যে ১০টি কারণে আপনার সিভি খুলেও দেখা হবে না!
পুরোটা পড়ার সময় নেই? ব্লগটি একবার শুনে নাও।
সিভি বা জীবনবৃত্তান্ত যে শুধু চাকরির ক্ষেত্রেই সীমাবদ্ধ তা নয়, বর্তমান সময়ে দেখা যায় বিভিন্ন ধরনের প্রতিযোগিতা, শিক্ষাবৃত্তি কিংবা আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যোগ দেওয়ার ক্ষেত্রেও সিভি বা জীবনবৃত্তান্ত চাওয়া হয়ে থাকে। আমরা সকলেই কম বেশি সিভি বা জীবনবৃত্তান্ত তৈরীর কৌশল সম্পর্কে জানলেও আমাদের ছোট ছোট কিছু ভুলের কারণে আমাদের সিভি বা জীবনবৃত্তান্তটি খুলে নাও দেখা হতে পারে। যে ১০টি কারণে আপনার সিভি খুলেও দেখা হবে না সেগুলো হল:
সিভি বা জীবনবৃত্তান্ত যে শুধু চাকরির ক্ষেত্রেই সীমাবদ্ধ তা নয়, বর্তমান সময়ে দেখা যায় বিভিন্ন ধরনের প্রতিযোগিতা, শিক্ষাবৃত্তি কিংবা আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যোগ দেওয়ার ক্ষেত্রেও সিভি বা জীবনবৃত্তান্ত চাওয়া হয়ে থাকে। আমরা সকলেই কম বেশি সিভি বা জীবনবৃত্তান্ত তৈরীর কৌশল সম্পর্কে জানলেও আমাদের ছোট ছোট কিছু ভুলের কারণে আমাদের সিভি বা জীবনবৃত্তান্তটি খুলে নাও দেখা হতে পারে। যে ১০টি কারণে আপনার সিভি খুলেও দেখা হবে না সেগুলো হল:
১. সঠিক ই-মেইল ঠিকানা ব্যবহার না করা
আমরা অনেক সময় pandalover@gmail.com বা iamthegreat@yahoo.com এই ধরণের ই-মেইল ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু এই ধরণের ই-মেইল ব্যবহার করা একদম উচিত নয়। সব সময় নিজের নামের সাথে মিলিয়ে সংক্ষিপ্ত ই-মেইল ঠিকানা খোলার চেষ্টা করুন। প্রয়োজনে শুধুমাত্র চাকরি বা প্রফেশনাল কাজের জন্য আলাদা ই-মেইল ঠিকানা ব্যবহার করতে পারেন।
আমরা অনেক সময় pandalover@gmail.com বা iamthegreat@yahoo.com এই ধরণের ই-মেইল ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু এই ধরণের ই-মেইল ব্যবহার করা একদম উচিত নয়। সব সময় নিজের নামের সাথে মিলিয়ে সংক্ষিপ্ত ই-মেইল ঠিকানা খোলার চেষ্টা করুন। প্রয়োজনে শুধুমাত্র চাকরি বা প্রফেশনাল কাজের জন্য আলাদা ই-মেইল ঠিকানা ব্যবহার করতে পারেন।
২. ই-মেইল করার সময় সঠিক সাবজেক্ট বা বিষয় লিখা
যে প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য আবেদন করবেন, সে প্রতিষ্ঠান কী ধরণের ফরমেট অনুসরণ করে আপনার সিভি পাঠাতে বলেছে সেটি ভালোভাবে অনুসরণ করুন। সাবজেক্ট বা বিষয়ে “CV” বা “My CV” এই কথাগুলো লিখবেন না। আপনি যে প্রতিষ্ঠানে আবেদন করবেন তাদের কাছে এমন নামে শত শত সিভি জমা পড়ে।
যে প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য আবেদন করবেন, সে প্রতিষ্ঠান কী ধরণের ফরমেট অনুসরণ করে আপনার সিভি পাঠাতে বলেছে সেটি ভালোভাবে অনুসরণ করুন। সাবজেক্ট বা বিষয়ে “CV” বা “My CV” এই কথাগুলো লিখবেন না। আপনি যে প্রতিষ্ঠানে আবেদন করবেন তাদের কাছে এমন নামে শত শত সিভি জমা পড়ে।
অনেকক্ষেত্রে দেখা যায় একই প্রতিষ্ঠান, আলাদা আলাদা পদের জন্য একই সময়ে বিজ্ঞপ্তি বা সার্কুলার প্রকাশ করেছে সেই ক্ষেত্রে আপনার ব্যবহার করা “CV” বা “My CV” থেকে আপনি কোন পদের জন্য আবেদন করেছেন সেটা বাছাই করা কঠিন হয়ে পড়ে। সবসময় চেষ্টা করুন Name_CGPA_Position এই ধরণের ফরমেট ব্যবহার করার।
৩. ই-মেইলের সাবজেক্ট বা বিষয়ে Spelling Mistake বা Grammatical Mistake
এই ধরণের ভুল থাকলে আপনার সম্পর্কে প্রথমেই রিক্রুটারের একটি নেতিবাচক ধারণা হয়ে যাবে। চেষ্টা করুন এই ধরণের ভুলগুলো এড়িয়ে চলার। কোন বানান বা গ্রামার নিয়ে কনফিউশন থাকলে নিশ্চিত হয়ে তারপর ব্যবহার করুন।
এই ধরণের ভুল থাকলে আপনার সম্পর্কে প্রথমেই রিক্রুটারের একটি নেতিবাচক ধারণা হয়ে যাবে। চেষ্টা করুন এই ধরণের ভুলগুলো এড়িয়ে চলার। কোন বানান বা গ্রামার নিয়ে কনফিউশন থাকলে নিশ্চিত হয়ে তারপর ব্যবহার করুন।
৪. সিভি বা আপনার জীবনবৃত্তান্ত সঠিক নামে সেভ করুন
আপনার সিভি বা জীবনবৃত্তান্তর ফাইলটিকে সঠিক নামে সেভ করুন। “CV”, “My CV”, “Curriculum Vitae” এই ধরণের নাম ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। কারণ, এই ধরণের নাম ব্যবহার করলে শত শত সিভির মধ্যে আসলে আপনার সিভি কোনটা এটা বের করা কঠিন হয়ে পড়ে। এই ক্ষেত্রেও Name_CGPA_Position এই ধরনের ফরমেট ব্যবহার করতে পারেন।
আপনার সিভি বা জীবনবৃত্তান্তর ফাইলটিকে সঠিক নামে সেভ করুন। “CV”, “My CV”, “Curriculum Vitae” এই ধরণের নাম ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। কারণ, এই ধরণের নাম ব্যবহার করলে শত শত সিভির মধ্যে আসলে আপনার সিভি কোনটা এটা বের করা কঠিন হয়ে পড়ে। এই ক্ষেত্রেও Name_CGPA_Position এই ধরনের ফরমেট ব্যবহার করতে পারেন।
৫. সিভি এবং ছবি আলাদাভাবে পাঠানো
সিভি এবং আপনার ছবি সবসময় একসাথে পাঠাবেন। রিক্রুটারের এত সময় নেই যে তিনি শত শত সিভির মধ্যে আপনার সিভির জন্য আলাদাভাবে আবার ছবি খুঁজে বের করবেন।
সিভি এবং আপনার ছবি সবসময় একসাথে পাঠাবেন। রিক্রুটারের এত সময় নেই যে তিনি শত শত সিভির মধ্যে আপনার সিভির জন্য আলাদাভাবে আবার ছবি খুঁজে বের করবেন।
৬. সিভি সঠিক ফরমেটে না পাঠানো
অনেকে সিভি ইমেজ/ মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ফরমেটে পাঠান। কিন্তু অনেকগুলো ইমেজ একসাথে জোড়া দিয়ে, সিরিয়াল করে সাজিয়ে আপনার সিভি দেখার মত সময় আসলে রিক্রুটারের থাকে না। আবার আপনি যদি মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে সিভি পাঠান তাহলে দেখা যায় আপনি হয়ত এমন কোন ফন্ট ব্যবহার করেছেন যা ওই প্রতিষ্ঠানের কম্পিউটারে সাপোর্ট করে না/ অনুপস্থিত। এতে আপনার সিভিটা খুললে রিক্রুটার কিছু সাংকেতিক চিহ্ন ছাড়া কিছুই দেখবেন না।
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ফাইলে সিভি প্রিন্ট করার সময় Enable Editing করতে হয়। অনেক সময় আপনার সিভিটা পর্যবেক্ষণ করার সময় কী-বোর্ডে চাপ লেগে বানান বা গুরুত্বপূর্ণ কিছু, যেমনঃ আপনার ফলাফল/CGPA পরিবর্তন হয়ে যেতে পারে। এই ধরনের সমস্যার সহজ সমাধান হল আপনার সিভিটা PDF করে ই-মেইল করুন। বর্তমানে অনেকেই নিজের ড্রাইভ থেকে সিভি শেয়ার করে থাকেন। বিষয়টা খুবই স্মার্ট। তবে সবচেয়ে ভালো হচ্ছে PDF করে সিভি ইমেইল করা।
অনেকে সিভি ইমেজ/ মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ফরমেটে পাঠান। কিন্তু অনেকগুলো ইমেজ একসাথে জোড়া দিয়ে, সিরিয়াল করে সাজিয়ে আপনার সিভি দেখার মত সময় আসলে রিক্রুটারের থাকে না। আবার আপনি যদি মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে সিভি পাঠান তাহলে দেখা যায় আপনি হয়ত এমন কোন ফন্ট ব্যবহার করেছেন যা ওই প্রতিষ্ঠানের কম্পিউটারে সাপোর্ট করে না/ অনুপস্থিত। এতে আপনার সিভিটা খুললে রিক্রুটার কিছু সাংকেতিক চিহ্ন ছাড়া কিছুই দেখবেন না।
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ফাইলে সিভি প্রিন্ট করার সময় Enable Editing করতে হয়। অনেক সময় আপনার সিভিটা পর্যবেক্ষণ করার সময় কী-বোর্ডে চাপ লেগে বানান বা গুরুত্বপূর্ণ কিছু, যেমনঃ আপনার ফলাফল/CGPA পরিবর্তন হয়ে যেতে পারে। এই ধরনের সমস্যার সহজ সমাধান হল আপনার সিভিটা PDF করে ই-মেইল করুন। বর্তমানে অনেকেই নিজের ড্রাইভ থেকে সিভি শেয়ার করে থাকেন। বিষয়টা খুবই স্মার্ট। তবে সবচেয়ে ভালো হচ্ছে PDF করে সিভি ইমেইল করা।
৭. বাংলা ভাষায় ই-মেইলের বিষয় বা সাবজেক্ট লিখা
বিষয়টা দোষের কিছু না। কিন্ত গুগল বা অন্যান্য প্রতিষ্ঠান যারা এই ধরণের সেবা দিয়ে থাকে তারা এই ধরণের বিষয়গুলোকে ভালোভাবে নেয়না। যার ফলাফল হিসেবে এই ধরনের ই-মেইল গুলোকে Spam বা Junk ই-মেইল হিসেবে চিহ্নিত করে। তাই ই-মেইলের বিষয় সবসময় ইংরেজিতে লিখায় ভালো।
বিষয়টা দোষের কিছু না। কিন্ত গুগল বা অন্যান্য প্রতিষ্ঠান যারা এই ধরণের সেবা দিয়ে থাকে তারা এই ধরণের বিষয়গুলোকে ভালোভাবে নেয়না। যার ফলাফল হিসেবে এই ধরনের ই-মেইল গুলোকে Spam বা Junk ই-মেইল হিসেবে চিহ্নিত করে। তাই ই-মেইলের বিষয় সবসময় ইংরেজিতে লিখায় ভালো।
৮. “আগে দর্শনধারী পরে গুণবিচারী”
প্রবাদটার মূল কথা হল আগে বিচার করা হয় কোন জিনিস দেখতে কেমন তারপর বিচার করা হয় সেটার কী কী গুণ আছে। আপনার সিভির ক্ষেত্রেও একই প্রবাদ প্রযোজ্য। সিভি যতটা সাধারণের মধ্যে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা যায় সেটি চেষ্টা করুন। অতিরঞ্জিত করবেন না।
এমন কোন ফন্ট বা ফন্টের সাইজ ব্যবহার করবেন না যার ফলে লিখাগুলো স্পষ্টভাবে বোঝা না যায়। তথ্যগুলো এলোমেলোভাবে না দিয়ে সাজিয়ে দেওয়ার বা ক্রমানুসারে দেওয়ার চেষ্টা করুন। যেমন: সর্বশেষ যে ডিগ্রী অর্জন করেছেন সেটি প্রথমে লিখুন এভাবে ক্রমান্বয়ে পূর্বের ডিগ্রী বা শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পর্কে লিখবেন।
প্রবাদটার মূল কথা হল আগে বিচার করা হয় কোন জিনিস দেখতে কেমন তারপর বিচার করা হয় সেটার কী কী গুণ আছে। আপনার সিভির ক্ষেত্রেও একই প্রবাদ প্রযোজ্য। সিভি যতটা সাধারণের মধ্যে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা যায় সেটি চেষ্টা করুন। অতিরঞ্জিত করবেন না।
এমন কোন ফন্ট বা ফন্টের সাইজ ব্যবহার করবেন না যার ফলে লিখাগুলো স্পষ্টভাবে বোঝা না যায়। তথ্যগুলো এলোমেলোভাবে না দিয়ে সাজিয়ে দেওয়ার বা ক্রমানুসারে দেওয়ার চেষ্টা করুন। যেমন: সর্বশেষ যে ডিগ্রী অর্জন করেছেন সেটি প্রথমে লিখুন এভাবে ক্রমান্বয়ে পূর্বের ডিগ্রী বা শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পর্কে লিখবেন।
৯. সিভি পাঠানোর সময় ই-মেইলের বডিতে কোন কিছু না লিখা
আমরা অনেকেই সিভি পাঠানোর সময় ই-মেইলের বডি ফাঁকা রেখে দিই। কিন্তু কাজটি করা একদম ঠিক নয়। আপনি যেই ব্যক্তিকে আপনার সিভি পাঠাচ্ছেন সেই ব্যক্তি অবশ্যই কোন প্রতিষ্ঠানের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা, তাকে সম্বোধন করে কিছু লিখুন। তাকে ফরমাল ভাষায় আপনার কভার লেটার এবং সিভি পড়ার জন্য অনুরোধ করুন।
আমরা অনেকেই সিভি পাঠানোর সময় ই-মেইলের বডি ফাঁকা রেখে দিই। কিন্তু কাজটি করা একদম ঠিক নয়। আপনি যেই ব্যক্তিকে আপনার সিভি পাঠাচ্ছেন সেই ব্যক্তি অবশ্যই কোন প্রতিষ্ঠানের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা, তাকে সম্বোধন করে কিছু লিখুন। তাকে ফরমাল ভাষায় আপনার কভার লেটার এবং সিভি পড়ার জন্য অনুরোধ করুন।
১০. সিভির সাথে কভার লেটার সংযুক্ত না করা
অনেকে আবেদনের বিপরীতে শুধু সিভি পাঠিয়ে দেন, কভার লেটার পাঠান না। কিন্তু কভার লেটার না চাইলেও আপনার উচিত কভার লেটার আপনার সিভির সাথে সংযুক্ত করা। কভার লেটারে উল্লেখ করুন উক্ত চাকরির জন্য আপনি কেন যোগ্য, আপনি যদি ফ্রেশার হন তাহলে উল্লেখ করুন চাকরিটির ব্যাপারে আপনার আগ্রহ কতটা, আপনার স্কিল আর জ্ঞান কিভাবে এই চাকরিতে আপনাকে সাহায্য করবে ইত্যাদি।
কভার লেটার আর সিভি একসাথে পাঠাবেন, অবশ্যই PDF ফরমেটে। অনেকে ই-মেইলের বডিতে কভার লেটার লিখে দেন এটা করা উচিত না। আলাদাভাবে কভার লেটার তৈরী করে সিভি এবং কভার লেটার একসাথে পাঠান।
অনেকে আবেদনের বিপরীতে শুধু সিভি পাঠিয়ে দেন, কভার লেটার পাঠান না। কিন্তু কভার লেটার না চাইলেও আপনার উচিত কভার লেটার আপনার সিভির সাথে সংযুক্ত করা। কভার লেটারে উল্লেখ করুন উক্ত চাকরির জন্য আপনি কেন যোগ্য, আপনি যদি ফ্রেশার হন তাহলে উল্লেখ করুন চাকরিটির ব্যাপারে আপনার আগ্রহ কতটা, আপনার স্কিল আর জ্ঞান কিভাবে এই চাকরিতে আপনাকে সাহায্য করবে ইত্যাদি।
কভার লেটার আর সিভি একসাথে পাঠাবেন, অবশ্যই PDF ফরমেটে। অনেকে ই-মেইলের বডিতে কভার লেটার লিখে দেন এটা করা উচিত না। আলাদাভাবে কভার লেটার তৈরী করে সিভি এবং কভার লেটার একসাথে পাঠান।
ভুলগুলো বড় কোন ভুল নয়, খুবই ছোট ছোট আর সূক্ষ্ম ভুল। একটু মনোযোগ আর সচেতনতার সাথে সময় নিয়ে কাজগুলো করলে এই ধরণের ভুলগুলো খুব সহজেই এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব। নতুবা দেখা যাবে এই ছোট ভুলগুলোই আপনার স্বপ্নের ক্যারিয়ার শুরুর পথে সবচেয়ে বড় বাধা হয়ে হয়ে দাড়িয়েছে।
তাহলে আর দেরি না করে এখনি শুধরে ফেলুন আপনার সিভির ভুলগুলো আর পাঠিয়ে দিন। লেখাটি পড়ার জন্য সকলকে ধন্যবাদ
তাহলে আর দেরি না করে এখনি শুধরে ফেলুন আপনার সিভির ভুলগুলো আর পাঠিয়ে দিন। লেখাটি পড়ার জন্য সকলকে ধন্যবাদ
No comments:
Post a Comment