Monday, December 30, 2019

অনলাইনে অনুবাদ করে মাসে 12 হাজার থেকে 2০ হাজার টাকা ইনকাম করুন পেমেন্ট ...

অনলাইনে অনুবাদ করে মাসে 12 হাজার থেকে 2০ হাজার টাকা ইনকাম করুন পেমেন্ট ...

Saturday, December 28, 2019

স্পেশাল অফার Ring ID || ভোট দিলে ৫০ টাকা পাবেন

Friday, December 27, 2019

Spin And Earn Money 200 Taka income | Smart Bucks App | Bkash Payment On...

Thursday, December 26, 2019

বলয় গ্রাস সূর্যগ্রহণ Isolar eclipse |১৭২ বছর পর দেখা যাবে RING OF FIRE ...

Job Search Strategies & Tricks - How To MASTER Your Job Search

Wednesday, December 25, 2019

মোবাইল ও পিসিতে সার্ভে করে প্রতিদিন কমপক্ষে 12 ডলার ইনকাম করুন | best su...

Tuesday, December 24, 2019

How to apply for payoneer Master Card Easily | World wide free master card

How to apply for payoneer Master Card Easily | World wide free master card

Monday, December 23, 2019

Need Donation For Education Top 16 Crowdfunding Sites for College and Ed...

Sunday, December 22, 2019

Bootstrap Button Groups:

Bootstrap  Button Groups:

Bootstrap allows us  to group a series of buttons together (on a single line) in a button group
Use a <div> element with class .btn-group to create a button group:

Example

<div class="btn-group">
  <button type="button" class="btn btn-primary">Galaxy</button>
  <button type="button" class="btn btn-primary">Butterfly</button>
  <button type="button" class="btn btn-primary">Oppo</button>
</div>
Tip: Instead of applying button sizes to every button in a group, use class .btn-group-lg|sm|xs to size all buttons in the group:

Example

<div class="btn-group btn-group-lg">
  <button type="button" class="btn btn-primary">Apple</button>
  <button type="button" class="btn btn-primary">Samsung</button>
  <button type="button" class="btn btn-primary">Sony</button>
</div>
ডোমেইন কি ?
ওয়েরসাইট করতে হলে আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটের একটি নাম দিতে হবে। আর ওয়েবসাইটের সেই নামকেই বলা হয় ডোমেইন। যে নামের মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইট লোকজন খুজে পাবে সেটাই হলো ডোমেইন। যেমন আমরা ফেইসবুক কে খুজে পাই www.facebook.com দিয়ে। গুগল কে অমারা খুজেপাই www.google.com দিয়ে। যে নাম দিয়ে আপনার ওয়েবসাইট একজন লোক ভিজিট করবে সেটাই হলো আপনার ওয়েবসাইটের ডোমেইন । ডোমেইন শুধুমাত্র .com দিয়েই হবে সেরকম নয়, বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের ডোমেইন লোকজন ব্যবহার করে।
Domain আবার কয়েক ধরনের হয়ে থাকে।
TLD = Top Level Domain । যেমনঃ .com, .org, .net, .info, .pw, .me ইত্যাদি। এগুলো হচ্ছে সর্বোচ্চ লেভেল এর Domain ।
বাংলাদেশের হোস্টিং কোম্পানী সহ বিশ্বের যে সকল হোস্টিং কোম্পানী আছে, তারা বিভন্ন ধরনের হোস্টিং বিক্রি করে। যেমন: শেয়ার হোস্টিং, ভিপিএস, ডেডিকেটেড সার্ভার ইত্যাদি। আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী আপনাকে হোস্টিং স্পেস কিনতে হবে।
যারা জানে না তারা অনেকেই মনে করেন ডোমেইন হোস্টিং মনে হয় একই জিনিস । অথবা একটা কিনলে ২ টাই পাওয়া য়ায়। না মুলত ডোমেইন এক জিনিস আর হোস্টিং আরেক জিনিস। ২ টাই আপনাকে কিনতে হবে অলাদা আলাদা টাকা দিয়ে। তবে সাধারনত যারা হোস্টিং বিক্র করে তারা ডোমেইন ও বিক্রি করে। আপনি চাইলে একই প্রভাইডারের কাছ থেকে ২ টাই কিনতে পারেন। আবার চাইলে আলাদা কোম্পানীর কাছ থেকেও কিনতে পারেন। তবে আমি বলবো আপনি ডোমেইন এবং হোস্টিং একই কোম্পানীর কাছ থেকে কিনেন তাতে আপনার মেইনটেনেন্সে সুবিধা হবে।
SSL কীঃ
SSL (এসএসএল) হলো Secure Sockets Layer এর সংক্ষিপ্ত রুপ। SSL প্রযুক্তি মূলত ডেভলপ করে নেটস্কেপ। ইন্টারনেটের মাধ্যমে প্রাইভেট ডকুমেন্ট আদান প্রদানের জন্য SSL তৈরি করা হয়। জনপ্রিয় সকল ওয়েব ব্রাউজারই SSL সাপোর্ট করে এবং একান্ত ব্যক্তিগত তথ্য (যেমন ক্রেডিট কার্ড ইনফরমেশন, পাসওয়ার্ড) সুরক্ষার জন্য এসএসএলের ব্যবহার এখন খুবই জনপ্রিয়।
ওয়েবসাইট সিকিউরিটি / SSL এর মাধ্যমে মূলত ওয়েব সার্ভার (হোস্ট) এবং ওয়েব ব্রাওজার (ইউজার) এর মধ্যে একটি ইনক্রাপ্টেড কানেকশন স্থাপিত হয়। ফলে আপনি কোন ওয়েব সার্ভারের সাথে কানেক্টেড হলে তৃতীয় কোন ব্যক্তি আপনাদের কর্মকান্ড বুঝতে পারবে না। সেহেতু SSL আমাদের নিরাপত্তার জন্য খুব বেশি ভুমিকা রাখে।

ডোমেইন কি ?

ডোমেইন কি ?
ওয়েরসাইট করতে হলে আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটের একটি নাম দিতে হবে। আর ওয়েবসাইটের সেই নামকেই বলা হয় ডোমেইন। যে নামের মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইট লোকজন খুজে পাবে সেটাই হলো ডোমেইন। যেমন আমরা ফেইসবুক কে খুজে পাই www.facebook.com দিয়ে। গুগল কে অমারা খুজেপাই www.google.com দিয়ে। যে নাম দিয়ে আপনার ওয়েবসাইট একজন লোক ভিজিট করবে সেটাই হলো আপনার ওয়েবসাইটের ডোমেইন । ডোমেইন শুধুমাত্র .com দিয়েই হবে সেরকম নয়, বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের ডোমেইন লোকজন ব্যবহার করে।
Domain আবার কয়েক ধরনের হয়ে থাকে।
TLD = Top Level Domain । যেমনঃ .com, .org, .net, .info, .pw, .me ইত্যাদি। এগুলো হচ্ছে সর্বোচ্চ লেভেল এর Domain ।
বাংলাদেশের হোস্টিং কোম্পানী সহ বিশ্বের যে সকল হোস্টিং কোম্পানী আছে, তারা বিভন্ন ধরনের হোস্টিং বিক্রি করে। যেমন: শেয়ার হোস্টিং, ভিপিএস, ডেডিকেটেড সার্ভার ইত্যাদি। আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী আপনাকে হোস্টিং স্পেস কিনতে হবে।
যারা জানে না তারা অনেকেই মনে করেন ডোমেইন হোস্টিং মনে হয় একই জিনিস । অথবা একটা কিনলে ২ টাই পাওয়া য়ায়। না মুলত ডোমেইন এক জিনিস আর হোস্টিং আরেক জিনিস। ২ টাই আপনাকে কিনতে হবে অলাদা আলাদা টাকা দিয়ে। তবে সাধারনত যারা হোস্টিং বিক্র করে তারা ডোমেইন ও বিক্রি করে। আপনি চাইলে একই প্রভাইডারের কাছ থেকে ২ টাই কিনতে পারেন। আবার চাইলে আলাদা কোম্পানীর কাছ থেকেও কিনতে পারেন। তবে আমি বলবো আপনি ডোমেইন এবং হোস্টিং একই কোম্পানীর কাছ থেকে কিনেন তাতে আপনার মেইনটেনেন্সে সুবিধা হবে।
SSL কীঃ
SSL (এসএসএল) হলো Secure Sockets Layer এর সংক্ষিপ্ত রুপ। SSL প্রযুক্তি মূলত ডেভলপ করে নেটস্কেপ। ইন্টারনেটের মাধ্যমে প্রাইভেট ডকুমেন্ট আদান প্রদানের জন্য SSL তৈরি করা হয়। জনপ্রিয় সকল ওয়েব ব্রাউজারই SSL সাপোর্ট করে এবং একান্ত ব্যক্তিগত তথ্য (যেমন ক্রেডিট কার্ড ইনফরমেশন, পাসওয়ার্ড) সুরক্ষার জন্য এসএসএলের ব্যবহার এখন খুবই জনপ্রিয়।
ওয়েবসাইট সিকিউরিটি / SSL এর মাধ্যমে মূলত ওয়েব সার্ভার (হোস্ট) এবং ওয়েব ব্রাওজার (ইউজার) এর মধ্যে একটি ইনক্রাপ্টেড কানেকশন স্থাপিত হয়। ফলে আপনি কোন ওয়েব সার্ভারের সাথে কানেক্টেড হলে তৃতীয় কোন ব্যক্তি আপনাদের কর্মকান্ড বুঝতে পারবে না। সেহেতু SSL আমাদের নিরাপত্তার জন্য খুব বেশি ভুমিকা রাখে।

ওয়েবসাইট + ব্লগিং এর মাধ্যমে কিভাবে আপনার Fiverr গিগ প্রমোট করতে পারেন?

ওয়েবসাইট + ব্লগিং এর মাধ্যমে কিভাবে আপনার Fiverr গিগ প্রমোট করতে পারেন?
ফিভার গিগ প্রমোশনের জন্য অনেক উপাই আছে কিন্তু আজকে নিজের ওয়েবসাইট + ব্লগিং এর মাধ্যমে কিভাবে আপনার ফিভার গিগ প্রমোট করতে পারেন এবং ফিউচারে যেন শুধু ফিভার এর উপর নির্ভর করতে না হয় সেই বিষয়ে আলোকপাত করবো ।
শুরুতেই বলেই নেই : কোন শর্টকাট খুজবেন না । রাতারাতি সফলতার চিন্তা না করে আপনি একটি দীর্ঘমেয়াদী প্লেন তৈরী করে সেটির জন্য প্রতিদিন ছোট ছোট পদক্ষেপ নিয়ে এগিয়ে চলুন । …. তাহলে চলুন শুরু করা যাক ।
ফিভার গিগকে প্রমোট করার জন্য ব্লগিং হলো অন্যতম শ্রেষ্ঠ মাধ্যম । ব্লগিং আপনাকে আপনার ক্যারয়িার থেকে হারিয়ে যেতে দিবে না । অনেক উচ্চ শিখর থেকে ধপাস করে নিচে পরে যেতে থাকলে ব্লগিং আপনাকে ধরে ফেলবে । বুঝেন নি কি বলতে চাইছি? ধরুন ফিভারে আপনি টপরেটেড সেলার । ভালোই চলছে সবকিছু । কিন্তু হঠাৎ দেখলেন কোন কারণে আপনার একাউন্ট সাসপেন্ড !!!! মাথাই হাত আপনার । তাই সময় নষ্ট না করে নিজের সার্ভিসের জন্য একটা ওয়েবসাইট আর সেটির সাথে রিলেটেড নিশ নিয়ে কাজ শুরু করুন ।
ধরে নিচ্ছি, আপনি ফিভারে ক্লিপিং পাথ বা ফটোশপ বেকগ্রাউন্ড রিমুভের কাজ করেন ( এটি সবচেয়ে ইজি কাজ তাই উদাহরণটা এটা দিয়েই দিচ্ছি ) । এখন আপনি যদি ব্লগিং এর মাধ্যমে আপনার সার্ভিসকে প্রমোট করতে চান তাহলে নিচের পদক্ষেপ গুলো নিতে পারেন:
  1. আপনার সার্ভিস এর জন্য একটা ওয়েবসাইট তৈরী করুন । সেটা নিজস্ব ডোমেইন হোস্টিং দিয়ে শুরু করলে সবচেয়ে ভালো হয় ।
  2. একটা ক্লিপিংপাত এর সার্ভিসের জন্য ওয়েবসাইটের লোক কেমন হবে ? কি কি বিষয় থাকতে হবে? কিভাবে সার্ভিসগুলো সাজাবেন? এইসব জানার জন্য আপনি কম পক্ষে 5 টি এমন কোম্পানির বা ফার্মের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারেন যারা ক্লিপিংপাথের সার্ভিস দিচ্ছে । তাহলে আপনি মোটামুটি একটা ভালো ধারণা পেয়ে যাবেন কেমন হতে যাচ্ছে আমার ওয়েবসাইট । তবে কপি করে সেইম ওয়েবসাইট বানিয়ে ফেলতে যাবেন না । জাস্ট আইডিয়া নিলেন সেখান থেকে নিজের কনসেপ্ট তৈরী করলেন ।
  3. ওয়েবসাইটে ভিজিটর আসলে যেন সরাসরি আপনার সাথে লাইভচেট করতে পারে প্রয়োজনে, সেই জন্য tawk.to এই টুলটি ইউজ করতে পারেন ।
  4. এখন আসল কথাই আসি । ওয়েবসাইট হলো কিন্তু ব্লগিং সেকশানে আপনি কি নিয়ে লেখালেখি করবেন? এটি বলার আগে আপনাকে একটা কথা বলি…. ধরুন আপনি বড়শী দিয়ে মাছ ধরতে বসছেন । বড়শীতে আপনি যে খাবার গুলো পছন্দ করেন যেমন চিপস, চকলেট, আইস্ক্রিম ইত্যাদী ছোট ছোট বল বানিয়ে বড়শিতে গেথে দিলেন!!! মাছ কি টোপে ঠুকর দেবে আপনার বড়শীতে গেথে দেওয়া আপনার পছন্দের খাবারে? না দেবে না । বরং মাছ কেচু পছন্দ করে । আপনি যদি বড়শীতে কেচু বেধে দিতেন তাহলে অবশ্যই ঠুকর দিত । কারণ তার পছন্দের আগ্রহের খাবারটাই আপনি বড়শিতে বেধে দিছেন ।

    ব্লগিং এর ক্ষেত্রেও এই বিষিয়টি প্রযোজ্য যখন প্রশ্ন আসে কি নিয়ে লেখালেখি করবেন? আপনি ক্লিপিংপাথের সার্ভিস সেল করছেন এখন চিন্তা করুন যে আপনার সার্ভিস কাদের বেশি প্রয়োজন? কারা নিয়মিত আপনার সার্ভিস নিতে পারে ? একটু চিন্তা করে বের করতে হবে আপনার টার্গেটেড অডিয়েন্স এর নিশ কি । ক্লিপিংপাথের সার্ভিস এর ক্ষেত্রে আপনার টার্গেটেড ক্লায়েন্ট হলো আমাজনে, ইবেই বা শফিফাই এ ই-কমার্স এর বিজনেস করছে যারা তারা । বিশেষ করে যারা নুতন শুরু করেছে তারা আপনার বেশি টার্গেটেড। কারণ তাদের সাইটে প্রতিনিয়ত অসংখ্য ছবির রিটাচ, বেকগ্রাউন্ড রিমুভ, নেক জয়েন এর প্রয়োজন পড়ে । সুতরাং এই ক্ষেত্রে আমাদের নিশ হলো ই-কমার্স ।
  5. আপনি লেখালেখির বিষয় বা নিশ পেয়ে গেলেন এখন কি করবেন? এখন এই বিষয় নিয়ে রিচার্স করে নিয়মিত আর্টিকেল লেখা শুরু করে দিন । আর প্রতিটি আর্টিকেল প্রথম অবস্থায় 1500 -2500 ওয়ার্ডের হলে ভালো হয় । প্রশ্ন করতে পারেন এত লম্বা আর্টিকেল পড়ার সময় আছে নাকি মানুষের । আসলে শর্ট আর্টিকেল গুলো অডিয়েন্স বেশি পছন্দ করে । কিন্তু গুগোল এসইও এর জন্য দীর্ঘ রিসোর্সবহুল কন্টেন্টকে বেশি প্রাধান্য দেয় । তাই 1500 -2500 ওয়ার্ডের মানসম্মত আর্টিকেল হলে এসইও এর মাধ্যমে আপনার সাইটকে প্রথমে নিতে সহজ হবে। SEO সম্পর্কে যারা জানেন না তারা ইউটিউব থেকে শিখে নিয়েন বিস্তারিত । বাংলায় অনেক ভালো টিউটরিয়াল আছে ।

    ই-কমার্স এটার ভিতর অসংখ্য ছোট ছোট কেওয়ার্ড আছে যেগুলো ব্যাবহার করে আপনি চমৎকার সব আর্টিকেল লিখতে পারেন । যেমন : Online Marketing, marketing strategy for online shopping portal, recommendations for e-commerce business, E-commerce traffic growth, suggestion on e-business, how to expand e-commerce business, how to increase sales online, tactics to increase sales, increasing online revenue, how to grow e-commerce brand,

    কেওয়ার্ড এর জন্য আপনি keywordseverywhere.com এই টুলটা ইউজ করতে পারেন । আর চমৎকার সব টাইটেল তৈরী করতে ইউজ করতে পারেন www.title-generator.com ওয়েব সাইটটি যেখানে যেকোন কেওয়ার্ডের উপর সার্চ করে মুহূর্তেই 700 টাইটেলে পেয়ে যাবেন ।
  6. আপনার আর্টিকেলের ভেতর বা ওয়েবসাইটের ভিবিন্ন যায়গায় আপনার সার্ভিসকে প্রমোট করতে পারেন । পোপআপ শো এর মাধ্যমে একটা অফার করতে পারেন যেমন: আপনি প্রথম 5–10 টি ইমেজের কাজ ফ্রিতে করে দেবেন টেস্ট হিসেবে । কোন বই ফ্রিতে দেয়ার মাধ্যমে লিড ক্যাপচার করে তাদের ইমেইলকে কালেক্ট করতে পারেন যেখানে পরবর্তিতে আপনার সার্ভিকে প্রমোট করতে পারেন। এমনকি যে পিডিএফ বইটি ফ্রিতে দেবেন সেটির ভিতরেও আপনার সার্ভিকে প্রমোট করতে পারেন।
  7. এখন কথা হলো আপনি চমৎকার সব কন্টেন্ট দিয়ে ওয়েবসাইট সাজালেন কিন্ত যাদের জন্য আর্টিকেল লিখলেন তারা কিভবে আসবে আপনার সাইটে ? তারা গুগোলে সার্চ করার মাধ্যমে খুজে পাবে আপনার ওয়েবসাইটকে তবে এর জন্য এসইও এর মাধ্যমে আপনার ব্লগ সাইটকে রেঙ্কিং করে নিতে হবে। এটা একটু সময়ের আর পরিশ্রমের বেপার । আমি যতটা সহজে বলে ফেলছি আসলে ততটা সহজ নই । একটু পরিশ্রমত করতে হবেই।

    প্রথম অবস্থায় ট্রাফিক (ভিজিটর) আনার জন্য আপনি আপনার প্রতিটি আর্টিকেল ব্লগে পোস্ট করার পর সেটিকে বিভিন্ন স্যোসিয়ালমিডিয়া সাইট যেমন টুইটার, পিন্টারেস্ট, ইন্সটাগ্রাম, লিংকদিন এ শেয়ার করতে পারেন । টুইটার, পিন্টারেস্ট, ইন্সটাগ্রাম, লিংকদিন এ নিয়মিত আপনার নিশ রিলেটেড টার্গেটেড লোকদেরকে ফলো করুন । তাদের সাথে যুক্ত হোন বিভিন্নভাবে যেমন , তাদের পোস্টে কমেন্ট, লাইক, মেসেজে কথা বলার মাধ্যমে । তবে সাবধান কখনো মেসেজে গিয়ে ডাইরেক্টলি আপনার সার্ভিস অফার করবেন না । Be Influence Marketer Not a salesman । নিশ রিলেটেড টার্গেটেড লোকদেরকে কে খুজে পাওয়ার জন্য টুইটার, পিন্টারেস্ট এ আমাজন, শফিফাই, ইবেই কে যারা ফলো করে রেখেছে তাদের মধ্যে বেশিভাগই আপনার টার্গেটেড ক্লায়েন্ট ।
সোসিয়াল মিডিয়া মার্কেটিং এর বেপারে বিস্তারিত লিখতে গেলে আর্টিকেলটা আরোও অনেক বড় হয়ে যাবে । এটি নিয়ে অন্যকোন সময় লিখার আশা রাখি । ভালো থাকবেন । হাতাশ হবেন না। লেগে থাকুন । সাফল্য আসবেই।

Monday, December 16, 2019

ডোমেইন নেম কিনতে হয় কেন ?

ডোমেইন নেম কিনতে হয় কেন ?
প্রত্যেকটি ডোমেইন নেমকে ডিএনএস এর মাধ্যমে রেজিস্টার্ড বা নিবন্ধিত করতে হয় যা একটি স্বতন্ত্র বা ইউনিক আইপি অ্যাড্রেস সংবলিত ডোমেইন নেম চিহিৃত করে । অর্থাৎ ওয়েবসাইটে স্বতন্ত্র ঠিকানা তৈরির জন্য ডোমইন নেম কিনতে হয় ।

ডোমেইন কি ?

ডোমেইন কি ?
ওয়েরসাইট করতে হলে আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটের একটি নাম দিতে হবে। আর ওয়েবসাইটের সেই নামকেই বলা হয় ডোমেইন। যে নামের মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইট লোকজন খুজে পাবে সেটাই হলো ডোমেইন। যেমন আমরা ফেইসবুক কে খুজে পাই www.facebook.com দিয়ে। গুগল কে অমারা খুজেপাই www.google.com দিয়ে। যে নাম দিয়ে আপনার ওয়েবসাইট একজন লোক ভিজিট করবে সেটাই হলো আপনার ওয়েবসাইটের ডোমেইন । ডোমেইন শুধুমাত্র .com দিয়েই হবে সেরকম নয়, বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের ডোমেইন লোকজন ব্যবহার করে।
Domain আবার কয়েক ধরনের হয়ে থাকে।
TLD = Top Level Domain । যেমনঃ .com, .org, .net, .info, .pw, .me ইত্যাদি। এগুলো হচ্ছে সর্বোচ্চ লেভেল এর Domain ।
বাংলাদেশের হোস্টিং কোম্পানী সহ বিশ্বের যে সকল হোস্টিং কোম্পানী আছে, তারা বিভন্ন ধরনের হোস্টিং বিক্রি করে। যেমন: শেয়ার হোস্টিং, ভিপিএস, ডেডিকেটেড সার্ভার ইত্যাদি। আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী আপনাকে হোস্টিং স্পেস কিনতে হবে।
যারা জানে না তারা অনেকেই মনে করেন ডোমেইন হোস্টিং মনে হয় একই জিনিস । অথবা একটা কিনলে ২ টাই পাওয়া য়ায়। না মুলত ডোমেইন এক জিনিস আর হোস্টিং আরেক জিনিস। ২ টাই আপনাকে কিনতে হবে অলাদা আলাদা টাকা দিয়ে। তবে সাধারনত যারা হোস্টিং বিক্র করে তারা ডোমেইন ও বিক্রি করে। আপনি চাইলে একই প্রভাইডারের কাছ থেকে ২ টাই কিনতে পারেন। আবার চাইলে আলাদা কোম্পানীর কাছ থেকেও কিনতে পারেন। তবে আমি বলবো আপনি ডোমেইন এবং হোস্টিং একই কোম্পানীর কাছ থেকে কিনেন তাতে আপনার মেইনটেনেন্সে সুবিধা হবে।
SSL কীঃ
SSL (এসএসএল) হলো Secure Sockets Layer এর সংক্ষিপ্ত রুপ। SSL প্রযুক্তি মূলত ডেভলপ করে নেটস্কেপ। ইন্টারনেটের মাধ্যমে প্রাইভেট ডকুমেন্ট আদান প্রদানের জন্য SSL তৈরি করা হয়। জনপ্রিয় সকল ওয়েব ব্রাউজারই SSL সাপোর্ট করে এবং একান্ত ব্যক্তিগত তথ্য (যেমন ক্রেডিট কার্ড ইনফরমেশন, পাসওয়ার্ড) সুরক্ষার জন্য এসএসএলের ব্যবহার এখন খুবই জনপ্রিয়।
ওয়েবসাইট সিকিউরিটি / SSL এর মাধ্যমে মূলত ওয়েব সার্ভার (হোস্ট) এবং ওয়েব ব্রাওজার (ইউজার) এর মধ্যে একটি ইনক্রাপ্টেড কানেকশন স্থাপিত হয়। ফলে আপনি কোন ওয়েব সার্ভারের সাথে কানেক্টেড হলে তৃতীয় কোন ব্যক্তি আপনাদের কর্মকান্ড বুঝতে পারবে না। সেহেতু SSL আমাদের নিরাপত্তার জন্য খুব বেশি ভুমিকা রাখে।

৪ ব্যবসায় সহজেই শতকোটি ডলারের মালিক হতে পারবেন!

৪ ব্যবসায় সহজেই শতকোটি ডলারের মালিক হতে পারবেন!
বিলিয়নেয়ার বা শতকোটি ডলারের মালিক হওয়া মোটেই সহজ কাজ নয়। কারো কারো কাছে এটি ধরা দেয় অল্প বয়সেই। অনেকে আবার সারাজীবন কঠোর পরিশ্রম করেও বিলিয়নেয়ার হওয়া তো দূরের কথা উল্টো ঋণে জর্জরিত হয়ে জীবন কাটায়। বিশ্লেষকরা বলছেন, কয়েকটি ব্যবসায় আপনি যদি সঠিকভাবে কাজ করতে পারেন তাহলে আপনার বিলিয়নেয়ার হওয়ার জোরালো সম্ভাবনা রয়েছে। এ ব্যবসাগুলোর কথাই তুলে ধরা হলো এ লেখায়-

১. তথ্য-প্রযুক্তি: ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ যেমন তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবসায় নেমে ৩০ বছরের আগেই যথেষ্ট ধন-সম্পদ কামিয়েছেন, তেমন বিল গেটসও এই ব্যবসাতেই দীর্ঘদিন বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ছিলেন। তারা যে সময়ে এ সম্পদ কামিয়েছেন, তা এখনও শেষ হয়ে যায়নি। এখনও প্রতিবছর তথ্য-প্রযুক্তির ব্যবসা করে বহু মানুষ বিলিয়নেয়ার হয়ে উঠছেন। ফোর্বস ম্যাগাজিন জানিয়েছে, ২০১৭ সালে তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবসায় ১৮৩ জন বিলিয়নেয়ার হয়েছেন, যা গত বছরের চেয়ে ১৪ শতাংশ বেশি।

২. গৃহায়ন ব্যবসা: রিয়েল এস্টেট ব্যবসা অতীতে যেমন রমরমা ছিল এখনও তা রয়েছে। তবে আপনাকে এ ব্যবসায় সাফল্য পেতে হলে বেশ কিছু অর্থ বিনিয়োগ করতে হবে। সাধারণত পারিবারিক ঐতিহ্য রয়েছে এমন ব্যক্তিরা এ ব্যবসায় অন্যদের তুলনায় সুবিধা পান। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এ ব্যবসার সফল ব্যক্তিদের একটি উদাহরণ। ট্রাম্পের মোট সম্পদের পরিমাণ ৩.১ বিলিয়ন ডলার। চীন ও হং কংয়ের রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ীরাও বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যবসায়ীদের অন্যতম। বিশ্বে গৃহায়ণ ব্যবসা করে বিলিয়নেয়ার হয়েছেন এমন ব্যক্তির সংখ্যা দুই শতাধিক।

৩. ফ্যাশন ও খুচরা পণ্য: এ ব্যবসাকে অনেকেই তাদের ভাগ্য পরিবর্তনের কাজে ব্যবহার করেছেন। বিশ্বের ২৩৭ জন বিলিয়নেয়ার ফ্যাশন ও খুচরা পণ্যের ব্যবসায় বিলিয়নেয়ার হয়েছেন। বিশ্বের বড় বড় ব্র্যান্ড তারা নিজ উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
৪. ফাইন্যান্স ও বিনিয়োগ: ফোর্বস বিশ্বের যত বিলিয়নেয়ারের তালিকা করেছে তাদের মধ্যে ৩০০ জনই ফ্যাইন্যান্স ও বিনিয়োগ ক্ষেত্রে ব্যবসা করে সাফল্য পেয়েছেন। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অন্যতম প্রবাদপুরুষ ওয়ারেন বাফেটের মোট সম্পদের পরিমাণ ৭৮.১ বিলিয়ন ডলার। তিনি বিশ্বের দ্বিতীয় ধনী ব্যক্তি। শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ ঝুঁকিপূর্ণ। কিন্তু সঠিকভাবে বিনিয়োগ করা সম্ভব হলে এখান থেকেই ব্যবসার মাধ্যমে বিপুল অর্থ তুলে নেওয়া সম্ভব, যা প্রমাণ করেছেন বিনিয়োগকারীরা। এ কারণে এটি বিলিয়নেয়ার হওয়ার সবচেয়ে সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র। সূত্র : এমএসএন
CLICK HERE FOR MORE INFO-

Saturday, October 12, 2019

যা বললেন আবরার হত্যা নিয়ে অনিকের বাবা ও রবিনের মা

A RARE HISTORY OF ABRAR /Abrar Fahad ছাএ জীবনের ছবি। #BUET

Thursday, October 10, 2019

LATEST AND FINAL JSC English 100% common suggestion 2019.JSC/JDC English...

Wednesday, October 9, 2019

Earn Free $5 Dally - GABPTC - 100% TRUSTED PTC Site 2019 || New PTC Sit...

Saturday, October 5, 2019

7 Effective Habits of Successful YouTube

7 Effective Habits of Successful YouTube

Ever wondered how the big-time vloggers got to where they are today? Did they just join YouTube at the perfect time, or is it something else fueling their success? I agree with you, who would not want to know that?! So, I started to find answers.
What I came up with was a fantastic list of habits that successful YouTubers are doing which can be easily done by anyone. Check out this article to find out which 7 effective habits successful YouTubers have so that you can copy them and be successful as well.

Sticking to the Niche

This is a huge tip: Don’t try to vlog about everything. While you might throw bits and pieces of your daily life into your vlog as “b roll” type content, you want your vlogs to have a specific focus. What’s the main category or topic you’re going to be focusing on? What are people going to come to your channel and want to see?
Maybe you improvise, maybe you prank people, maybe you talk about coin collecting or another hobby. Whatever the case may be, your channel needs to have a main focus–a niche. That’s what will help you build up a specific and loyal following of people who share that interest. Once you find an interest, give your channel 6 months or so worth of vlogging and see where things take you. Sometimes, you don’t find the winning niche right away.
As one example, highly successful YouTuber Tarus Kul, who’s better known as CrazyRussianHacker, started multiple channels with different focuses before he finally came across his niche: gadget reviews and life hacks. Now he has millions of subscribers and, off that success, he has even grown his other channel, Tarus Kul, where he vlogs about life on his farm and life with his three adorable dogs.
The point is, he tried multiple niches out until he found what worked for him. Maybe your first channel won’t be a rousing success, but if you focus on delivering quality content that viewers want to see, you can figure out something that will work.

Interacting with the Audience

Have you ever watched a YouTuber who completely ghosts their audience? It’s like they’ll show up to post a video and even ask people to leave a comment, but they never interact with their followers? These YouTubers often come across as being “too good” to actually join the conversation their audience is having. Even the biggest channels on YouTube, like Good Mythical Morning, take the time to ask questions in the comments and like comments on occasion.
7 Effective Habits of Successful YouTube Vloggers 2
Keep interacting with your audience as long as it is not a dolphin.
Although you won’t be able to like and respond to every single comment as your channel grows and you list more and more videos, you should take about 5-15 minutes out of each day to scroll through the comments on your most recent videos and give some alike. Respond to the first people who are there with a genuine question or interest.
In the comments, you’ll find that people may tag their favorite moments, make innuendos out of what you say, come up with silly jokes, and quote their favorite sayings. They’ll also be discussing the focus topic in general and even making suggestions about what they want to see in the future. All of this deserves your attention.
Plus, by monitoring the comments on your videos, you can find people who are harassing others in your community and block them from ever commenting on your videos. Being quick to block those who aren’t adding anything valuable to your channel will help keep your channel a fun and positive place for subscribers to hang out.
At the same time, keep an eye out for the commenters who seem to be watching all your videos and offering genuine questions and advice for you and other commenters. Maybe they’re experts on the subject too. Those are great people to have around so long as they are helpful and positive. Thank them for their input and pin their comments when you get the chance to encourage their interaction.

Staying Consistent

This is a very important point to touch on. No one will stay subscribed to your channel for long if you are posting at random intervals. Maybe you posted daily last week but, this week, there hasn’t been a video at all. What gives? People on YouTube will be quick to forget you and think that you’ve fallen off the face of the earth.
You might be too busy to post every single day, but you should try your best to post at least 2-3 times a week. And, make that consistent. Big channels like How To Cake It announce at the end of every video, Tune In Next Tuesday For Another Video. That way every viewer knows when they can expect new content. As a new vlogger, you’ll probably do better posting daily, but if you can’t make sure everyone knows when to expect fresh content.
Try to avoid overcomplicating the schedule of your channel. For instance, if you say new vlog every Monday, new review every Tuesday, and new prank every Friday, that’s just too long for most people to take to heart. You can simply put up a graphic at the end of your videos, and insert reminders where needed, saying “New Videos Every Mon, Tue, Fri!” Keep things simple and easy to remember.

Researching the Subject

Even if you’re making your channel all about fun stuff, at the end of the day, a vlogger is also going to be educating their audience to some degree and it’s important that the information is correct. This means researching things you aren’t sure about and being thorough when explaining things.
7 Effective Habits of Successful YouTube Vloggers 3
At least you don’t need to research with these anymore #thanksgoogle
Depending on your niche, you might want to assume that every viewer is a complete beginner. In this case, you might describe things in a simple fashion with each video where you talk about it. But, if you fear your content running too long or your advanced subscribers feeling belittled, you can also refer people to another video that goes in-depth explaining something in instances where advanced knowledge may be required.
As an example, Shaun Murray vlogs about his life as a wake surfer. A lot of people in his audience may be hardcore surfers too, but he also takes the time to explain things and offer excellent on-screen graphics for those who may be new to the subject and just getting into surfing.

Keep Making Improvements

A vlog is never perfect, things can always be improved. This is a lesson you could take to heart for many things about life, but when it comes to your vlog, it definitely needs to be at the forefront of your mind. You should always be looking for ways to improve your vlog, whether that entails employing a better video editor for a higher quality end result or getting a graphics guy in to add fun on-screen graphics that complement the content.
Whatever you might choose to work on, you should always be getting critique on your channel and taking comments to heart about what you could do better. While everyone’s comment is just an opinion, if there seems to be a general consensus about something–like the lighting is too dim or the camera is too shaky–this is something you need to address.

Editing the Vlogs Themselves

The viewer is invested in you, which in most cases means your videos might turn out best if you learn how to do the editing yourself. If you invest the time into learning how to edit and getting the right tools, it will give you the power to tell your story how you intend for it to be told.
Of course, not everyone has the time or money to learn a new editing software. If you aren’t capable of editing professional quality videos right now, consider reaching out to someone who can edit them for you, keeping in mind that you want to retain as much creative control over the process as possible.
Generally, this will require close collaboration with your editor. If you can find someone you know to help, that’s even better. Many professional YouTubers end up either editing videos themselves or bringing someone on to their crew that’s very close to them. Someone they can look over the shoulder of and work closely with. By having someone on your personal crew, they’ll also have a personal investment in the videos and the story behind them, which will vastly improve production quality.
7 Effective Habits of Successful YouTube Vloggers 4

Staying True to Themselves

A successful vlogger is the same person behind the camera as in front of the camera: be yourself. This is something that some YouTubers completely lose sight of, and it quickly begins to haunt them. Not only will you feel like you’re having to put on an act every time you step in front of the camera, your subscribers will soon catch on to the fact that you’re being fake.
It’s one thing to have a strong on-screen personality where you’re extra confident because you know, at the end of the day, your vlog is about you. That’s okay! Most people have a slightly different tone of voice they use when on camera and maybe even a slightly different way of holding themselves. This is called having a good on-screen presence, like facing the camera and speaking clearly. It’s acceptable to play those things up for your vlog.
What’s not okay is shifting into an entirely different person when you’re on camera. Many people struggle with drawing the line with this one but figure out what works for you.

Google AdSense আয় বৃদ্ধি করার ১০ টি গুরুত্বপূর্ণ Tips

Google AdSense আয় বৃদ্ধি করার ১০ টি গুরুত্বপূর্ণ Tips
অন-লাইন থেকে আয় করার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে Google Adsense এবং Adsense এর সকল নিয়ম সঠিকভাবে অনুসরণ করে সবচাইতে সহজে আয় করার উপায়ও বটে। আপনি যদি Google Adsense এর সকল Guideline অনুসরণ করে ব্লগিং করেন তাহলে খুব সহজেই Adsense Approved করে সঠিকভাবে বিজ্ঞাপন শো করিয়ে আপনার ব্লগ থেকে অনেক ভালমানের টাকা উপার্জন করতে সক্ষম হবেন।
অনেকে দীর্ঘ প্রচেষ্টার ফলে যদিও Google Adsenseঅনুমোদন করতে সক্ষম হন কিন্তু আয় বৃদ্ধি করতে না পেরে হতাশ হয়ে পড়েন। যার ফলে কিছু লোক Google Adsense ব্যবহার করার বিপক্ষে সাপোর্ট দেন। আসলে এ রকম ধারনা করা মোটেও ঠিক নয়। Google Adsense আয় বৃদ্ধি না হওয়ার প্রধান কারন হচ্ছে এর সঠিক ব্যবহার করতে না পারা। আপনি যদি সঠিকভাবে ঠিক জায়গায় Google Adsense বিজ্ঞাপন বসিয়ে নিয়মানুসারে ব্যবহার করতে পারেন তাহলে খুব সহজে আপনার ব্লগ হতে ভালমানের এমাউন্ট অর্জন করতে পারবেন। নিচের সবগুরি টিপস যদি সঠিকভাবে অনুসরণ করেন তাহলে Google Adsense আয় বৃদ্ধি পাবেই।
০১. Google Adsense Policy অনুসরণঃ
বেশীরভাগ পাবলিশাররা এ বিষয়টি নিয়ে কখনও ভাবেন না। তারা মনেকরেন এটি ব্লগের ক্ষেত্রে তেমন কোন প্রভাব ফেলবে না। Google Adsense এ আবেদন করার আগে ও কোড বসানোর পরে তাদের পরিপূর্ণ Adsense Guideline পড়ে নিয়ে সবকিছু সঠিকভাবে অনুসরণ করতেই হবে। Google Adsense এর Guideline অনুসরণ না করে কোন কিছু করলে আপনার আয় বৃদ্ধির হওয়ার পরিবর্তে যে কোন সময় আপনার Google Adsense একাউন্ট ব্যান হতে পারেন। নিচে আমরা Google Adsense এর প্রধান কয়েকটি বর্জনীয় বিষয় তুলে ধরলাম।
নিজের ব্লগের বিজ্ঞাপনে ক্লিক না করা।Paid Traffic বা Clicking ব্যবহার না করা।অন্যকে বিজ্ঞাপনে ক্লিক করতে উৎসাহিত না করা।IP Address পরিবর্তন করে বিজ্ঞাপনে ক্লিক না করা।ব্লগে Adult Content এবং Alcohol জাতীয় কোন কিছু শেয়ার না করা।কনটেন্ট নেই এমন কোন জায়গায় বিজ্ঞাপন কোড না বসানো।ভাষা সাপোর্ট করে না এমন ব্লগে বিজ্ঞাপন না বসানো। ০২. Responsive AdSense Units ব্যবহার করাঃ
বর্তমান সময়ে Google Adsense আয় বৃদ্ধি করার ক্ষেত্রে Responsive AdSense Units সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আপনি জরিপ করলে বিষয়টি দেখতে পাবেন যে, প্রতিদিন গড়ে মোট ভিজিটরের ৫০% এরও বেশীলোক আপনার ব্লগে কম্পিউটার ব্যতীত বিভিন্ন ধরনের ডিভাইস, যেমন-মোবাইল, স্মার্টফোন ও ট্যাবলেট থেকে ভিজিট করছে। এ ক্ষেত্রে আপনার ব্লগটি যদি Responsive না হয় এবং Responsive AdSense Units ব্যবহার না করেন তাহলে ভিজিটরদের ৫০% এর বেশী লোক বিজ্ঞাপন দেখা থেকে বিরত থাকছে অর্থাৎ মানে দাড়াচ্ছে আপনি ঐ ৫০% ভিজিটররে কাছ থেকে কোন লাভ অর্জন করতে পারছেন না। কাজেই ব্লগের আয় বৃদ্ধি করার জন্য অবশ্যই ব্লগেকেResponsive ডিজাইন করে নেবেন।
০৩. সঠিক জায়গায় বিজ্ঞাপন কোড বসানঃ
Google Adsense বিজ্ঞাপনের কোডগুলি এমন জায়গায় বসাবেন যাতে করে ভিজিটররা খুবই সহজে দেখতে পায়। এটি আপনার ব্লগের বিজ্ঞাপনে ক্লিক হওয়ার অধিক সম্ভাবনা তৈরি করবে। Google Adsense সবসময় কনটেন্ট Related বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে, কাজেই যখন পাঠক সহজে বিজ্ঞাপন দেখতে পাবে তখন ঐ জিনিসটা তার প্রয়োজন পড়তে পারে। এ ক্ষেত্রে সে তার প্রয়োজনে অবশ্যই বিজ্ঞাপনে ক্লিক করবে। তবে ব্লগের কনটেন্ট Area এর ভীতরে অধিক পরিমানে বিজ্ঞাপন বসানো থেকে বিরত থাকবেন।
০৪. নিয়মিত কনটেন্ট পাবলিশ করাঃ
কনটেন্ট হচ্ছে একটি ব্লগের ট্রাফিক এবং আয় বৃদ্ধি করার প্রধান ও একমাত্র মাধ্যম। আপনার ব্লগে যদি প্রচুর পরিমানে নিত্য নতুন ইউনিক ভিজিটর পেতে চান তাহলে অবশ্যই নিয়মিত নতুন নতুন আর্টিকেল পোষ্ট করুন। আপনি যখনSEO অনুসরণ করে ব্লগে ভালমানের কনটেন্ট শেয়ার করবেন তখন ভিজিটর ও আয় দুটিই বাড়তে থাকবে। তবে একটা জিনিস মনে রাখবেন বেশী কনটেন্ট শেয়ার করতে গিয়ে কখন কারও কপি করা কনটেন্ট শেয়ার করবেন না। এতেকরে আয় বৃদ্ধি হওয়ার পরিবর্তে Adsense একাউন্ট হারাতে পারেন।
০৫. ব্লগের Load Time বৃদ্ধি করাঃ
এটা নিশ্চিত যে, একটি দ্রুত গতীর ব্লগ ভিজিটর এবং বিজ্ঞাপন ক্লিক দুটিই বৃদ্ধি করতে সক্ষম হবে। আপনার ব্লগটি যদি খুব ধীর গতির হয় তাহলে কোনভাবেই ভিজিটর এবংPage View পাবেন না। কারণ ব্লগ যদি Load নিতে বেশী সময় নেয় তাহলে ভিজিটররা বিরক্ত বোধ করবে এবং আপনার ব্লগ থেকে বেরিয়ে যাবে। অধীকন্তু বাংলাদেশের ইন্টারনেট স্পীডের যা অবস্থা তাতে করে বুঝতেই পারছেন যে, ব্লগ স্লো গতির হলে কি হবে।
০৬. অন্য বিজ্ঞাপন Remove করাঃ
Google Adsense বিজ্ঞাপন হতে আয় বৃদ্ধি করতে চাইলে অবশ্যই Adsense থেকে কম গুরুত্ব বহন করে এমন সকল বিজ্ঞাপন Remove করুন। তাহলে আপনার ব্লগের Load Time অনেকাংশেই বৃদ্ধি পাবে। অধিকন্তু Google Adsense তাদের বিজ্ঞাপনের পাশাপাশি অন্য ধরনের বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করতে পছন্দ করে না। Google Adsense এর জন্য আবেদন করার পূর্বে আপনি যদি অন্য কোন ধরনের বিজ্ঞাপন ব্যবহার করেন তাহলে অবশ্যই সেটি Remove করবেন। তা না হলে কোনভাবে Adsense টিম আপনার আবেদন অনুমোদন করবে না।
০৭. Adsense Referrers ব্যবহার করাঃ
আপনার Google Adsense একাউন্টটিকে Google Analytics Account এর সাথে যুক্ত করে রাখলে খুব সহজে প্রতিদিনকার আয়ের পরিমান সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাছাড়া কোন কোন সাইটের মাধ্যমে, কিভাবে, কি পরিমানে আয় হচ্ছে তাও জানতে পারবেন। যেমন-আপনি ফেইসবুকে বা এ ধরনের আরও বিভিন্ন সাইটে ব্লগের লিংক প্রমোট করার মাধ্যমে কি পরিমান আয় করেন তার বিস্তারিতও শো করবে। এতেকরে আপনি সহজে বুঝতে পারবেন যে, আপনার ব্লগের আয় বাড়ানোর জন্য কি করা উচিত।
০৮. Google Products Monitization ব্যবহারঃGoogle Adsense থেকে বাড়তী কিছু আয় করার জন্য Google Products Monitization অপশনগুলি ব্যবহার অর্থাৎ গুগলের অন্যান্য বিভিন্ন প্রোডাক্টসগুলিতে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করাতে পারেন। নিম্নে আমি এ রকম গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি প্রোডাক্টস তুলে ধরছি -
Youtube Monitization: আপনার Youtbe Channel এ যদি ভালমানের ভিডিও থাকে তাহলে Youtube Partner হওয়ার মাধ্যমে ভিডিও গুলিতে Adsense ব্যবহার করে সহজে আয়ের উৎস বৃদ্ধি করতে পারেন। উল্লেখ্য যে, সম্প্রতি সময়ে অনলাইন থেকে টাকা উপার্জন করার মাধ্যম গুলির মধ্যে সবচেয়ে সহজ উপায় হলো YouTube এ ভিডিও Monitized করা।RSS Feed এ Adsense ব্যবহারঃ আপনি যদিFeedBurner ব্যবহার করে থাকেন কিংবা অনেক Subscriber থাকে তাহলে RSS Feed এর সাথে Adsense Account যুক্ত করে বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের মাধ্যমেও আয় বৃদ্ধি করতে পারবেন।Google Custom Search: আমাদের ব্লগে প্রায় সবাই গুগল কাষ্টম সার্চ বক্স ব্যবহার করে থাকি। আপনি হয়ত জানেন না যে, এই Google Custom Search Box এর সাথেও Adsense Account যুক্ত করে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করানো যায়। কেউ যখন আপনার ব্লগের Google Custom Search ব্যবহার করে কিছু খোঁজবে তখন সার্চ রেজাল্টের উপরে ও ডানে কিছু বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করবে। এ বিজ্ঞাপন আয় বৃদ্ধিতেও ভূমিকা পালন করবে।
০৯. Standard ad Sizes ব্যবহারঃবিজ্ঞাপনের সাইজবেধে আলাদা আলাদা Click Rate ও Demand রয়েছে। উপযুক্ত সাইজের বিজ্ঞাপন ব্যবহার করলে আয়ের পরিমান বৃদ্ধি পাবে। যেমন ধরুন-790×90, 728×90, 336×280, 300×250, 300×600 ও 468×60 সাইজের বিজ্ঞাপনগুলির মূল্য অন্যান্য গুলির চাইতে অনেক বেশী। পাশাপশি খেয়াল করবেন বিজ্ঞাপন যাতে Image ও Text দুই ধরনেরই হয়।
১০. High Paying Ads ‍ও Keywords:আমি আগেও বলেছি Adsense সবসময় পোষ্টের সাথে Related বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে। যেমন-আপনি যদি Cricket খেলা সম্পর্কিত কোন পোষ্ট লিখেন, তাহলে ঐ পোষ্টে বেশীরভাগ ক্ষেত্রে Cricket খেলার বিজ্ঞাপন শো করবে। তেমনি আমেরিকার কোন বিষয় নিয়ে পোষ্ট করলে পোষ্টটিতে ঐ দেশের বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করবে। এ ক্ষেত্রে আপনি Keyword Tool ব্যবহার করে High Label এর Keywords ব্যবহার করে ভালমানের পোষ্ট শেয়ার করতে পারেন। তাহলে Adsense আপনার ব্লগে ভালমানের বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করবে। এতে আপনার ব্লগের আয় দ্বিগুনের চাইতেও বেশী হবে। তাছাড়া Adsense বিজ্ঞাপনের Rate উন্নত দেশগুলিতে বেশী হয়ে থাকে। কাজেই আপনি যদি USA, UK, Indonesia, Australia এর ভিজিটরদের টার্গেট করতে পারেন তাহলে অল্প ভিজিটর দিয়েও সহজে ভালমানের টাকা উপার্জন করতে সক্ষম হবেন।
সর্বশেষঃ Google Adsense থেকে আয় বৃদ্ধি করার জন্য আমরা পোষ্টটিতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ টিপসগুলি তুলে ধরেছি। আমি যে কোন ব্লগারকে চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলতে পারি কেউ যদি উপরের এই ১০ টি টিপস পরিপূর্ণভাবে অনুসরণ করতে পারেন তাহলে তার ব্লগে Google Adsense ব্যবহার করে নিঃসন্দেহে ভালমানের টাকা (Smart Amount) উপার্জন করতে পারবেন।

GRAPHIC DESIGN SALARIES AND JOB OUTLOOK

GRAPHIC DESIGN SALARIES AND JOB OUTLOOK

Graphic Design Salaries

Salaries for graphic designers are variable across the country, based on factors including experience, education, type of employer and geographical location. According to the BLS, the median national annual wage for graphic designers in 2014 was $45,900, while the top 10 percent of graphic designers earned over $77,490. Graphic designers with the highest salaries are generally those with advanced training and who work for specialized design firms. Payscale.com reports that the cities of San Francisco, Washington D.C. and New York pay the highest salaries, with San Francisco graphic artists earning a median wage of $54,711. Self-employed designers earn up to $20,000 more per year than those working in other settings, according to Payscale.
The BLS reports the top paying states and 2014 mean annual salaries of graphic designers as:
STATESALARIES
District of Columbia$72,820
New York$60,560
Connecticut$58,940
California$58,940
Maryland$58,440
Use the map below to compare graphic design salary estimates by state:

Graphic Design Job Growth, Prospects And Outlook

Job rates for graphic designers are expected to grow by 7 percent during the 2012-2022 decade, according to the BLS. This growth rate is smaller than the national average for all jobs during the projection period, for a number of reasons. Due to the rapid development and deployment of digital media, the market for graphic designers in print media has severely slowed, making designers that can work both in digital and print more attractive. The BLS says jobs with “newspaper, periodical, book and directory publishers” will decline by 16 percent during the decade. On the flip side, jobs for graphics professionals in computer systems design and related services will find a strong 35 percent increase in job openings, especially in fields of web-based graphics production, portable devices and video entertainment. Competition for new jobs, the BLS predicts, will be stiff. In all, 17,400 new openings in the profession are anticipated over the projection decade.
The greatest number of regional hires are anticipated (in order) in the Northeast, Sunbelt, West Coast and Midwest. The BLS sites the following states with the largest growth potential and current greatest number of professionals in the graphic design field:
  • CALIFORNIA
  • NEW YORK
  • TEXAS
  • FLORIDA
  • ILLINOIS

Top cities for employing graphic designers, according to The Atlantic Magazine’s City Lab, are:
  • San Francisco
  • New York
  • Los Angeles
  • Minneapolis
  • Seattle
  • Denver
  • Portland
  • Washington, D.C.
  • Salt Lake City
  • Boston

Select a state below for more information about employment and job growth for graphic designers