ঘুরা 315) Woe (ঔ) – দুঃখ 316) Wrist(রিষ্ট) – কব্জি 317) Wry (রাই) – বক্র 318) Xenophobia (জেনোফোবিয়া) – বিদেশীদের প্রতি ঘৃ'ণা 319) Xylophone (জাইলোফোন) – এক ধরনের বাদ্যযন্ত্র 320) Xanthic (জ্যানথিক) – পিতবর্ণ 321) Xylography (জাইলোগ্র্যাফি)- কাঠে খোদাই করা বিদ্যা 322) Yawn (এয়ান) – হই তোলা 323) Yarn ইয়ার্ন) – সুতা 324) Yolk (ইয়োক) – ডিমের কুসুম 325) Yelp (ইয়েলপ) – চি'ৎকার করা 326) Zodiac (জোডিয়াক) – রাশিচক্র 327) Zoom (জুম) – অ'ত্যন্ত দ্রত বেগে চলা 328) Zeal (জিয়েল) – অগ্রহ 329) Zig-Zag (জিগ জাগ) – আঁকাবাঁকা 330) Zest (জেস্ট) – উৎসাহ 331) Zoologist জিউলোজিস্ট) – প্রাণীতত্ত্ববিদ

Honeygain App Cashout: How I Made $1 A Day Passively With The Honeygain App

Wednesday, September 18, 2019

Earn 2 Dollar Daily Bkash App Payment Online Income Bd-2019-20

Earn 2 Dollar Daily Bkash App Payment Online Income Bd-2019-20

Sunday, September 15, 2019

আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোন দিয়ে ফেইসবুক থেকে ভিডিও ডাউনলোড করুন কোন ঝামেলা ছাড়াই!!!

*********আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোন দিয়ে ফেইসবুক থেকে ভিডিও ডাউনলোড করুন কোন ঝামেলা ছাড়াই!!!************
হম একদম ঠিক ধরেছেন! এখন থেকে আপনি আপনার মোবাইল দিয়েই ফেসবুক থেকে খুব সহজেই ফেসবুকের যেকোন ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন। আর এজন্য আপনাকে ছোট্ট একটা অ্যাপস ডাউনলোড করতে হবে।
অ্যাাপসের নাম ঃ MyVideoDownloader for Facebook
সাইজঃ ২.৩৪ এমবি
কিভাবে ব্যবহার করবেনঃ
=> প্রথমেই প্লে-স্টোর থেকে অ্যাপস্টি নামিয়ে নিন অথবা এই লিঙ্কঃ http://bit.ly/2dHp91v এ গিয়ে সরাসরি অ্যাপসটি ডাউনলোড করুন এবং ইন্সটল করুন।
=> অ্যাপসটি ওপেন করুন এবং আপনার ফেসবুক অ্যাাকাউন্ট টি লগিন করুন। ( ভয় পাবেন না, আপনার অ্যাকাউন্ট এর কোন ক্ষতি হবেনা )
=> ডান দিক থেকে মেনু বের করে নিউজ ফিডে ক্লিক করুন, দেখবেন আপনার নিউজ ফিড শো করবে, এবার যে ভিডিও ডাউনলোড করতে চান সেটি খুজে বের করুন অথবা আপনি যদি আগে থেকেই ভিডিও টি লাইক দিয়ে থাকেন তাহলে মেনু থেকে লাইকড ভিডিও অপশন এ গিয়ে আপনার পছন্দের ভিডিও টি সিলেক্ট করতে পারেন।
=> এবার উপরের ডান দিকে তীর চিহ্ন তে ক্লিক করলে দেখবেন আপনার ভিডিও টি ডাউনলোড শুরু হয়ে গেছে। ডাউনলোড কমপ্লিট হলে তা আপনার ফোনের মেমরি কার্ডে সেভ হবে।
বুঝতে সমস্যা হলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। ধন্যবাদ
( পোস্ট যদি ভাল লাগে তাহলে অবশ্যই লাইক, কমেন্ট ও শেয়ার করবেন )
****নিয়মিত যদি পোস্ট এ লাইক না করেন তাহলে পরবর্তী পোস্ট গুলো আপনার হোমপেজে নাও পেতে পারেন, তাই নিয়মিত পোস্ট এ লাইক,কমেন্ট করে পেজ এর সাথে অ্যাক্টিভ থাকুন। ধন্যবাদ***

অ্যান্ড্রয়েড ফোন কে ভাইরাস এর হাত থেকে বাঁচাতে জরুরী ৫ টি টিপস

****অ্যান্ড্রয়েড ফোন কে ভাইরাস এর হাত থেকে বাঁচাতে জরুরী ৫ টি টিপস***
আমরা প্রতিদিনের অনেক কাজেই আমাদের গুরুত্বপূর্ন এন্ড্রয়েড ফোন টিকে ব্যাবহার করছি।
অনেকেই এটি ব্যাবহার করেন ডিজিটাল পার্সোনাল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে। এতে সংরক্ষন করেন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট এর ইনফর্মেশন সহ অনেক জরুরী তথ্য। এসব তথ্য যদি পরে কোনো হ্যাকার এর হাতে, তাহলে কি হতে পারে চিন্তা করে দেখেছেন?
এন্ড্রয়েড এ সাধারনত ওপেন সোর্স কিছু আপ্পস এর মাদ্ধমে ভাইরাস ঢুকতে পারে (পেইড অ্যাপস দ্বারা ও এটি ঘটা সম্ভব)।
আমরা প্রায় ই গুগল প্লে ব্যাতীত বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে আপ্পস ডাউনলোড করি।
এগুলতেও থাকতে পারে ম্যালওয়ার! এখানে গুরুত্বপূর্ন ৫ টি টিপস আছে যেগুলো আপনাকে এসব ভাইরাস এর হাত
থেকে বাচতে সহায়তা করবে।
১। যে অ্যাপ সম্পর্কে জানেন না সেটি ইন্সটল করবেন না
অপরিচিত কেউ কোন খাবার দিলে যেমন আপনি খান না, তেমন ই অপরিচিত কোন অ্যাপ ইন্সটল করবান না। বর্তমানে হ্যাকার রা ইমেইল, ম্যাসেজ প্রভৃতির মাধ্যমে তাদের তৈরী অ্যাপ ইন্সটল করার জন্য ম্যাসেজ পাঠায়। যেটি সম্পর্কে আপনি সিওর না সেটি ইন্সটল করতে জাবেন না। এমন ও হতে পারে অই অ্যাপ দ্বারাই আপনার সকল তথ্য হাতিয়ে নিয়ে যাবে হ্যাকার।
২। গুগল প্লে বা বিশ্বাসযোগ্য অ্যাপ স্টোর হতে অ্যাপ ইন্সটল করুন
আপনি সাধারনত কোথা থেকে খাবার কিনবেন? ফুটপাথ থেকে নাকি ফ্রিজ এ রাখা নিরপদ কোন দোকান থেকে? অবশ্যই নিরাপদ দোকান থেকে। তেমন অ্যাপ ডাউনলোড করুন গুগল প্লে কিনবা নিরাপদ কোনো অ্যাপ স্টোর থেকে( Amazon App Store ও খারাপ না) তারা প্রতিটা অ্যাপ আলাদা ভাবে চেক করে। তাই স্বভাবতই এ অ্যাপ স্টোর গুলো অনেক নিরাপদ।
৩। “Install from unknown sources” – অফ রাখুন
Install from unknown sources মানে ভেরিফাইড অ্যাপ স্টোর ব্যাতীত অন্য কোনো স্থান থেকে অ্যাপ ইন্সটল করা যাবে। কিন্তু এতে অনেক সিক্যুরিটি রিস্ক থাকে। এবং Verify Apps এ মার্ক করে রাখুন। এতে যে কোন অ্যাপ ইন্সটল করার আগে নেট থেকে অ্যাপ সম্পর্কে আপনার ডিভাইস নিশ্চিত হবে।
৪। অ্যাপ ইন্সটল করার আগে permissions গুলো পড়ুন
Unwanted অ্যাপ থেকে বাঁচার সবচেয়ে ভালো উপায় এটি। Permissions গুলো পড়লেই বুঝবেন এই অ্যাপ টি আপনার ডিভাইস এর কি কি অ্যাক্সেস করতে পারবে।
যদি মনে করেন এটি এমন কিছুর অ্যাক্সেস চাইছে যার সাথে এর কাজের কোনো সামঞ্জস্য নেই, অই অ্যাপ ইন্সটল না করাই ভালো। আর যদি আপনার ডিভাইস এর Contacts, Account Information অ্যাক্সেস করতে চাইছে তাহলে কএকবার ভেবে নিন ইন্সটল করবেন কিনা।
৫। Antivirus ইন্সটল করতে পারেন
অনেকে মোবাইল এ Antivirus ব্যাবহার করে। অনেকে করে না। আপনার কি করা উচিত? এ ব্যাপারে বলব আপনি যদি সব কিছু গুগল প্লে বা ভেরিফাইড কোনো অ্যাপ স্টোর থেকে ইন্সটল করেন তাহলে আপনার কোন Antivirus ইন্সটল করা লাগবে না। গুগল প্লে প্রতিটি অ্যাপ নিখুতভাবে স্ক্যান করে। তবু অতিরিক্ত সতর্কতার জন্য Antivirus ইন্সটল করতে পারেন। ধন্যবাদ
( পোস্ট যদি ভাল লাগে তাহলে অবশ্যই লাইক, কমেন্ট ও শেয়ার করবেন )
****নিয়মিত যদি পোস্ট এ লাইক না করেন তাহলে পরবর্তী পোস্ট গুলো আপনার হোমপেজে নাও পেতে পারেন, তাই নিয়মিত পোস্ট এ লাইক,কমেন্ট করে পেজ এর সাথে অ্যাক্টিভ থাকুন। ধন্যবাদ***

Friday, September 13, 2019

ফেসবুক আইডির নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নিচের পোস্ট ভালোভাবে পড়ুন

 আসসালামু আলাইকুম 
-
*ফেসবুক আইডির নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নিচের পোস্ট ভালোভাবে পড়ুন *
-
১. আপনার ফেসবুক এর settings & Privacy থেকে Security And Login থেকে দেখে দিন আপনার ফেসবুক আইডি কোথায় কোথায় Login আছে। সন্দেহ জনক কিছু দেখলে তা রিমুভ করে দিন। যদি ফেসবুক lite use করেন তা হলে আপনার ফেসবুক একদম ডান পাশে উপরে মেনুতে ক্লিক করুন। তার পর settings এবং সেখান থেকে account settings এ গিয়ে উপরের স্টেপ ফলো করবেন।
-
২. এবার settings এর General অপশন থেকে আপনার নাম ঠিক করুন। অর্থাৎ আপনার নাম সার্টিফিকেট বা জন্ম সনদ বা আপনার আপনার ডাক নাম বা এমন কোন আপনার নাম ব্যবহার করুন যা ফেক বলে মনে হবে না।
-
৩. এবার settings এর general এ আপনার ইমেইল এর পাশা পাশি আপনার ফোন নাম্বারটি অ্যাড করে দিন। এবং মেসেজ থেকে পাওয়া কোড টি প্রবেশ করে তা active করে দিন।
-
৪. এবার আবার security and login থেকে
-
Use two-factor authentication এ প্রবেশ করুন ও Two-factor authentication সেখানে আপনার active থাকবে সব সময়ের জন্য এমন ফোন নাম্বার দিয়ে ও message এ পাওয়া কোড প্রবেশ করিয়ে turn on করে দিন। এটার কাজ আপনার আইডির পাসওয়ার্ড জানলেও সে home পেজ এ আসতে পারবে না।
-
৫. Security and Login থেকে Get alerts about unrecognized logins টি অন করে দিন।। এর কাজ অপ্রীতিকর ডিভাইস থেকে যদি কেউ আপনার আইডি লগিন করে সাথে সাথে আপনি একটি মেসেজ বা নোটিফিকেশন পাবেন।
-
৬. এবার security and login থেকে
-
Choose 3 to 5 friends to contact if you get locked out এ আপনার ৫ জন বিশ্বাস বন্ধুদের অ্যাড করে ওকে করে দিন।
-
এর কাজ হচ্ছে যদি কোন কারনে আপনার পাসওয়ার্ড কেউ চেঞ্জ করে দেয়। তার পর আপনি আপনার ৫ জন বন্ধুর কাছ থেকে নতুন পাসওয়ার্ড পাবেন তা দিয়ে আপনি আপনার পাসওয়ার্ড চেঞ্জ করতে পারবেন।
-
৭. এবার আবার settings থেকে apps নামে অপশন থেকে অপ্রীতিকর অ্যাপ গুলো রিমোভ করে দিন।
-
আপনার বিভিন্ন সময় এমন কিছু ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে যেমন: আপনার বিয়ের কত সালে হবে যানতে এখানে ক্লিক করুন, আপনার সেরা ৫ জন বন্ধুর নাম দেখতে এখানে ক্লিক করুন বা আপনাকে কে বেশি ভালো বাসে ইত্যাদি ইত্যাদি যে ওয়েব সাইট থেকে পোস্ট করেন এখন থেকে আর করেন না। কারণ ফেসবুক এ সব ওয়েব সাইট কে স্ট্যাপ হিসেবা চিহ্নিত করেছে।
-
যদি তার পরে ও এ কাজ করেন তা হলে আপনার account টি দুর্বল হয়ে পরবে ও এক সময় তা হ্যাক হয়ে যাবে। তাই এই সব ওয়েব সাইট থেকে বিরত থাকুন।
-
৮. আপনার profile এর about অপশন থেকে birthday অপশনে প্রবেশ করুন। ও আপনার brother Year Only Me করে দিন।
-
করণ এটা দিয়ে ও আইডি হ্যাক হয়ে যায়।
— ধন্যবাদ।

ডিজিটাল_মার্কেটিং_ক্যারিয়ার_কিভাবে_শুরু_করবেন???

সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি, আজকে আপনাদের সাথে তুলে ধরবো,ডিজিটাল মার্কেটিং করতে হলে কি কি শিখতে হবে এবং কিভাবে হবেন একজন সফল ডিজিটাল মার্কেটার।
বর্তমানে অনলাইন আয়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং। ডিজিটাল মার্কেটিং করে অনেকেই প্রত্যেক মাসে ১ লাখের উপরেও উপার্জন করতেছেন।
শুধু টাকার দিকটা না দেখে চলুন জেনে আসা যাক কিভাবে হবেন একজন ডিজিটাল মার্কেটার।
প্রথমে জেনে আসি ডিজিটাল মার্কেটিং আসলে কি?
ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করার মাধ্যমে পন্য ও সেবার বিজ্ঞাপন ও প্রচার করা হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং। বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস যেমন মোবাইল, কাম্পউটার, ল্যাপটপের মাধ্যমে ইনটারনেট ব্যবহার করে সার্চ ইন্জিন, ওয়েবসাইট, ইমেইল, ও সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম মোবাইল এ্যাপস ইত্যাদি ব্যবহার করে পন্য বা সেবা সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্য ক্রেতা বা ভোক্তার নিকট উপস্থাপন করা হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং। এছাড়াও ডিজিটাল বিলবোর্ড বা টেলিভিশন পন্য ও সেবা প্রচার করাই হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং।
ডিজিটাল মার্কেটিং অনেক বড় একটি পেশা! আমি যদি বলি আমি একজন ডিজিটাল মার্কেটার তাহলে ভুল হবে, কারন আমি নিজেও এখনো ডিজিটাল মার্কেটার হতে পারি নাই।
কারন ডিজিটাল মার্কেটিং সেক্টরের যতগুলো বিষয় আছে সবগুলোতে যদি আপনার বাস্তব জ্ঞান থাকে,এবং আপনি সবগুলো বিষয়ে যদি স্কিল থাকেন তাহলে আপনাকে ডিজিটাল মার্কেটার বলা যেতে পারে।
এখন চলুন দেখি কি কি বিষয় আছে ডিজিটাল মার্কেটিং এঃ
১.সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাউজেশন (SEO)
২. ভিডিও মার্কেটিং
৩. সোশিয়াল মিডিয়া মার্কেটিং
৪. ইউটিউব মার্কেটিং
৫. ইমেইল মার্কেটিং
৬. এফিলিয়েট মার্কেটিং
৭.সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং (SEM)
০৮.ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং
০৯.কন্টেন্ট মার্কেটিং
১১.কন্টেন্ট অটোমেশন
১০.ক্যাম্পেইন মার্কেটিং
১১.সোশ্যাল মিডিয়া অপটিমাইজেশন
১২.ই-কমার্স মার্কেটিং
উপরোক্ত বিষয় গুলোর সমন্বয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং।
তাহলে আমি বলেছিলাম,যে আমি নিজেকে একজন ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্ট ততক্ষণে বলতে পারিনা যতক্ষন না, আমি এই সবগুলো বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে না পারবো।
সহজ করে বলতে গেলে এইসব বিষয় গুলোর যেকোন একটি বিষয়ে যদি আপনি নিজেকে দাড় করাতে পারেন, নিজের পরিশ্রম দিয়ে এক্সপার্ট লেভেল এ নিয়ে যেতে পারেন। তাহলে আপনি অবশ্যই একটা সময় ভাল উপার্জন করতে পারবেন।
সহজ অনেক রাস্তাই আছে ডিজিটাল মার্কেটিং থেকে উপার্জন করার, কিন্তু আপনি যদি একটি বিষয়ে এক্সপার্ট হতে পারেন, তাহলে সেটা দিয়ে ভবিষ্যতে নিজেকে ভাল একটি জায়গায় দাড় করাতে পারবেন।
এখন কথা হচ্ছে কিভাবে শুরু করবেন???
আপনি প্রথমে যেকোন একটি বিষয় নিয়ে শুরু করেন, পোস্টের এই পর্যন্ত এসে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে মোটামুটি একটি ধারনা পেয়েগেছেন আপনাকে কি কি শিখতে হবে।
সব কিছু একসাথে শুরু করাটা বোকামিও বটে, কারন সবগুলো বিষয় শুরু করলে নিজেকে হারিয়ে ফেলবেন। নিজের উপর আকাশ সমান চাপ ও মনে হতে পারে।
তাই প্রথমে এগুলোর মধ্যে পছন্দের একটি বিষয় সিলেক্ট করতে পারেন।
যেমন ঃ আপনি যদি পছন্দ করেন প্রথমে ইউটিউব মার্কেটিং, তাহলে এই ইউটিউব মার্কেটিং এর সাথে আর কি কি বিষয় আপনার শিখা লাগবে দেখুন।
আপনি যদি ইউটিউব মার্কেটিং শুরু করেন তাহলে, আপনাকে কি কি শিখতে হবে???
প্রথমে আপনাকে ইউটিউব এর জন্য একটি নিশ পছন্দ করতে হবে, নিশ হলো আমরা বিষয় নিয়ে কাজ করবো সেটি হল নিশ, যেমনঃ কেউ গেমিং নিয়ে কাজ করেন গেমিং একটি নিশ।
নিশ পছন্দের পরে আপনাকে কন্টেন্ট তৈরি করতে হবে, অবশ্য ইউটিউব এর নিয়ম কানুন আগে এক সপ্তাহ পড়ে নিবেন। কন্টেন্ট তৈরি করতে হলে জানতে হবে ভিডিও এডিটিং, মোটামুটি ভাল লেভেলের ভিডিও এডিটিং করার জন্য আপনি ক্যামটাশিয়া (Camtasia Studio) দিয়ে শুরু করতে পারেন। আপনি এখন প্রফেশনালি ভিডিও এডিটিং শিখতেছেন না প্রয়োজন যতটুকু ততটুকু আবাদত শিখবেন।ভিডিও এডিটিং শিখার জন্য আপনি ইউটিউব এ সার্চ করতে পারেন,Camtasia Video Ediring Bangla TuTorial
.ওকে ধরে নিলাম আপনি ভিডিও এডিট করতে পারছেন।
যখন ভিডিও এডিটিং মোটামুটি লেভেল এর শিখতে পারবেন তখন আপনি ভিডিও আপলোড, এবং ইউটিউব ভিডিও এস ই ও,থাম্বনেইল মেকিং, ইউটিউব চ্যানেল ব্যানার মেকিং, এই বিষয় গুলো শিখতে হবে। এইগুলোও শিখার জন্য অনেক ইউটিউব চ্যানেল আছে আপনারা চাইলে আমার নিজের ইউটিউব চ্যানেল থেকেও শিখে নিতে পারেন এ সম্পর্কে বিস্তারিত.
ওকে, আবাদত এই বিষয় গুলো এক দুই মাস রিসার্চ করুন আবাদত যা যা বললাম।
তার পরে আপনার ভিডিও যখন আপলোড হতে যাবে তখন আপনা সোশিয়াল মিডিয়া প্রমোশন এর প্রয়োজন হবে।
আপনাকে ধীরে ধীরে সোশিয়াল মিডিয়া মার্কেটিং এর দিকে ঢুকবেন। আপনি শিখে নিবেনঃ
ফেসবুক মার্কেটিং
টুইটার মার্কেটিং
ইনস্টাগ্রাম মার্কেটিং
লিনক ইডিন মার্কেটিং
রেডিট মার্কেটিং
ইত্যাদি ইত্যাদি যত সোশিয়াল মিডিয়া আছে সবগুলোতে ধীরে ধীরে সময় দিন নিজের ব্রান্ডিং তৈরি করুন।
আর যত পারেন নিজের নেটওয়ার্কিং বড় করুন। অযথা এক হাজার ফ্রেন্ড লিস্টে থাকার ছেয়ে ১০০ মার্কেটার দের ফলোয়ার হয়ে থাকাটা ও অনেক ভাল, সি ফাস্ট দিয়ে রাখুন, তাদের পোস্ট করা মাত্রই যেনো আপনি পেয়ে জান।
এইভাবে আপনি যদি শুধু ইউটিউব মার্কেটিং এবং সোশিয়াল মিডিয়া মার্কেটিং ও তিন চার মাসে আয়ত্বে নিয়ে আসতে পারেন। এই ইউটিউব মার্কেটিং এবং সোশিয়াল মিডিয়া মার্কেটিং দিয়েও খুব ভাল একটা আর্নিং জেনারেট করতে পারবেন।
ইতিমধ্যে যারা আমার এই পোস্ট টি পড়তেছেন আপনাদের ডিজিটাল মার্কেটিং অবস্থান কোন জায়গায় কমেন্ট এ লিখুন,এবং আমি যে দুইটি বিষয় বলেছি সেই দুইটি বিষয় সম্পর্কে ভাল জ্ঞান থাকার পরেও যারা উপার্জন করতে পারতেছেন তারাও কমেন্ট করুন।
পোস্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ

কিভাবে নতুন Youtube Channel থেকে সাফল্য লাভ করবেন???

## কিভাবে নতুন Youtube Channel থেকে সাফল্য লাভ করবেন ##

একটি নতুন ইউটিউব চ্যানেলকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া অনেক কষ্টসাধ্য ব্যাপার। প্রথমদিকে কোন ভিউ থাকে না, সাবক্রাইবারস থাকে না, চ্যানেল পপুলারিটি থাকে না। তাই এটি আরো জটিল হয়ে পড়ে। এক্ষেত্রে দরকার প্রচুর ধৈর্যশক্তি ও কাজ করার ক্ষমতা। কিছু বিষয় মাথায় রেখে মেনে চললে এই কাজটার কষ্ট অনেকটা কমে যায়।

প্রথমত যা লাগবেঃ
১. Screen Video Recording Software

ভিডিও রেকর্ডিং সফটওয়্যার হিসেবে আমি Suggest করব আপনাদের Camtasia ব্যবহার করার জন্য। আমি নিজেও Personally এটা ব্যাবহার করি। Screen Video Recording সহ বেসিক লেভেলের এডিট করা যায়।

htt//goo.gl/ttnfwD এখান থেকে এর Trial ডাউনলোড করতে নিতে পারেন।
২. Video Editing Software

শুরুর দিকে এডিটিংও Camtasia দিয়েই করতে পারেন। এছাড়া এর চেয়ে ভালো এডিটিং এর জন্য Windows Movie Maker রয়েছে। Advance Editing এর জন্য Adobe Premiere Pro এবং Adobe After Effects সবচেয়ে ভালো হবে।
৩. Photo Editing Software

বিশেষ করে Thumbnail তৈরি করার জন্য একটি Photo Editing Software দরকার। Photo Editing এর জন্য Adobe Photoshop এর জুরি নেই।
৪. ক্যামেরা

ক্যামেরা থাকতেই হবে এমন কোন কথা নেই। কিন্তু ভিডিও এর আরো মান বাড়ানোর জন্য ক্যামেরা ব্যাবহার করা সবচেয়ে ভালো। একজন ভিউয়ার একটি ভিডিওতে একজন মানুষের শুধু কথার তুলনায় তার চেহেরা সহকারে বর্ণনাকে বেশি বিশ্বাস করেন। তাই এর ফলে খুব দ্রুত আপনার Subscriber ও ফলোয়ার বাড়বে।
৫. একটি ইউটিউব চ্যানেল

এরপর শুধু একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করুন।

Advance Part:

এইসব উপকরণ নেয়া হয়ে গেলে এরপর কোমর বেধে মূল কাজে নেমে পড়ুন।

আকর্ষণীয় চ্যানেলের নাম

চ্যানেলেরটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। চ্যানেলের নাম ভালো না হলে আপনার চ্যানেল সেরকম কোন ভালো পর্যায়ে যাওয়ার আগেই ভেঙ্গে পড়তে পারে। সবার থেকে আলাদা নাম রাখুন। যার নামে এর আগে কোন চ্যানেল তৈরি হইনি। না পেলে সময় নিন, ধীরে সুস্থে ভাবুন। এমন চ্যানেলের নাম রাখুন যা মানুষের জন্য কিছু অর্থ রাখবে এক কথাতেই আপনার পুরো চ্যানেলের বিষয় বৈশিষ্ট্য ফুটিয়ে তুলবে।

কখনই চ্যানেলের নাম কিওয়ার্ড এর সাথে পুরোপুরি মিলিয়ে রাখবেন না। এতে আপনার তেমন কোন বেশি একটা লাভ হবে না।

আমার একটা চ্যানেল আমার নির্দিষ্ট কিওয়ার্ড এর নাম দিয়ে বানানো হয়েছিল। ঐটার সাবসক্রাইবার এখন বর্তমানে 400+। এই একই কিওয়ার্ড এর সাথে সামঞ্জস্য রেখে আপনার আর একটি চ্যানেলের একটি Unique নাম রেখেছিলাম। বর্তমানে সেখানে এখন 7000+ Subscriber আছে। সুতরাং বুঝতেই পারছেন এটি আপনার চ্যানেলের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ।

অনন্য

চ্যানেলের কভার, Profile Picture, Description, Home Customization অবশ্যই উন্নত করে রাখবেন। যাতে চ্যানেলের নাম এবং এর প্রতিটি বস্তু একে অপরের সাথে সম্পূর্ণভাবে খাপ খায় এবং সুন্দর দেখায়।

প্রচুর ভিডিও

ভিউ নেই বলে থেমে যাবেন না। ভিডিও আপলোড করতে থাকুন এবং কিন্তু তা অবশ্যই ভালো মানের ভিডিও হতে হবে।

সময় নষ্ট করবেন না

ভিডিও তৈরির প্রতিটি সেকেন্ডই মূল্যবান সেকেন্ড সময়ই মূল্যবান। কখনই একটি সেকেন্ড এর জন্যও আপনার ভিউয়ারসদের বিরক্ত হতে দিবেন না। একটুখনের জন্য তারা বিরক্ত হয়ে গেলেই তারা বাউন্স করবে। বাউন্স রেট 70% এর নিচে থাকলেই তা নেগেটিভ হিসেবে ধরা হয়।

Social Media এর সঠিক ব্যাবহার

বর্তমানে আধুনিক জীবনে মানুষ Google, Youtube থেকে আরো বেশি Facebook, Twitter, Instagram ইত্যাদি সোশ্যাল মিডিয়া বেশি চালায়। তাই অবশ্যই প্রতিটি সোশ্যাল মিডিয়াতে আপনার ফ্যান পেজ তৈরি করুন। ঐখান থেকে আপনার চ্যানেলের ব্রান্ডিং করুন। কিন্তু অবশ্যই খেয়াল রাখবেন, এটি অ্যাডসেন্স তাই নিজের অফিশিয়াল পেজ ব্যতীত অন্য কোন জায়গায় পোস্ট দেয়া থেকে বিরত থাকুন।

ভিডিও প্রকাশ করার সঠিক সময়

একটি নির্দিষ্ট সময় চ্যানেলে ভিডিও ছাড়লে Audience এর সর্বচ্চ Engagements পাওয়া যায়। এর ফলে সাধারন ভিউ থেকে শতকরা 40%+ এর চেয়ে বেশি ভিউ পাওয়া সম্ভব।

চ্যানেলের ভিউয়ারস এর স্থান, ভাষা ও ইন্টারেস্ট এর উপর এই সময় নির্ভর করে। উদাহরণ হিসেবে আমার চ্যানেলের কথা বলি, আমার চ্যানেলের বেশিরভাগ ভিসিটর US, Canada এবং India থেকে আসে। তাই আমি আমার বেশিরভাগ ভিডিও প্রতি সাপ্তাহের রবিবার একটি ও মঙ্গলবারে আর একটি ভিডিও পাবলিশ করি এবং Extra সময় পেলে শুক্রবারে আর একটি ভিডিও ছাড়ি।

এভাবে আপনিও আপনার নির্দিষ্ট সময় নির্বাচন করে নিতে পারেন।

সঠিক ভিডিও SEO

চ্যানেলের পপুলারটির 60%+ নির্ভর করে ভিডিও এস.ই.ও এর উপর। ভিডিওতে ভালো ভিউ আনতে হলে অবশ্যই ভালো SEO করতে হবে। বাকিসব কন্টেন্ট এর কোয়ালিটির উপর নির্ভরশীল।

Thumbnails

ইউটিউব এর ভিডি দেখার আগে ভিউয়ারস তার Thumbnail দেখে বিবেচনা করে সেই ভিডি দেখে। এই Thumbnail সে সর্বচ্চ ১-২ সেকেন্ড দেখে থাকে(আমি এই সময়ই দেখি :P)। এই ১-২ সেকেন্ডে যার Thumbnail যত ভালো হয় তত ভিউ পড়ে। তাই Thumbnail যত ভালো হবে ভিউ তত বেশি পড়বে। Thumbnail বানাতে Adobe Photoshop এর সাহায্য নিতে পারেন।

Secret Tips

এখন প্রশ্ন হতে পারে যে, “রাঙ্কিং এ তো সবার শুরুতে First Viewers পেতে হয়। এই First Viewers পাব কোথা থেকে? শত SEO করেও তো পারছি না।” এর জন্য আপনাদের জন্য বিশেষ Tips। এটি হচ্ছে “COMMENTS”। অন্য একই টপিক রিলেটেড ভিডিওতে গিয়ে কমেন্ট করুন। কিন্তু আপনার ভিডিও এর লিঙ্ক দিয়ে স্প্যাম কমেন্ট নয়। মানসম্মত কমেন্ট লিখুন। যেমন Nice, Awesome, I like this video, Thank u for the tips. একটি মান সম্মত উদাহরণ এমন হতে পারে, Your video is really helpful. Hope my videos can also help people like that. 😉 কিন্ত এমনি যে লিখতে হবে এমন কোন কথা নেই। অনেকেই এমন করতে গিয়ে স্প্যাম কমেন্ট করে ফেলে। তার থেকে শুধু “Very helpful, thanks” লিখে দেয়াটাই ভালো।

এর ফলে যখন ঐ ভিডিও যখন কোন মানুষ দেখতে যাবে, তখন আপনার চ্যানেলের কমেন্ট দেখবে। অফিশিয়াল নাম এবং Profile Picture তাকে ঐ চ্যানেলে কি আছে তা দেখতে উৎসাহিত করবে। এতে আপনার নিজের বিনোদনও হবে আর কাজও হবে 😛

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়

ভিডিও এর মানের উপর আর কোন ঔষুধ নেই। ভিডিও এর মান ভালো হলে একবার Top 20 ranking এ আসতে পারলে ইনশাল্লাহ উপরে উঠতে আপনাকে কেউ থামাতে পারবে না।