Monday, December 30, 2019

অনলাইনে অনুবাদ করে মাসে 12 হাজার থেকে 2০ হাজার টাকা ইনকাম করুন পেমেন্ট ...

অনলাইনে অনুবাদ করে মাসে 12 হাজার থেকে 2০ হাজার টাকা ইনকাম করুন পেমেন্ট ...

Saturday, December 28, 2019

স্পেশাল অফার Ring ID || ভোট দিলে ৫০ টাকা পাবেন

Friday, December 27, 2019

Spin And Earn Money 200 Taka income | Smart Bucks App | Bkash Payment On...

Thursday, December 26, 2019

বলয় গ্রাস সূর্যগ্রহণ Isolar eclipse |১৭২ বছর পর দেখা যাবে RING OF FIRE ...

Job Search Strategies & Tricks - How To MASTER Your Job Search

Wednesday, December 25, 2019

মোবাইল ও পিসিতে সার্ভে করে প্রতিদিন কমপক্ষে 12 ডলার ইনকাম করুন | best su...

Tuesday, December 24, 2019

How to apply for payoneer Master Card Easily | World wide free master card

How to apply for payoneer Master Card Easily | World wide free master card

Monday, December 23, 2019

Need Donation For Education Top 16 Crowdfunding Sites for College and Ed...

Sunday, December 22, 2019

Bootstrap Button Groups:

Bootstrap  Button Groups:

Bootstrap allows us  to group a series of buttons together (on a single line) in a button group
Use a <div> element with class .btn-group to create a button group:

Example

<div class="btn-group">
  <button type="button" class="btn btn-primary">Galaxy</button>
  <button type="button" class="btn btn-primary">Butterfly</button>
  <button type="button" class="btn btn-primary">Oppo</button>
</div>
Tip: Instead of applying button sizes to every button in a group, use class .btn-group-lg|sm|xs to size all buttons in the group:

Example

<div class="btn-group btn-group-lg">
  <button type="button" class="btn btn-primary">Apple</button>
  <button type="button" class="btn btn-primary">Samsung</button>
  <button type="button" class="btn btn-primary">Sony</button>
</div>
ডোমেইন কি ?
ওয়েরসাইট করতে হলে আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটের একটি নাম দিতে হবে। আর ওয়েবসাইটের সেই নামকেই বলা হয় ডোমেইন। যে নামের মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইট লোকজন খুজে পাবে সেটাই হলো ডোমেইন। যেমন আমরা ফেইসবুক কে খুজে পাই www.facebook.com দিয়ে। গুগল কে অমারা খুজেপাই www.google.com দিয়ে। যে নাম দিয়ে আপনার ওয়েবসাইট একজন লোক ভিজিট করবে সেটাই হলো আপনার ওয়েবসাইটের ডোমেইন । ডোমেইন শুধুমাত্র .com দিয়েই হবে সেরকম নয়, বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের ডোমেইন লোকজন ব্যবহার করে।
Domain আবার কয়েক ধরনের হয়ে থাকে।
TLD = Top Level Domain । যেমনঃ .com, .org, .net, .info, .pw, .me ইত্যাদি। এগুলো হচ্ছে সর্বোচ্চ লেভেল এর Domain ।
বাংলাদেশের হোস্টিং কোম্পানী সহ বিশ্বের যে সকল হোস্টিং কোম্পানী আছে, তারা বিভন্ন ধরনের হোস্টিং বিক্রি করে। যেমন: শেয়ার হোস্টিং, ভিপিএস, ডেডিকেটেড সার্ভার ইত্যাদি। আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী আপনাকে হোস্টিং স্পেস কিনতে হবে।
যারা জানে না তারা অনেকেই মনে করেন ডোমেইন হোস্টিং মনে হয় একই জিনিস । অথবা একটা কিনলে ২ টাই পাওয়া য়ায়। না মুলত ডোমেইন এক জিনিস আর হোস্টিং আরেক জিনিস। ২ টাই আপনাকে কিনতে হবে অলাদা আলাদা টাকা দিয়ে। তবে সাধারনত যারা হোস্টিং বিক্র করে তারা ডোমেইন ও বিক্রি করে। আপনি চাইলে একই প্রভাইডারের কাছ থেকে ২ টাই কিনতে পারেন। আবার চাইলে আলাদা কোম্পানীর কাছ থেকেও কিনতে পারেন। তবে আমি বলবো আপনি ডোমেইন এবং হোস্টিং একই কোম্পানীর কাছ থেকে কিনেন তাতে আপনার মেইনটেনেন্সে সুবিধা হবে।
SSL কীঃ
SSL (এসএসএল) হলো Secure Sockets Layer এর সংক্ষিপ্ত রুপ। SSL প্রযুক্তি মূলত ডেভলপ করে নেটস্কেপ। ইন্টারনেটের মাধ্যমে প্রাইভেট ডকুমেন্ট আদান প্রদানের জন্য SSL তৈরি করা হয়। জনপ্রিয় সকল ওয়েব ব্রাউজারই SSL সাপোর্ট করে এবং একান্ত ব্যক্তিগত তথ্য (যেমন ক্রেডিট কার্ড ইনফরমেশন, পাসওয়ার্ড) সুরক্ষার জন্য এসএসএলের ব্যবহার এখন খুবই জনপ্রিয়।
ওয়েবসাইট সিকিউরিটি / SSL এর মাধ্যমে মূলত ওয়েব সার্ভার (হোস্ট) এবং ওয়েব ব্রাওজার (ইউজার) এর মধ্যে একটি ইনক্রাপ্টেড কানেকশন স্থাপিত হয়। ফলে আপনি কোন ওয়েব সার্ভারের সাথে কানেক্টেড হলে তৃতীয় কোন ব্যক্তি আপনাদের কর্মকান্ড বুঝতে পারবে না। সেহেতু SSL আমাদের নিরাপত্তার জন্য খুব বেশি ভুমিকা রাখে।

ডোমেইন কি ?

ডোমেইন কি ?
ওয়েরসাইট করতে হলে আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটের একটি নাম দিতে হবে। আর ওয়েবসাইটের সেই নামকেই বলা হয় ডোমেইন। যে নামের মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইট লোকজন খুজে পাবে সেটাই হলো ডোমেইন। যেমন আমরা ফেইসবুক কে খুজে পাই www.facebook.com দিয়ে। গুগল কে অমারা খুজেপাই www.google.com দিয়ে। যে নাম দিয়ে আপনার ওয়েবসাইট একজন লোক ভিজিট করবে সেটাই হলো আপনার ওয়েবসাইটের ডোমেইন । ডোমেইন শুধুমাত্র .com দিয়েই হবে সেরকম নয়, বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের ডোমেইন লোকজন ব্যবহার করে।
Domain আবার কয়েক ধরনের হয়ে থাকে।
TLD = Top Level Domain । যেমনঃ .com, .org, .net, .info, .pw, .me ইত্যাদি। এগুলো হচ্ছে সর্বোচ্চ লেভেল এর Domain ।
বাংলাদেশের হোস্টিং কোম্পানী সহ বিশ্বের যে সকল হোস্টিং কোম্পানী আছে, তারা বিভন্ন ধরনের হোস্টিং বিক্রি করে। যেমন: শেয়ার হোস্টিং, ভিপিএস, ডেডিকেটেড সার্ভার ইত্যাদি। আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী আপনাকে হোস্টিং স্পেস কিনতে হবে।
যারা জানে না তারা অনেকেই মনে করেন ডোমেইন হোস্টিং মনে হয় একই জিনিস । অথবা একটা কিনলে ২ টাই পাওয়া য়ায়। না মুলত ডোমেইন এক জিনিস আর হোস্টিং আরেক জিনিস। ২ টাই আপনাকে কিনতে হবে অলাদা আলাদা টাকা দিয়ে। তবে সাধারনত যারা হোস্টিং বিক্র করে তারা ডোমেইন ও বিক্রি করে। আপনি চাইলে একই প্রভাইডারের কাছ থেকে ২ টাই কিনতে পারেন। আবার চাইলে আলাদা কোম্পানীর কাছ থেকেও কিনতে পারেন। তবে আমি বলবো আপনি ডোমেইন এবং হোস্টিং একই কোম্পানীর কাছ থেকে কিনেন তাতে আপনার মেইনটেনেন্সে সুবিধা হবে।
SSL কীঃ
SSL (এসএসএল) হলো Secure Sockets Layer এর সংক্ষিপ্ত রুপ। SSL প্রযুক্তি মূলত ডেভলপ করে নেটস্কেপ। ইন্টারনেটের মাধ্যমে প্রাইভেট ডকুমেন্ট আদান প্রদানের জন্য SSL তৈরি করা হয়। জনপ্রিয় সকল ওয়েব ব্রাউজারই SSL সাপোর্ট করে এবং একান্ত ব্যক্তিগত তথ্য (যেমন ক্রেডিট কার্ড ইনফরমেশন, পাসওয়ার্ড) সুরক্ষার জন্য এসএসএলের ব্যবহার এখন খুবই জনপ্রিয়।
ওয়েবসাইট সিকিউরিটি / SSL এর মাধ্যমে মূলত ওয়েব সার্ভার (হোস্ট) এবং ওয়েব ব্রাওজার (ইউজার) এর মধ্যে একটি ইনক্রাপ্টেড কানেকশন স্থাপিত হয়। ফলে আপনি কোন ওয়েব সার্ভারের সাথে কানেক্টেড হলে তৃতীয় কোন ব্যক্তি আপনাদের কর্মকান্ড বুঝতে পারবে না। সেহেতু SSL আমাদের নিরাপত্তার জন্য খুব বেশি ভুমিকা রাখে।

ওয়েবসাইট + ব্লগিং এর মাধ্যমে কিভাবে আপনার Fiverr গিগ প্রমোট করতে পারেন?

ওয়েবসাইট + ব্লগিং এর মাধ্যমে কিভাবে আপনার Fiverr গিগ প্রমোট করতে পারেন?
ফিভার গিগ প্রমোশনের জন্য অনেক উপাই আছে কিন্তু আজকে নিজের ওয়েবসাইট + ব্লগিং এর মাধ্যমে কিভাবে আপনার ফিভার গিগ প্রমোট করতে পারেন এবং ফিউচারে যেন শুধু ফিভার এর উপর নির্ভর করতে না হয় সেই বিষয়ে আলোকপাত করবো ।
শুরুতেই বলেই নেই : কোন শর্টকাট খুজবেন না । রাতারাতি সফলতার চিন্তা না করে আপনি একটি দীর্ঘমেয়াদী প্লেন তৈরী করে সেটির জন্য প্রতিদিন ছোট ছোট পদক্ষেপ নিয়ে এগিয়ে চলুন । …. তাহলে চলুন শুরু করা যাক ।
ফিভার গিগকে প্রমোট করার জন্য ব্লগিং হলো অন্যতম শ্রেষ্ঠ মাধ্যম । ব্লগিং আপনাকে আপনার ক্যারয়িার থেকে হারিয়ে যেতে দিবে না । অনেক উচ্চ শিখর থেকে ধপাস করে নিচে পরে যেতে থাকলে ব্লগিং আপনাকে ধরে ফেলবে । বুঝেন নি কি বলতে চাইছি? ধরুন ফিভারে আপনি টপরেটেড সেলার । ভালোই চলছে সবকিছু । কিন্তু হঠাৎ দেখলেন কোন কারণে আপনার একাউন্ট সাসপেন্ড !!!! মাথাই হাত আপনার । তাই সময় নষ্ট না করে নিজের সার্ভিসের জন্য একটা ওয়েবসাইট আর সেটির সাথে রিলেটেড নিশ নিয়ে কাজ শুরু করুন ।
ধরে নিচ্ছি, আপনি ফিভারে ক্লিপিং পাথ বা ফটোশপ বেকগ্রাউন্ড রিমুভের কাজ করেন ( এটি সবচেয়ে ইজি কাজ তাই উদাহরণটা এটা দিয়েই দিচ্ছি ) । এখন আপনি যদি ব্লগিং এর মাধ্যমে আপনার সার্ভিসকে প্রমোট করতে চান তাহলে নিচের পদক্ষেপ গুলো নিতে পারেন:
  1. আপনার সার্ভিস এর জন্য একটা ওয়েবসাইট তৈরী করুন । সেটা নিজস্ব ডোমেইন হোস্টিং দিয়ে শুরু করলে সবচেয়ে ভালো হয় ।
  2. একটা ক্লিপিংপাত এর সার্ভিসের জন্য ওয়েবসাইটের লোক কেমন হবে ? কি কি বিষয় থাকতে হবে? কিভাবে সার্ভিসগুলো সাজাবেন? এইসব জানার জন্য আপনি কম পক্ষে 5 টি এমন কোম্পানির বা ফার্মের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারেন যারা ক্লিপিংপাথের সার্ভিস দিচ্ছে । তাহলে আপনি মোটামুটি একটা ভালো ধারণা পেয়ে যাবেন কেমন হতে যাচ্ছে আমার ওয়েবসাইট । তবে কপি করে সেইম ওয়েবসাইট বানিয়ে ফেলতে যাবেন না । জাস্ট আইডিয়া নিলেন সেখান থেকে নিজের কনসেপ্ট তৈরী করলেন ।
  3. ওয়েবসাইটে ভিজিটর আসলে যেন সরাসরি আপনার সাথে লাইভচেট করতে পারে প্রয়োজনে, সেই জন্য tawk.to এই টুলটি ইউজ করতে পারেন ।
  4. এখন আসল কথাই আসি । ওয়েবসাইট হলো কিন্তু ব্লগিং সেকশানে আপনি কি নিয়ে লেখালেখি করবেন? এটি বলার আগে আপনাকে একটা কথা বলি…. ধরুন আপনি বড়শী দিয়ে মাছ ধরতে বসছেন । বড়শীতে আপনি যে খাবার গুলো পছন্দ করেন যেমন চিপস, চকলেট, আইস্ক্রিম ইত্যাদী ছোট ছোট বল বানিয়ে বড়শিতে গেথে দিলেন!!! মাছ কি টোপে ঠুকর দেবে আপনার বড়শীতে গেথে দেওয়া আপনার পছন্দের খাবারে? না দেবে না । বরং মাছ কেচু পছন্দ করে । আপনি যদি বড়শীতে কেচু বেধে দিতেন তাহলে অবশ্যই ঠুকর দিত । কারণ তার পছন্দের আগ্রহের খাবারটাই আপনি বড়শিতে বেধে দিছেন ।

    ব্লগিং এর ক্ষেত্রেও এই বিষিয়টি প্রযোজ্য যখন প্রশ্ন আসে কি নিয়ে লেখালেখি করবেন? আপনি ক্লিপিংপাথের সার্ভিস সেল করছেন এখন চিন্তা করুন যে আপনার সার্ভিস কাদের বেশি প্রয়োজন? কারা নিয়মিত আপনার সার্ভিস নিতে পারে ? একটু চিন্তা করে বের করতে হবে আপনার টার্গেটেড অডিয়েন্স এর নিশ কি । ক্লিপিংপাথের সার্ভিস এর ক্ষেত্রে আপনার টার্গেটেড ক্লায়েন্ট হলো আমাজনে, ইবেই বা শফিফাই এ ই-কমার্স এর বিজনেস করছে যারা তারা । বিশেষ করে যারা নুতন শুরু করেছে তারা আপনার বেশি টার্গেটেড। কারণ তাদের সাইটে প্রতিনিয়ত অসংখ্য ছবির রিটাচ, বেকগ্রাউন্ড রিমুভ, নেক জয়েন এর প্রয়োজন পড়ে । সুতরাং এই ক্ষেত্রে আমাদের নিশ হলো ই-কমার্স ।
  5. আপনি লেখালেখির বিষয় বা নিশ পেয়ে গেলেন এখন কি করবেন? এখন এই বিষয় নিয়ে রিচার্স করে নিয়মিত আর্টিকেল লেখা শুরু করে দিন । আর প্রতিটি আর্টিকেল প্রথম অবস্থায় 1500 -2500 ওয়ার্ডের হলে ভালো হয় । প্রশ্ন করতে পারেন এত লম্বা আর্টিকেল পড়ার সময় আছে নাকি মানুষের । আসলে শর্ট আর্টিকেল গুলো অডিয়েন্স বেশি পছন্দ করে । কিন্তু গুগোল এসইও এর জন্য দীর্ঘ রিসোর্সবহুল কন্টেন্টকে বেশি প্রাধান্য দেয় । তাই 1500 -2500 ওয়ার্ডের মানসম্মত আর্টিকেল হলে এসইও এর মাধ্যমে আপনার সাইটকে প্রথমে নিতে সহজ হবে। SEO সম্পর্কে যারা জানেন না তারা ইউটিউব থেকে শিখে নিয়েন বিস্তারিত । বাংলায় অনেক ভালো টিউটরিয়াল আছে ।

    ই-কমার্স এটার ভিতর অসংখ্য ছোট ছোট কেওয়ার্ড আছে যেগুলো ব্যাবহার করে আপনি চমৎকার সব আর্টিকেল লিখতে পারেন । যেমন : Online Marketing, marketing strategy for online shopping portal, recommendations for e-commerce business, E-commerce traffic growth, suggestion on e-business, how to expand e-commerce business, how to increase sales online, tactics to increase sales, increasing online revenue, how to grow e-commerce brand,

    কেওয়ার্ড এর জন্য আপনি keywordseverywhere.com এই টুলটা ইউজ করতে পারেন । আর চমৎকার সব টাইটেল তৈরী করতে ইউজ করতে পারেন www.title-generator.com ওয়েব সাইটটি যেখানে যেকোন কেওয়ার্ডের উপর সার্চ করে মুহূর্তেই 700 টাইটেলে পেয়ে যাবেন ।
  6. আপনার আর্টিকেলের ভেতর বা ওয়েবসাইটের ভিবিন্ন যায়গায় আপনার সার্ভিসকে প্রমোট করতে পারেন । পোপআপ শো এর মাধ্যমে একটা অফার করতে পারেন যেমন: আপনি প্রথম 5–10 টি ইমেজের কাজ ফ্রিতে করে দেবেন টেস্ট হিসেবে । কোন বই ফ্রিতে দেয়ার মাধ্যমে লিড ক্যাপচার করে তাদের ইমেইলকে কালেক্ট করতে পারেন যেখানে পরবর্তিতে আপনার সার্ভিকে প্রমোট করতে পারেন। এমনকি যে পিডিএফ বইটি ফ্রিতে দেবেন সেটির ভিতরেও আপনার সার্ভিকে প্রমোট করতে পারেন।
  7. এখন কথা হলো আপনি চমৎকার সব কন্টেন্ট দিয়ে ওয়েবসাইট সাজালেন কিন্ত যাদের জন্য আর্টিকেল লিখলেন তারা কিভবে আসবে আপনার সাইটে ? তারা গুগোলে সার্চ করার মাধ্যমে খুজে পাবে আপনার ওয়েবসাইটকে তবে এর জন্য এসইও এর মাধ্যমে আপনার ব্লগ সাইটকে রেঙ্কিং করে নিতে হবে। এটা একটু সময়ের আর পরিশ্রমের বেপার । আমি যতটা সহজে বলে ফেলছি আসলে ততটা সহজ নই । একটু পরিশ্রমত করতে হবেই।

    প্রথম অবস্থায় ট্রাফিক (ভিজিটর) আনার জন্য আপনি আপনার প্রতিটি আর্টিকেল ব্লগে পোস্ট করার পর সেটিকে বিভিন্ন স্যোসিয়ালমিডিয়া সাইট যেমন টুইটার, পিন্টারেস্ট, ইন্সটাগ্রাম, লিংকদিন এ শেয়ার করতে পারেন । টুইটার, পিন্টারেস্ট, ইন্সটাগ্রাম, লিংকদিন এ নিয়মিত আপনার নিশ রিলেটেড টার্গেটেড লোকদেরকে ফলো করুন । তাদের সাথে যুক্ত হোন বিভিন্নভাবে যেমন , তাদের পোস্টে কমেন্ট, লাইক, মেসেজে কথা বলার মাধ্যমে । তবে সাবধান কখনো মেসেজে গিয়ে ডাইরেক্টলি আপনার সার্ভিস অফার করবেন না । Be Influence Marketer Not a salesman । নিশ রিলেটেড টার্গেটেড লোকদেরকে কে খুজে পাওয়ার জন্য টুইটার, পিন্টারেস্ট এ আমাজন, শফিফাই, ইবেই কে যারা ফলো করে রেখেছে তাদের মধ্যে বেশিভাগই আপনার টার্গেটেড ক্লায়েন্ট ।
সোসিয়াল মিডিয়া মার্কেটিং এর বেপারে বিস্তারিত লিখতে গেলে আর্টিকেলটা আরোও অনেক বড় হয়ে যাবে । এটি নিয়ে অন্যকোন সময় লিখার আশা রাখি । ভালো থাকবেন । হাতাশ হবেন না। লেগে থাকুন । সাফল্য আসবেই।

Monday, December 16, 2019

ডোমেইন নেম কিনতে হয় কেন ?

ডোমেইন নেম কিনতে হয় কেন ?
প্রত্যেকটি ডোমেইন নেমকে ডিএনএস এর মাধ্যমে রেজিস্টার্ড বা নিবন্ধিত করতে হয় যা একটি স্বতন্ত্র বা ইউনিক আইপি অ্যাড্রেস সংবলিত ডোমেইন নেম চিহিৃত করে । অর্থাৎ ওয়েবসাইটে স্বতন্ত্র ঠিকানা তৈরির জন্য ডোমইন নেম কিনতে হয় ।

ডোমেইন কি ?

ডোমেইন কি ?
ওয়েরসাইট করতে হলে আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটের একটি নাম দিতে হবে। আর ওয়েবসাইটের সেই নামকেই বলা হয় ডোমেইন। যে নামের মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইট লোকজন খুজে পাবে সেটাই হলো ডোমেইন। যেমন আমরা ফেইসবুক কে খুজে পাই www.facebook.com দিয়ে। গুগল কে অমারা খুজেপাই www.google.com দিয়ে। যে নাম দিয়ে আপনার ওয়েবসাইট একজন লোক ভিজিট করবে সেটাই হলো আপনার ওয়েবসাইটের ডোমেইন । ডোমেইন শুধুমাত্র .com দিয়েই হবে সেরকম নয়, বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের ডোমেইন লোকজন ব্যবহার করে।
Domain আবার কয়েক ধরনের হয়ে থাকে।
TLD = Top Level Domain । যেমনঃ .com, .org, .net, .info, .pw, .me ইত্যাদি। এগুলো হচ্ছে সর্বোচ্চ লেভেল এর Domain ।
বাংলাদেশের হোস্টিং কোম্পানী সহ বিশ্বের যে সকল হোস্টিং কোম্পানী আছে, তারা বিভন্ন ধরনের হোস্টিং বিক্রি করে। যেমন: শেয়ার হোস্টিং, ভিপিএস, ডেডিকেটেড সার্ভার ইত্যাদি। আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী আপনাকে হোস্টিং স্পেস কিনতে হবে।
যারা জানে না তারা অনেকেই মনে করেন ডোমেইন হোস্টিং মনে হয় একই জিনিস । অথবা একটা কিনলে ২ টাই পাওয়া য়ায়। না মুলত ডোমেইন এক জিনিস আর হোস্টিং আরেক জিনিস। ২ টাই আপনাকে কিনতে হবে অলাদা আলাদা টাকা দিয়ে। তবে সাধারনত যারা হোস্টিং বিক্র করে তারা ডোমেইন ও বিক্রি করে। আপনি চাইলে একই প্রভাইডারের কাছ থেকে ২ টাই কিনতে পারেন। আবার চাইলে আলাদা কোম্পানীর কাছ থেকেও কিনতে পারেন। তবে আমি বলবো আপনি ডোমেইন এবং হোস্টিং একই কোম্পানীর কাছ থেকে কিনেন তাতে আপনার মেইনটেনেন্সে সুবিধা হবে।
SSL কীঃ
SSL (এসএসএল) হলো Secure Sockets Layer এর সংক্ষিপ্ত রুপ। SSL প্রযুক্তি মূলত ডেভলপ করে নেটস্কেপ। ইন্টারনেটের মাধ্যমে প্রাইভেট ডকুমেন্ট আদান প্রদানের জন্য SSL তৈরি করা হয়। জনপ্রিয় সকল ওয়েব ব্রাউজারই SSL সাপোর্ট করে এবং একান্ত ব্যক্তিগত তথ্য (যেমন ক্রেডিট কার্ড ইনফরমেশন, পাসওয়ার্ড) সুরক্ষার জন্য এসএসএলের ব্যবহার এখন খুবই জনপ্রিয়।
ওয়েবসাইট সিকিউরিটি / SSL এর মাধ্যমে মূলত ওয়েব সার্ভার (হোস্ট) এবং ওয়েব ব্রাওজার (ইউজার) এর মধ্যে একটি ইনক্রাপ্টেড কানেকশন স্থাপিত হয়। ফলে আপনি কোন ওয়েব সার্ভারের সাথে কানেক্টেড হলে তৃতীয় কোন ব্যক্তি আপনাদের কর্মকান্ড বুঝতে পারবে না। সেহেতু SSL আমাদের নিরাপত্তার জন্য খুব বেশি ভুমিকা রাখে।

৪ ব্যবসায় সহজেই শতকোটি ডলারের মালিক হতে পারবেন!

৪ ব্যবসায় সহজেই শতকোটি ডলারের মালিক হতে পারবেন!
বিলিয়নেয়ার বা শতকোটি ডলারের মালিক হওয়া মোটেই সহজ কাজ নয়। কারো কারো কাছে এটি ধরা দেয় অল্প বয়সেই। অনেকে আবার সারাজীবন কঠোর পরিশ্রম করেও বিলিয়নেয়ার হওয়া তো দূরের কথা উল্টো ঋণে জর্জরিত হয়ে জীবন কাটায়। বিশ্লেষকরা বলছেন, কয়েকটি ব্যবসায় আপনি যদি সঠিকভাবে কাজ করতে পারেন তাহলে আপনার বিলিয়নেয়ার হওয়ার জোরালো সম্ভাবনা রয়েছে। এ ব্যবসাগুলোর কথাই তুলে ধরা হলো এ লেখায়-

১. তথ্য-প্রযুক্তি: ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ যেমন তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবসায় নেমে ৩০ বছরের আগেই যথেষ্ট ধন-সম্পদ কামিয়েছেন, তেমন বিল গেটসও এই ব্যবসাতেই দীর্ঘদিন বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ছিলেন। তারা যে সময়ে এ সম্পদ কামিয়েছেন, তা এখনও শেষ হয়ে যায়নি। এখনও প্রতিবছর তথ্য-প্রযুক্তির ব্যবসা করে বহু মানুষ বিলিয়নেয়ার হয়ে উঠছেন। ফোর্বস ম্যাগাজিন জানিয়েছে, ২০১৭ সালে তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবসায় ১৮৩ জন বিলিয়নেয়ার হয়েছেন, যা গত বছরের চেয়ে ১৪ শতাংশ বেশি।

২. গৃহায়ন ব্যবসা: রিয়েল এস্টেট ব্যবসা অতীতে যেমন রমরমা ছিল এখনও তা রয়েছে। তবে আপনাকে এ ব্যবসায় সাফল্য পেতে হলে বেশ কিছু অর্থ বিনিয়োগ করতে হবে। সাধারণত পারিবারিক ঐতিহ্য রয়েছে এমন ব্যক্তিরা এ ব্যবসায় অন্যদের তুলনায় সুবিধা পান। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এ ব্যবসার সফল ব্যক্তিদের একটি উদাহরণ। ট্রাম্পের মোট সম্পদের পরিমাণ ৩.১ বিলিয়ন ডলার। চীন ও হং কংয়ের রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ীরাও বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যবসায়ীদের অন্যতম। বিশ্বে গৃহায়ণ ব্যবসা করে বিলিয়নেয়ার হয়েছেন এমন ব্যক্তির সংখ্যা দুই শতাধিক।

৩. ফ্যাশন ও খুচরা পণ্য: এ ব্যবসাকে অনেকেই তাদের ভাগ্য পরিবর্তনের কাজে ব্যবহার করেছেন। বিশ্বের ২৩৭ জন বিলিয়নেয়ার ফ্যাশন ও খুচরা পণ্যের ব্যবসায় বিলিয়নেয়ার হয়েছেন। বিশ্বের বড় বড় ব্র্যান্ড তারা নিজ উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
৪. ফাইন্যান্স ও বিনিয়োগ: ফোর্বস বিশ্বের যত বিলিয়নেয়ারের তালিকা করেছে তাদের মধ্যে ৩০০ জনই ফ্যাইন্যান্স ও বিনিয়োগ ক্ষেত্রে ব্যবসা করে সাফল্য পেয়েছেন। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অন্যতম প্রবাদপুরুষ ওয়ারেন বাফেটের মোট সম্পদের পরিমাণ ৭৮.১ বিলিয়ন ডলার। তিনি বিশ্বের দ্বিতীয় ধনী ব্যক্তি। শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ ঝুঁকিপূর্ণ। কিন্তু সঠিকভাবে বিনিয়োগ করা সম্ভব হলে এখান থেকেই ব্যবসার মাধ্যমে বিপুল অর্থ তুলে নেওয়া সম্ভব, যা প্রমাণ করেছেন বিনিয়োগকারীরা। এ কারণে এটি বিলিয়নেয়ার হওয়ার সবচেয়ে সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র। সূত্র : এমএসএন
CLICK HERE FOR MORE INFO-